বিয়েবাড়িতে প্রথম দেখা, এরপর স্ত্রী আরতির প্রেমে পড়েন শেহওয়াগ
বিয়েবাড়িতে প্রথম দেখা, এরপর স্ত্রী আরতির প্রেমে পড়েন শেহওয়াগ
আত্মীয়ের বিয়েবাড়িতে স্ত্রী আরতি অহলাওয়াতকে প্রথম দেখেছিলেন ভারতের প্রাক্তন ওপেনার বীরেন্দ্র শেহওয়াগ। তারপর প্রেম এবং সবশেষে বিবাহ। এখন দুই পুত্র সন্তানের বাবা ও মা শেহওয়াগ ও আরতি। দেখে নেওয়া যাক তাঁদের প্রেমকাহিনী।
প্রথম দেখা
জন্মের পর থেকে নিজের যৌথ পরিবারকে প্রাণোচ্ছল ও হাসখুশি অবস্থায় পেয়েছেন বীরেন্দ্র শেহওয়াগ। ১৯৮০ সালে সেই পরিবারেরই এক সদস্যের সঙ্গে আরতি অহলাওয়াতের এক আত্মীয়ার বিবাহ হয়। সেই বিয়েবাড়িতেই আরতিকে দেখে পছন্দ হয়ে যায় শেহওয়াগের। যদিও সেই সময় প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটারের বয়স ছিল ৭। আরতির বয়স তখন ৫। তবে তখন তাঁরা বন্ধ হিসেবেই মেলামেশা করতে শুরু করেন। তবে বয়স যত পরিণত হয়েছে ততই তাঁদের সম্পর্ক নিবিড় হয়েছে।
অনেক হয়েছে, এবার সেই সময়
২১ বছর বয়সে বীরেন্দ্র শেহওয়াগ ঠিক করেন যে অনেক হয়েছে, এবার তিনি নিজের মনের কথা বন্ধু আরতি অহলাওয়াতকে বলবেন। ১৪ বছর পাশাপাশি কাটানোর পর অতি সহজেই আরতিকে নিজের মনের কথা জানিয়েছিলেন বীরু।
সহজেই হ্যাঁ বলেছিলেন আরতি
বীরেন্দ্র শেহওয়াগকে অনেক বছর ধরে দেখেছেন আরতি অহলাওয়াতও। বীরু যেমন সিধাসিধা, ঠিক তেমনভাবেই এসেছিল তাঁর প্রস্তাবে। তাতে রাজি হতে সময় নেননি আরতিও।
অবশেষে বিয়ে
তিন বছর ধরে চুটিয়ে প্রেমপর্ব চলার পর শেহওয়াগ ও আরতি একে অপরকে বিয়ে করবেন বলে মনস্থ করেন। বিষয়টি তাঁরা পরিবারের সদস্যদের জানান। সঙ্গে সঙ্গেই বীরেন্দ্র শেহওয়াগ ও আরতি অহলাওয়াতের বিয়ে ঠিক হয়ে যায় বলা চলে। ২০০৪ সালের ২২ এপ্রিল সাত পাকে বাঁধা পড়েন তাঁরা।