For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

বিরাট-রোহিত ফ্যানেদের জন্য সুখবর! ভাইরাল বন্ধুত্বের ছবি, কোহলিকে কীভাবে চিনে নিলেন হিটম্যান?

সত্যিই যদি কোহলি-রোহিতের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়ে থাকে। এখন সেই দূরত্বে প্রলেপ পড়়েছে বলতে হবে।

  • |
Google Oneindia Bengali News

বিশ্বকাপের পর দুই ক্রিকেটারকে নিয়ে হাজারও গুঞ্জন হয়েছে। ভারতীয় ক্রিকেটের অন্দরমহল এখন নাকি দুই ভাগে বিভক্ত, একদিকে রোহিত শিবির আর উল্টোদিকে বিরাট ও তাঁর পছন্দের ক্রিকেটাররা! ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে ভারতের সফর শেষের পর এই খবরই দাবানলের মতো ছড়িয়েছিল। এবার সোশ্য়াল মিডিয়ায় ভাইরাল অন্য এক ছবি।যা দেখে খুশি হতে পারেন বিরাট-রোহিত ফ্যানেরা।

১ম স্বীকারোক্তি

১ম স্বীকারোক্তি

হৃতিকের বার্থডে পার্টিতে কঙ্গনা আমাকে একগুচ্ছ গালিগালাজ দিয়েছিল। বলেছিল আমি ওর সাফল্যকে হিংসা করি। বিনা কারনে আমাকে চড় মেরেছিল। চড়ের তীব্রতা এতটাই ছিল যে আমি প্রায় কেঁদেই ফেলছিলাম। সেই প্রথমবার যখন কঙ্গনাকে হিংস্র হতে দেখেছিলাম।

ভাইরাল ভিডিওতে কী রয়েছে

সত্যিই যদি দুই ক্রিকেটারের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়ে থাকে। এখন সেই দূরত্বে প্রলেপ পড়়েছে বলতে হবে। ভাইরাল দৃশ্যে দেখা যাচ্ছে,রোহিত-জাদেজা মজার এক খেলায় মেতেছেন। যেখানে ইশারায় এক ক্রিকেটারের নাম বোঝাচ্ছেন জাড্ডু। শুরুতে রোহিত সেটা বুঝতে না পারলেও, পরে বেশ কয়েকটি ইশারা মন দিয়ে দেখে সেই ক্রিকেটারকে বুঝতে পারেন হিটম্যান। আদৌতে ইশারায় বিরাট কোহলি নামটি বোঝাতে চেয়েছিলেন জাড্ডু। মজার খেলায় সেটা বুঝে নিতে অসুবিধে হয়নি রোহিতের

২য় স্বীকারোক্তি

২য় স্বীকারোক্তি

রাজ ২ -এর পর ভট সাহেব আমাকে বলেছিলেন, আমার কাজ ওনার ভাল লেগেছে। উনি আমার জন্য নির্দেশনা করবেন। এই কথা শোনার পর কঙ্গনা রেগে একটি অশ্লীল শব্দ বলে ওঠে। তার পর বলে, কেউ কেন আমাকে ফোন করছে না। সেই প্রথমবার আমি ওকে গালি দিতে শুনেছিলাম।

রোহিত সঠিক উত্তর দিতেই হেসে লুটোপুটি বিরাট

রোহিত সঠিক উত্তর দিতেই হেসে লুটোপুটি বিরাট

পুরো বিষয়টা দূর থেকে নজর রাখছিলেন বিরাট। রোহিত সঠিক উত্তর দিতেই হাসিতে ফেটে পড়লেন ভারত অধিনায়ক

৩য় স্বীকারোক্তি

৩য় স্বীকারোক্তি

একদিন কঙ্গনা আমাকে নিজের বাড়িতে কোনও একটা পুজোর জন্য ডেকেছিল। পুজো ১২ টা থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল, আমি সাড়ে এগারোটায় পৌঁছে গিয়েছিলাম। ওর বাড়িতে একটা ছোট গেস্ট রুম রয়েছে। সেই ঘরটাকে কালো পর্দা দিয়ে ঢেকে রেখেছিল। কিছু কিছু ঠাকুরের মুর্তি ছিল। চারিদিকে আগুন ছিল। বেশ গা ছমছমে পরিবেশ ছিল। ও আমাকে একটা মন্ত্র উচ্চারণ করতে বলল, আর আমাকে ঘরে বন্ধ করে দিল। আমি ভয়ে কাঁটা হয়ে গিয়েছিলাম।

