১৪ মে : ৪ বছর আগে চিন্নাস্বামীতে আগুন ধরিয়েছিলেন বিরাট কোহলি ও এবি ডিভিলিয়ার্স
১৪ মে : ৪ বছর আগে চিন্নাস্বামীতে আগুন ধরিয়েছিলেন বিরাট কোহলি ও এবি ডিভিলিয়ার্স
চার বছর আগের ১৪ মে, ঘরের মাঠে এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে হওয়া আইপিএল ম্যাচে গুজরাত লায়নসের বিরুদ্ধে বড় জয় পেয়েছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর। সৌজন্যে অধিনায়ক বিরাট কোহলি ও এবি ডিভিলিয়ার্সের অনবদ্য পার্টনারশিপ। দেখে নেওয়া যাক সেই ম্যাচের ঝলক।
আরসিবি বনাম গুজরাত লায়ন
২০১৬ সালের ১৪ মে গুজরাত লায়নসের মুখোমুখি হয়েছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর। টসে জিতে আরসিবি-কে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিল অ্যাওয়ে টিম। ২০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ২৪৮ রান তুলেছিল বিরাট কোহলির দল। যা আইপিএলের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। জবাবে ১৮.৪ ওভারে মাত্র ১০৪ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল গুজরাত লায়নসের ইনিংস।
বিরাট ও এবি-র তাণ্ডব
ঘরের মাঠ এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে গুজরাত লায়নসের বিরুদ্ধে পাহাড়প্রমাণ রান তুলেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর। সৌজন্যে অধিনায়ক বিরাট কোহলি ও এবি ডিভিলিয়ার্সের ব্যাটিং তাণ্ডব। সেই ম্যাচে ১৯ রানে প্রথম উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল আরসিবি। আউট হয়েছিলেন ক্রিস গেইল। এরপর ওপেনার বিরাট কোহলি ও ফার্স্ট ডাউন এবি ডিভিলিয়ার্সের মধ্যে ২২৯ রানের ধ্বংসাত্মক পার্টনারশিপ হয়েছিল। আটটি ছক্কা ও পাঁচটি চার সহকারে ৫৫ বলে ১০৯ রান করে আউট হয়েছিলেন বিরাট। ১২ ছক্কা ও ১০টি চার হাঁকিয়ে ৫২ বলে ১২৯ রান করা ডিভিলিয়ার্স ইনিংসের শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন।
বিরাট ও এবি-র মোট রান
২০১৬ সালের আইপিএলের ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর। কারণ ওই টুর্নামেন্টে চারটি শতরান সহ ৮১.০৮-র গড়ে ৯৭৩ রান করেছিলেন বিরাট কোহলি। যা আইপিএলের ইতিহাসে সর্বাধিক। অন্যদিকে এবি ডিভিলিয়ার্সের ব্যাট থেকে এসেছিল ৬৮৭ রান।
মিসবা ও ইউনুস খানের অবসর
এক বছর পরের ১৪ মে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে একসঙ্গে বিদায় জানিয়েছিলেন মিসবা-উল-হক এবং ইউনুস খান। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদেরই মাটিতে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজ ২-১ ফলে হারিয়েছিল পাকিস্তান। ক্যারিবিয়ানদের মাটিতে সেটাই ছিল ইমরান খানের দেশের প্রথম টেস্ট সিরিজ জয়।