নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ হারের জ্বালা মেটানোর ইচ্ছে নেই, কেন বললেন বিরাট কোহলি
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ হারের জ্বালা মেটানোর ইচ্ছে নেই, কেন বললেন বিরাট কোহলি
বিশ্বকাপে থ্রিলার লডা়ইয়ে সেমিফাইনাল হারের পর প্রথমবারের জন্য ২২ গজে মাঠে নামছে ভারত-নিউজিল্যান্ড। শুক্রবার থেকে বিরাটদের কিউয়ি সফর শুরু।পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি যুদ্ধ দিয়ে 'প্রেস্টিজ ফাইট' শুরু করছে মেন ইন ব্লু।
দীর্ঘকায় মার্কিন রাষ্ট্রপতি
সবচেয়ে দীর্ঘকায় মার্কিন রাষ্ট্রপতি ছিলেন এব্রাহাম লিঙ্কন। তিনি ৬ ফুট ৪ ইঞ্চি লম্বা ছিলেন। এবার ট্রাম্প জিতলে তিনি হবেন দ্বিতীয় দীর্ঘকায় রাষ্ট্রপতি। কারণ তাঁর উচ্চতা ৬ ফুট ৩ ইঞ্চি।
কঠিন প্রশ্নের মুখে বিরাট
সেক্ষেত্রে ঘরের মাঠে এবার কিউয়িদের পর্যুদস্ত করে বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল হারের জ্বালা জুড়তে পারবে কি ভারত? প্রথম টি-টোয়েন্টির বল গড়ানোর আগের দিন সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের উত্তর বিরাট অবশ্য় ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়ে উত্তর দিয়েছেন।
কেনেডি সবচেয়ে কমবয়সে রাষ্ট্রপতি হন
বিখ্যাত প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জন এফ কেনেডি সবচেয়ে কম, মাত্র ৪৩ বছর বয়সে রাষ্ট্রপতির চেয়ারে বসেন।
|
কিউয়িদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ ভাবনা নেই
বিরাট হাসতে হাসতে বলে দেন, 'কিউয়িদের ডেরায় ওরা কঠিন প্রতিপক্ষ। সবাই হয়ত ভারতের এই কিউয়ি সফরকে প্রতিশোধের সফর হিসেবে দেখছে। ভারতীয় দল অবশ্য এই সিরিজকে প্রতিশোধ হিসেবে দেখছে না। সত্যি বলতে কিউয়ি ক্রিকেটাররা দারুণ মনের মানুষ। ওদের ভালোবাসায় আমরা হারিয়ে যাই। মাঠে ওদের আচরণ একটা ক্রিকেট দুনিয়ার কাছে একটা উদাহরণ। বিশ্বের প্রত্যেকটা ক্রিকেট দল ওদের সম্মান করে। বিশ্বকাপে যোগ্য দল হিসেবে সেদিন ভারতকে হারিয়ে নিউজিল্যান্ড ফাইনালে উঠেছিল। এই নিয়ে আমাদের মধ্যে কোনও ক্ষোভ নেই।'
হিলারি ক্লিন্টনই প্রথম
কোনও মেজর পার্টি থেকে রাষ্ট্রপতি পদের জন্য নমিনেশন পেয়েছেন এমন মহিলা প্রার্থী হিলারি ক্লিন্টনই প্রথম। তবে এর আগে ১৮৭২ সালে ভিক্টোরিয়া উডহ্যাল, যিনি সাফ্রাগেট আন্দোলনের নেত্রী ছিলেন, তিনি মহিলা রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হয়েছিলেন।
|
ধোনির রানআউট, বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে ভারতের স্বপ্নভঙ্গ
উল্লেখ্য ইংল্যান্ডের মাটিতে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে ভারতকে ১৮ রান হারিয়ে নিউজিল্যান্ড দল ফাইনালে উঠেছিল। সেমিফাইনালে বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে নিউজিল্যান্ড প্রথমে ব্যাট করে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৩৯ রান তুলেছিল। জবাবে ৪৯.৩ ওভারে ভারত ২২১ রানে অলআউট হয়েছিল। ধোনির রানআউটে ভারতের স্বপ্নভঙ্গ হয়। মার্টিন গাপ্টিলের অনবদ্য থ্রো ধোনির উইকেট ছিটকে যায়। যারপর ভারত আর ম্যাচে ফিরতে পারেনি।
ট্রাম্পই সবচেয়ে বয়স্ক!
