বিশ্বকাপের ফাইনাল কাউন্ট ডাউনের আগে যা বলছেন দ্রাবিড়
অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ শুরু হবে ১৩ তারিখ থেকে। তার আগে দল নিয়ে নিজের মত জানালেন কোচ রাহুল দ্রাবিড়।
জানুয়ারির ১৩ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ। তার আগে দলকে নিয়ে আশাবাদী কোচ রাহুল দ্রাবিড়। দ্রাবিড় জানিয়েছেন বড় মঞ্চে নিজেদের তুলে নিয়ে যেতে গেলে মাঠের ভিতরে ও মাঠের বাইরে নিজেদের খুঁজে বার করতে হবে। নিজে অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পাননি। কিন্তু এই মঞ্চটা কতটা বড় হতে পারে তা বুঝিয়ে দিচ্ছেন সকলকে।
ভারতীয়
দলের
প্রস্তুতি
কেমন
হচ্ছে
বলে
মনে
হয়?
ভালো
প্রস্তুতি
হয়েছে।
প্রায়
বছর
খানেক
আগে
থেকে
আমরা
প্রস্তুতি
শুরু
করেছিলাম।
প্রাথমিকভাবে
৩০-৪০
বাচ্চার
একটা
কোর
গ্রুপ
খুঁজে
বার
করা
হয়েছিল
আমরা
কতগুলি
সিরিজ
খেলি,
এশিয়া
কাপেও
খেলেছি।
এই
বিশ্বকাপের
প্রস্তুতি
-র
অঙ্গ
ছিল
এটি।
বিশ্বকাপ
শুরুর
সপ্তাহ
খানেক
আগে
থেকে
আমরা
এখানে
চলে
এসেছি।
প্রস্তুতি
ম্যাচও
খেলেছি।
আপনাদের সময় ও আজকের সময়ে-র মধ্যে কী পার্থক্য দেখেন অনুর্ধ্ব ১৯ দলে?
আমাদের সময়ে এই টুর্নামেন্ট খেলিনি। ১৯৮৮ সালে শেষবার হয়েছিল অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ , কিন্তু তারপর দশ বছরের জন্য সেটা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। তাই আমি কখনও এই টুর্নামেন্ট খেলিনি। আমি সকলকে বলেছি এটা দারুণ সুযোগ এটাকে কাজে লাগাও।
ভারতীয়
দলের
কোচ
হিসেবে
আপনার
দায়িত্ব
কী?
ভারতীয়
অনুর্ধ্ব
১৯
দল
ও
ভারতীয়
এ
দলের
তত্বাবধানের
দায়িত্বে
আমি।
এখানে
কিছু
দারুণ
ছেলের
উত্থান
আমি
দেখেছি।
যাদের
থেকে
বেশ
কিছু
ছেলে
ভারতীয়
দলে
খেলবে
আমি
আশাবাদী।
এই
দলের
সঙ্গে
থাকতে
পেরে
আমি
উচ্ছ্বসিত,
এই
ধরণের
ব্যবস্থায়
অনেক
তরুণ
ক্রিকেটার
উঠে
আসছে
,
যেটা
খুব
ভালো।
কোচ
হিসেবে
কাজটা
মানসিক
না
প্রযুক্তিনির্ভর
?
আমার
মতে
এটা
দুটো-র
সংমিশ্রণ।
এই
সব
ছেলেরা
নিজেদের
কেরিয়ারের
দারুণ
উত্তেজক
একটা
মুহূর্তে
রয়েছে।
খেলার
আগে
পরে
ওঁদের
সঙ্গে
কথা
বলাটা
মানসিক
একটা
ব্যাপার।
আবার
মাঠে
ওঁদের
টেকনিক
শেখানোটা
অনেকটা
প্রযুক্তি
নির্ভর
বিষয়।
আমার
২০-২৫
বছরের
কেরিয়ারে
আমি
যেমন
মানসিক
টিপস
পেয়েছি,
তেমনি
প্রযুক্তিগত
ভাবে
এগিয়ে
এসেছি।
যদি
কোনও
উপদেশ
দিতে
চান
তাহলে
কী
দেবেন?
যত
দ্রুত
তোমরা
শিখবে
,
যত
তাড়াতাড়ি
দায়িত্ব
নিতে
পারবেন
তত
ভালো
হবে।
ক্রিকেটাররা
নিজেদের
খুঁজে
বার
করুন
অফ
দ্য
ফিল্ড
কিম্বা
অন
দ্য
ফিল্ডে।
[আরও পড়ুন:মোহন ফ্যানদের অনবদ্য প্রয়াস, মাঠে লড়ছেন সৈনিকরা, সমর্থকরা যোগাচ্ছেন অক্সিজেন]