For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

ফিরে দেখা এশিয়া কাপ, আটের দশকের শেষ ও নয়ের দশকে টুর্নামেন্ট দেখেছে ভারতের প্রাধান্য

এশিয়া কাপ, বিশেষত ১৯৮৮, ১৯৯১, ১৯৯৫ - তে যে টুর্নামেন্টগুলি খেলা হয়েছিল, সেখানে ভারত যে প্রাধান্য দেখিয়েছিল তা আর কোনও টুর্নামেন্টে দেখাতে পারেনি। ।

  • |
Google Oneindia Bengali News

ভারতীয় বোর্ডের ট্রফি ক্যাবিনেটে ট্রফির অভাব নেই। ওয়ানডে বিশ্বকাপ, টি২০ বিশ্বকাপ, আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি - ক্রিকেটের সব বড় ট্রফিই ভারতের জেতা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এশিয়া কাপের মতো প্রাধান্য ভারতের কোনও টুর্নামেন্টে নেই।

১৩ বারের এশিয়া কাপে ৮ বারই ভারত ফাইনালে উঠেছে। তারমধ্যে কাপ জিতেছে ৬ বার। ভারতের পিছনেই আছে শ্রীলঙ্কা। তারা জিতেছে ৫বার। কিন্তু এই টুর্নামেন্টে ভারতের সাফল্যের ধারেকাছে কেউ নেই। বিশেষ করে ১৯৮৮, ১৯৯১, ১৯৯৫ - এই সময়ে। তিনবারই ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে এশিয়া কাপ ঘরে তুলেছিল ভারত।

১৯৮৮ - ৬ উইকেটে শ্রীলঙ্কাকে হারায় ভারত

১৯৮৮ - ৬ উইকেটে শ্রীলঙ্কাকে হারায় ভারত

আটের দশকে ভারতের ওয়ানডে দল বেশ শক্তিশালী ছিল। কিন্তু গ্রুপের ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে তারা ১৭ রানে হেরে গিয়েছিল। কাজেই ফাইনালে বেশ জমজমাট লড়াই হবে ভেবেছিলেন সবাই। কিন্তু ভারতের বোলাররা ১৬৬ রানের মধ্যেই শ্রীলঙ্কাকে বান্ডিল করে দেয়। ৩ উইকেট নিয়ে তাদের লোয়ার ও মিডল অর্ডারে ধস নামিয়েছিলেন কৃষ্ণমাচারি শ্রীকান্ত। সিধু (৭৬) ও বেঙ্গসরকারের (৫০) সৌজন্যে ৩৭.৪ ওভারেই রানটা তুলে দিয়েছিল ভারত।

১৯৯০-৯১ - ৭ উইকেটে শ্রীলঙ্কাকে হারায় ভারত

১৯৯০-৯১ - ৭ উইকেটে শ্রীলঙ্কাকে হারায় ভারত

প্রায় আগের টুর্নামেন্টের কপি পেস্ট ছিল এই এশিয়া কাপ। রাজনৈতিক টানাপোড়েনে পাকিস্তান এই টুর্নামেন্টে খেলেনি। গ্রুপ লিগে ভারতকে ৩৬ রানে হারিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। ফাইনালে কপিলদেব ৩১ রানে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন। ফলে শ্রীলঙ্কা ২০৪/৯ স্কোরেই আটকে যায়। এই টুর্নামেন্টে দেখা গিয়েছিল দুই ভবিষ্যত তারকাকেও। শচিন তেন্দুলকর ফাইনালে ৫৩ রান করেছিলেন। শ্রীলঙ্কার হয়ে জয়সূর্য অবশ্য ব্যর্থ হন। মাত্র ৫ রান করেছিলেন। বলেও ৫ ওভারে দেন ৩০ রান। ভারতের পক্ষে শচিন ছাড়া সঞ্জয় মঞ্জরেকর করেন ৭৫ ও মহম্মদ আজহারউদ্দীন ৫৪। ভারত ৪২.১ ওভারে জয়ের রান তুলে নিয়েছিল।

১৯৯৫ - ৮ উইকেটে শ্রীলঙ্কাকে হারায় ভারত

১৯৯৫ - ৮ উইকেটে শ্রীলঙ্কাকে হারায় ভারত

এই টুর্নামেন্ট আসতে আসতে ভারতের আটের দশকের তারকারা অবসর নিয়ে নিয়েছিলেন। দলে শচিন তেন্দুলকর বড় নাম হয়ে ওঠেন। জজাভাগাল শ্রীনাথ, অনিল কুম্বলে, ভেঙ্কটেশ প্রসাদ দায়িত্ব নেন বোলিং বিভাগের। ভারত, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের পয়েন্ট সমান থাকায় নেট রানরেটের ভিত্তিতে ভারত ও শ্রীলঙ্কা ফাইনালে ওঠে। আগের দুই ফাইনালের মতোই ভারতীয় বোলারদের সামনে আটকে যান শ্রীলঙ্কানরা। অসঙ্কা গুরুসিংহের ৮৫ রানের পরও শ্রীলঙ্কা ২৩০ রানের বেশি তুলতে পারেনি। শচিনের ৪১, সিধুর ৮৪, ও আজাহারের ৯০ রানে ভর করে ৫১.৫ ওভারে ভআরত রানটা তুলে দিয়েছিল।

English summary
No other tournament has seen India's dominance like the Asia Cup, especially in the three tournaments played in 1988, 1990-91 and 1995.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X