আইপিএল ২০২০ : আরবে বায়ো সিকিওর জোন ও ড্রেসিং রুমের হাল-হকিকত জেনে নেওয়া যাক
আইপিএল ২০২০ : আরবে বায়ো সিকিওর জোন ও ড্রেসিং রুমের হাল-হকিকত জেনে নেওয়া যাক
ভারতে করোনা ভাইরাসের প্রভাব নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। তাই কোনও ঝুঁকি না নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে চলতি বছরের আইপিএল। সেখানেও যে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি যে একেবারেই তৈরি হবে না, সে কথাও কেউ হলফ করে বলতে পারে না। তাই আগেভাগেই কোমর বেঁধে নিচ্ছে বিসিসিআই। আমিরশাহীতে ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে চলা আইপিএল কটি বায়ো সিকিওর জোনে ভাগ করা হবে, ড্রেসিং রুমের চেহারাই বা কেমন থাকবে, তা এক নজরে জেনে নেওয়া যাক।
বায়ো সিকিওর পরিবেশ
করোনা ভাইরাসের প্রভাব থেকে বাঁচতে আইপিএলে অংশ নিতে চলা প্রতি দল এবং ক্রিকেটারের বায়ো সিকিওর জোনে থাকাটা বাধ্যতামূলক করে দিয়েছে বিসিসিআই। টুর্নামেন্ট চলাকালীন প্রতি স্টেডিয়ামকে তিনটি বায়ো সিকিওর জোনে ভাগ করা হবে বলে জানানো হয়েছে। মাঠ (ফিল্ড অফ প্লে), ক্রিকেটার এবং ম্যাচ অফিসিয়ালদের জোন ওয়ানে রাখা হয়েছে। দ্বিতীয় তথা অভ্যন্তরীন জোনে স্টেডিয়ামের অপারেশনাল এলাকাগুলি অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। তৃতীয় অর্থাৎ আউটার জোনে স্টেডিয়ামের বাইরের এলাকাকে (বাউন্ডারির মধ্যে সীমাবদ্ধ) চিহ্নিত করা হয়েছে।
মিটিংয়ের চরিত্র
করোনার আবহে টিম মিটিং ভিডিও কিংবা রিমোট কনফারেন্সের মাধ্যমে করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দলবদ্ধ ভাবে মুখোমুখি বসে আলোচনা করতে গেলে খোলা জায়গায় স্বাস্থ্য বিধি মেনে করতে বলা হয়েছে।
ড্রেসিং রুমের হাল-হকিকত
ক্রিকেটার, কোচ এবং অতি গুরুত্বপূর্ণ সাপোর্ট স্টাফরা ছাড়া অন্য কেউ দলের ড্রেসিং রুমে ঢুকতে পারবেন। সেই সংখ্যাও সীমিত। যারা থাকবেন তাঁদের স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হবে বলে জানিয়েছে বিসিসিআই।
যদি কেউ কোভিড-১৯ আক্রান্ত হন
টুর্নামেন্ট চলাকালীন কোনও ক্রিকেটার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে, তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে দল থেকে বিশ্রাম দিয়ে আইসোলেশনে পাঠানো হবে। আইপিএলের মেডিক্যাল ম্যানেজারের তত্ত্বাবধানে ওই ক্রিকেটারকে বায়ো সিকিওর বাবলের বাইরে স্বতন্ত্র জায়গায় রাখা হবে। একই সঙ্গে তাঁর চিকিৎসাও চলবে বলে বিসিসিআই সূত্রে খবর।
বিরাট কোহলি হলে মাতামাতি হয়, নামটা বাবর আজম বলেই মিডিয়া প্রচার নেই! আক্ষেপ ইংল্যান্ড প্রাক্তনির