এবছর নির্বাচনে জিতলে ডোনাল্ড ট্রাম্পই সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হিসাবে প্রথমবার মার্কিন রাষ্ট্রপতির চেয়ারে বসবেন। এর আগে রোনাল্ড রেগন ৬৯ বছর বয়সে মার্কিন রাষ্ট্রপতি হন। তবে দ্বিতীয়বার জয়ী হওয়ার সময়ে অবশ্য তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৩।
|
একনজরে পাঁচ ম্যাচের সূচি
সফর শুরুতে ২৪, ২৬, ২৯, ৩১ ও ২ ফেব্রুয়ারি পাঁচটি টি-টোয়েন্টি খেলবে ভারত।
রোনাল্ড রেগন প্রথম ডিভোর্সী মার্কিন রাষ্ট্রপতি
মার্কিন রাষ্ট্রপতি পদে এর আগে একমাত্র রোনাল্ড রেগন ডিভোর্সী হিসাবে জয়লাভ করেছেন। এবার জিতলে ডোনাল্ড ট্রাম্প সেই রেকর্ড স্পর্শ করবেন। যদিও ট্রাম্প এই মুহূর্তে বিবাহিত। তাঁর স্ত্রীর নাম মেলানিয়া। তবে এর আগে দু'বার তাঁর ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে।
অতীতের রেকর্ড
এর আগে মোট দুজন মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ৫০টির মধ্যে ৪৯টি প্রদেশ থেকে জয়ী হয়েছেন। ১৯৮৪ সালে রোনাল্ড রেগন ও রিচার্ড নিক্সন ১৯৭২ সালে এই রেকর্ড করেছেন।
উলটপুরাণ
এর আগে মোট চারবার কোনও প্রার্থী পপুলার ভোটে জিতেও রাষ্ট্রপতি হতে পারেননি। ২০০০ সালে জর্জ ডব্লিউ বুশ ও আল গোরের মধ্যে শেষবার এমন ঘটনা ঘটেছে। এর আগে ১৮৮৮ সালে গ্রোভার ক্লিভল্যান্ড, ১৮৭৬ সালে স্যামুয়েল টিলডেন ও ১৮২৪ সালে অ্যান্ড্রু জ্যাকসনের সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটেছে।
ওবামা ৪৩ নয় ৪৪তম রাষ্ট্রপতি
মার্কিন রাষ্ট্রপতি হিসাবে ক্লিভল্যান্ড পরপর দুবার অর্থাত ১৮৮৫-১৮৮৯ ও ১৮৯৩-১৮৯৭ সালে জিতেছেন। তবে তাকে ২২ ও ২৪ তম রাষ্ট্রপতি হিসাবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। সেজন্যই নিয়মানুযায়ী বারাক ওবামা ৪৪তম রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথগ্রহণ করেছেন এবং এবছর যিনি জিতবেন তিনি ৪৫তম মার্কিন রাষ্ট্রপতি হবেন।
টুইটার অ্যাকাউন্ট
মার্কিন রাষ্ট্রপতির জন্য আলাদা করে একটি টুইটার অ্যাকাউন্ট খোলা হয় ২০১৫ সালে। নাম হল @POTUS। এটি থেকে বারাক ওবামা প্রথম টুইটটি করেন। এবার যিনি রাষ্ট্রপতি হবেন তিনি ২০ জানুয়ারি থেকে এই টুইটার অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করতে পারবেন। তবে ফলোয়ার একই থাকলেও টাইমলাইনে পুরনো কোনও টুইট থাকবে না। যা টুইট থাকবে তা নতুন রাষ্ট্রপতির আমলের।
জনপ্রিয় টিভি বিতর্ক
এবারের নির্বাচনে হিলারি ক্লিন্টন বনাম ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বৈরথ প্রথম থেকেই জমে উঠেছে। মোট তিনবার দুজনে টিভি বিতর্কে অংশগ্রহণ করেছেন এবং প্রতিবারই তা জনপ্রিয় হয়েছে। সবমিলিয়ে মোট ৮ কোটি ৪০ লক্ষ লোক এই টিভি বিতর্ক প্রত্যক্ষ করেছেন।
ওহাইয়ো কাঁটা
১৯৪৪ সালের পর থেকে যতবার মার্কিন নির্বাচন হয়েছে প্রতিবারই জয়ী প্রার্থীদের ভোট করেছে ওহাইয়ো। ব্যতিক্রম শুধু ১৯৬০ সালের নির্বাচন। সেবার জন এফ কেনেডি জিতলেও ওহাইয়ো ভোট করেছিল নিক্সনের পক্ষ্যে। এছাড়া আর একটি চমকপ্রদ তথ্য হল যে ওহাইয়ো না জিতে কোনও রিপাবলিকান প্রার্থী মার্কিন রাষ্ট্রপতি হতে পারেননি।