কেরিয়ারের চার নম্বর বিশ্বকাপে ধোনি, কেমন পারফর্ম্যান্স ছিল আগের তিন বিশ্বকাপে
ক্রিকেটগ্রহে তিনি একমাত্র অধিনায়ক যার ক্যাবিনেটে রয়েছে তিন তিনটে আইসিসি ট্রফি।
ক্রিকেটগ্রহে তিনি একমাত্র অধিনায়ক যার ক্যাবিনেটে রয়েছে তিন তিনটে আইসিসি ট্রফি।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয় দিয়ে অধিনায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছিলেন। এরপর ২৮ বছরের খরা কাটিয়ে ২০১১ সালে দেশের মাটিতে দ্বিতীয়বারের জন্য পঞ্চাশ ওভারে ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়। পরে ইংল্যান্ডের মাটিতে ২০১৩ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মুকুট জিতেছেন এমএসডি।
নেতার দায়িত্ব থেকে সরে এসে ইংল্যান্ডের মাটিতে এবার দলের সিনিয়র মোস্ট ক্রিকেটার হিসেবে ছয় নম্বরে অ্যাঙ্কর-ফিনিশারের ভূমিকায় প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক। প্রসঙ্গত ইংল্যান্ডের মাটিতে এটাই সম্ভবত শেষ বিশ্বকাপ ধোনির। কেরিয়ারের চার নম্বর বিশ্বকাপে মাহি ম্যাজিক দেখার অপেক্ষায় প্রহর গুনছে ক্রিকেটবিশ্ব।
একনজরে শেষ তিন বিশ্বকাপে ধোনির পারফর্ম্যান্স-
২০০৭ বিশ্বকাপ
২০০৭ বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছিল ভারতীয় দল। দুঃস্বপ্নের বিশ্বকাপে খুব একটা ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাননি ধোনি। ৩ ম্যাচে করেছিলেন ২৯ রান।
২০১১ বিশ্বকাপ
দেশের মাঠে ধোনির অধিনায়কত্বে বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারতীয় দল। বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচে ব্যাট করে ২৪১ রান করেছিলেন মাহি। ফাইনালে ৭৯ বলে ৯৭ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলেছিলেন। ইনিংস সাজানো ছিল ৮টি চার ও ২টি ছয় দিয়ে।ওয়াংখেড়েতে ছক্কা হাঁকিয়ে ফেটোফিনিস করে ২৮ বছর পর দেশকে বিশ্বকাপ এনে দেন মাহি।
২০১৫ বিশ্বকাপ
৮ ম্যাচে ধোনির সংগ্রহ ছিল ২৩৭ রান। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ২০১৫ বিশ্বকাপে ধোনির নেতৃত্বে সেমিফাইনাল পর্ব খেলেছিল মেন ইন ব্লু। সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেয় ভারত।