প্রোটিয়াদের কার্যত বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে দিয়ে টেবলের শীর্ষে ব্ল্যাক ক্যাপসরা
দক্ষিণ আফ্রিকাকে কার্যত বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে দিয়ে চার উইকেটে ম্যাচ জিতে লিগ তালিকার শীর্ষে উঠে এল নিউজিল্যান্ড।
দক্ষিণ আফ্রিকাকে কার্যত বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে দিয়ে চার উইকেটে ম্যাচ জিতে লিগ তালিকার শীর্ষে উঠে এল নিউজিল্যান্ড। এদিন প্রথমে ব্যাট করে দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে ২৪১ রান তোলে। রান তাড়া করতে নেমে ব্ল্যাক ক্যাপসরা ৩ বল বাকী থাকতে চার উইকেটে ম্যাচ জেতে। অনবদ্য শতরান করে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন।
দক্ষিণ আফ্রিকা এদিন হারের ফলে লিগ তালিকায় ৮ নম্বরে রইল। ছটি ম্যাচ খেলে তাদের সংগ্রহে রয়েছে মাত্র ৩ পয়েন্ট। আর তিনটি ম্যাচ বাকী রয়েছে খেলার। তবে সেই তিনটি ম্যাচ জিতলেও কার্যত নকআউট পর্বে প্রোটিয়ারা উঠতে পারবেন না। দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বকাপ অভিযান শেষ বলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে।
এদিন এজবাস্টনের উইকেটে বল সেভাবে ব্যাটে আসছিল না। এই অবস্থায় শুরু থেকেই দক্ষিণ আফ্রিকা নড়বড়ে ব্যাটিং করে। কুইন্টন ডিকক মাত্র ৫ রানে ফেরত যান। দ্বিতীয় উইকেটে হাশিম আমলা ও অধিনায়ক ফ্যাফ ডু প্লেসি পার্টনারশিপ গড়লেও রান রেট খুব স্লো ছিল।
আমলা ৮৩ বলে ৫৫ ও ডু প্লেসি ৩৫ বলে ২৩ রান করে যান। মিডল অর্ডারে নামা এইডেন মার্করাম ৩৮ ও ভ্যান ডার ডাসেন ৬৭ রান করেন। শেষ দিকে নেমে ডেভিড মিলার ৩৬ রান করেন। সব মিলিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে ২৪১ রান তোলে নির্ধারিত ৪৯ ওভারে।
রান তাড়া করতে নেমে নিউজিল্যান্ডের শুরুটা ভালো হয়নি। কলিন মুনরো ৯ রানে ফিরে যান। তবে দ্বিতীয় উইকেটে মার্টিন গাপটিলকে সঙ্গে নিয়ে উইলিয়ামসন পার্টনারশিপ গড়েন।
গাপটিল
৩৫
রানে
ফিরে
গেলেও
উইলিয়ামসন
১৩৮
বলে
১০৬
রানের
অপরাজিত
ইনিংস
খেলে
দলকে
জিতিয়ে
ফেরেন।
মিডল
অর্ডারে
রস
টেলর
ও
টম
লাথাম
যথাক্রমে
এক
রান
করে
করেন।
দুজনেই
পরপর
আউট
হন।
জিমি
নিশম
২৩
ও
লোয়ার
মিডল
অর্ডারে
কলিন
ডি
গ্র্যান্ডহোম
৬০
রানের
আক্রমণাত্মক
ইনিংস
খেলেন।
শেষ
ওভার
পর্যন্ত
ইনিংস
টেনে
নিয়ে
গেলেও
দক্ষিণ
আফ্রিকার
বোলাররা
নিউজিল্যান্ডকে
অলআউট
করতে
পারেননি।
ক্রিস
মোরিস
৪৯
রানে
৩
উইকেট
নেন।
এছাড়া
কাগিসো
রাবাদা,
লুঙ্গি
এনগিডি
ও
ফেলুকওয়াও
একটি
করে
উইকেট
পেয়েছেন।