বিরাট-রোহিতের খুনসুটি

বিরাট-রোহিতের খুনসুটি

মজার এই খেলা নিয়ে অধিনায়ক-সহঅধিনায়কের হাসি-ঠাট্টার এই ভিডিওই বলে দিচ্ছে, গুমোট ভাবটা কাটিয়ে ভারতীয় ক্রিকেটের অন্দরমহলে এখন ফুরফুরে আবহাওয়া।

৪র্থ স্বীকারোক্তি

৪র্থ স্বীকারোক্তি

আমাদের সম্পর্কে শারীরিক হেনস্থার বিষয়টা ভীষণ ঘন ঘন হতে শুরু করেছিল। আমার জায়গায় অন্য কেউ থাকলে ওর উপর হাত তুলে দিত। কিন্তু বারবার রাগ হওয়া সত্ত্বেও আমি পারিনি। আমি প্রচণ্ড ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। প্রত্যেক রাতে আমি আমার ম্যানেজারের কাছে কাঁদতাম। মেরিন ড্রাইভে স্কচের বোতল নিয়ে বসতাম। মাতাল হয়ে ফিরতাম।

৫ম স্বীকারোক্তি

৫ম স্বীকারোক্তি

আমার মা খুব ভয় পেয়ে গিয়েছিল। পারিবারিক পন্ডিতকে ডেকে আমাকে দেখা করতে বলেন মা। প্রথম কথাই পন্ডিতমশাই আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "তোমার জন্য খাবার বানায়?" আমি বলেছিলাম হ্যাঁ। তখন উনি বলেছিলেন, "তোমার উপর কালাজাদু করার জন্য খাবারে নিজের অশুদ্ধ রক্ত মেশায়।"

৬ষ্ঠ স্বীকারোক্তি

৬ষ্ঠ স্বীকারোক্তি

আমার বাবা যখন আমাকে বিএমডব্লু উপহার দিলেন তখন কঙ্গনা খুব শান্তভাবে বলল, "আচ্ছা? তাই নাকি, ওরা তোমায় এক কোটি টাকার গাড়ি দিয়েছে। এমন কী মহান কাজ করেছ তুমি?" এই কথা আমি বলছি যখন ও ফ্যাশন ছবির জন্য সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসাবে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিল। আমার মনে আছে কাজ না পাওয়ার হতাশা ৪-৫ মাস ধরে আমি দেখেছি ওর মধ্যে।

৭ম স্বীকারোক্তি

৭ম স্বীকারোক্তি

২০০৮ সালে ওর জন্মদিনে লীলায় ও সবাইকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল যাদের সঙ্গে ও কাজ করেছে তাদের। ও বলেছিল রাতে কোকেনের নেশা করার জন্য। আমি আগে কয়েকবার ওর সঙ্গে গাঁজা খেয়েছিলাম। আমার পছন্দ হয়নি তাই আমি না বলেছিলাম। তারপরই আমার সঙ্গে ওর সবচেয়ে বড় ঝগড়াটা হয়েছিল। ঝগড়ার বিষয় ছিল কেন আমি কোকেনের নেশা করব না বলেছি।

৮ম স্বীকারোক্তি

৮ম স্বীকারোক্তি

ফিল্ম ফেয়ার অ্যাওয়ার্ডে যাওয়ার আগে কঙ্গনা আমার মাথা কামিয়ে দিয়েছিল। আমি একবারের জন্যও কিছু বলিনি। আমার চুল কখনও কুৎসিত ছিল না। কিন্তু কঙ্গনার মনে হয়েছিল আমার নতুন হেয়ারস্টাইলের প্রয়োজন।

৯ম স্বীকারোক্তি

৯ম স্বীকারোক্তি

কঙ্গনা আমাকে জোর করে একবার এক সাংবাদিককে ডেকে পাঠাতে বাধ্য করেছিল। এবং ওই সাংবাদিককে বলতে যে আমি ওকে কতটা ভালবাসি ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি ওকে বলেছিলাম, আমার যা বলার বলে দিয়েছি, তুমি কি বলবে সেটা বলে দাও। ও ওই সাংবাদিকের কাছে একটা শব্দও বলেছি। আমি আজ পর্যন্ত বুঝিনি কেন।

১০ম স্বীকারোক্তি

১০ম স্বীকারোক্তি

ও আমার বাবার নামে যা নয় তাই বলত। কিন্তু তাও আমি ওর পাশেই ছিলাম, কিছু বলিনি। কিন্তু প্রতি রাতে লজ্জায় আমি মুশড়ে পড়তাম। আমাদের বিচ্ছেদের পর ৫ বছর লেগেছে আমার এই আত্নগ্লানি থেকে বেরিয়ে আসতে।

English summary
happy news for virat-rohit's fans, no rift between Rohit Sharma and Virat Kohli
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X