ব়্যাঙ্কিংয়ে স্থান পাঁচে, তারপরও এই পরিসংখ্য়ানে সব দলের সেরা বিরাটের ভারত
ব়্যাঙ্কিংয়ে স্থান পাঁচে, তারপরও এই পরিসংখ্য়ানে সব দলের সেরা বিরাটের ভারত
টি-টোয়েন্টির ব়্যাঙ্কিং দেখলে ভারতের স্থান পাঁচে। তবে অন্য পরিসংখ্যান শীর্ষস্থানীয় দলগুলিকে পিছনে ফেলবে বিরাটের ভারত। এদিন নিউজিল্যান্ডের ঘরের মাঠে ২০৪ রান তাড়া করতে নেমে এক ওবার বাকি থাকতে ছয় উইকেটে ম্যাচ জিতে নিল ভারত।
স্কোরবার্ডে ২০০ প্লাস রানের বোঝা থাকলেও রাহুল-শ্রেয়সের দুরন্ত ব্যাটিং ও মাঝে বিরাটের দুর্দান্ত 'সেতুবন্ধন ইনিংস'! তিন ডানহাতি ব্যাটিং জোয়ারে কিউয়িদের ভাসিয়ে দিয়ে ম্যাচ জিতে নিল মেন ইন ব্লু। ফলে ম্যাচে রোহিত দ্রুত সাজঘরের পথে হাঁটা লাগাতেও দল একবারের জন্যেও চাপে পড়েনি। শেষটায় ৫৮ রানের ধুঁয়াধার ইনিংস খেলে দলকে ম্যাচ জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন শ্রেয়স আইয়ার। কেরিয়ারে এটি শ্রেয়সের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি হাফ সেঞ্চুরি। রাহুল-শ্রেয়সের হাফ সেঞ্চুরি ও বিরাটের ৪৫ রানে ভর করে সহজেই ম্যাচ জিতে নিল ভারত।
পরিসংখ্যান বলছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে রান তাড়া করতে নেমে এই নিয়ে সর্বোচ্চ চতুর্থবার ভারতীয় দল ২০০ প্লাস রান তাড়া করে ম্যাচ জিতল।
দুশোর বেশি রান তাড়া করে ম্যাচ জেতার ক্ষেত্রে ভারত সবচেয়ে এগিয়ে। চতুর্থবার ২০০ তাড়া করে জিতেছে। সেখানে অস্ট্রেলিয়া দল এই পরিসংখ্য়ানে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। অর্থাৎ অজি দল ২০০ প্লাস রান তাড়া করতে নেমে দুবার সফল হয়েছে।
একনজরে
পরিসংখ্য়ান
প্রতিপক্ষ
ওয়েস্ট
ইন্ডিজের
বিরুদ্ধে
২০১৯
সালে
হায়দরাবাদ
টি-২০টিতে
২০৮
রান
তাড়া
করে
ম্যাচ
জিতেছে
ভারত।
অন্যদিকে
২০০৯
সালে
শ্রীলঙ্কার
বিরুদ্ধে
২০৭
রান
তাড়া
করতে
নেমে
ম্যাচ
জিতেছে
ভারত।
রাজকোটে
অস্ট্রেলিয়ার
বিরুদ্ধে
২০২
রান
তাড়া
করতে
নেমে
২০১৩
সালে
ম্য়াচ
জিতেছে
ভারত।
এরপর এদিন নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ২০৪ রান তাড়া করতে নেমে ৬ উইকেটে ম্যাচ জিতল মেন ইন ব্লু।