খলিলের পেসে বেলাইন পন্থ-ধাওয়ানরা, ওয়ার্নারদের সমানে জয়ের জন্য সহজ টার্গেট
খলিল আহমেদের পেস আর রশিদ খানের ঘূর্ণিতে আটকে গেলেন ধাওয়ান-পন্থরা। যেটুকু লড়াই করলেন শ্রেয়াস আইয়ার আর কলিন মুনরো। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে বড় রান পেল না দিল্লি।
খলিল আহমেদের পেস আর রশিদ খানের ঘূর্ণিতে আটকে গেলেন ধাওয়ান-পন্থরা। যেটুকু লড়াই করলেন শ্রেয়াস আইয়ার আর কলিন মুনরো। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে বড় রান পেল না দিল্লি। ওয়ার্নারদের টিমের বিরুদ্ধে মাত্র ১৫৬ রানের লক্ষ্যমাত্রা রাখল দিল্লি। দিল্লির সর্বোচ্চ রান করেন শ্রেয়াস (৪৫)। খলিল তিনটি উইকেট নেন ৩০ রানের বিনিময়ে।
টসে হেরে ব্যাটিং করতে নেমেই প্রথম থেকে উইকেট হারাতে থাকে দিল্লি ক্যাপিট্যালস। চতুর্থ ওভারের মধ্যেই ফিরে যান দিল্লির দুই ওপেনার। তচারপর মুনরো ও শ্রেয়াস চেষ্টা করেন ম্যাচে ফিরতে। এদজিন মুনরে মারমুখী মেজাজেই ছিলেন। তিনি ২৪ বলে ৪০ রান করে ফিরে যান অভিষেক শর্মার বলে আউট হয়ে।
এরপর অধিনায়ক শ্রেয়াসের সঙ্গে জুটি বাঁধেন ঋষভ পন্থ। কিন্তু প্রতিভার সদ্ব্যবহার করতে পারেননি তিনি। ১৯ বলে ২৩ রান করে ফিরে যান খলিলের বলে আউট হয়ে। তার আগেই প্যাভিলিয়নে ফিরে যান শ্রেয়াসও। শেষের দিকে অক্ষর প্যাটেল একটু রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টা করেন। শেষপর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৫৫ রান করতে সমর্থ হয় দিল্লি ক্যাপিট্যালস।
খলিল আহমেদ-ভুবনেশ্বর কুমাররা যেমন এদিন অসাধারণ পেসের নমুনা রাখেন, তেমনই রশিদ খান ঘূর্নিতে মাত করে দেন দিল্লির তরুণ-তুর্কিদের। তিনি তাঁর নির্ধারিত চার ওভারে মাত্র ২২ রান খরচ করেন। একটা উইকেটও নেন তিনি। ক্রিস মরিসকে ফিরিয়ে দেন প্যাভিলিয়নে। মরিস মাত্র ৪ রান করেন ৮ বলে। ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় বড় রান খাঁড়া করতে ব্যর্থ হল দিল্লি।