জোহরির পর বিসিসিআইয়ের সিইও পদের দায়িত্বভার কার কাঁধে?
জোহরির পর বিসিসিআইয়ের সিইও পদের দায়িত্বভার কার কাঁধে?
রাহুল জোহরির পরিবর্তে বিসিসিআইয়ের সিইও পদে বসবেন কে, তা এখনও ঠিক হয়নি। অন্তবর্তীকালীন দায়ভার সামলাতে আইপিএল সিওও হেমাঙ্গ আমিনকে এই পদে অস্থায়ীভাবে বসানো হয়েছে। জোহরির থেকে কম পারিশ্রমিক দেওয়া হচ্ছে আমিনকে।
সুপ্রিম কোর্ট মনোনিত বিচারপতি আরএম লোধা নেতৃত্বাধীন প্যানেলের তৈরি সংবিধান অনুযায়ী বিসিসিআইয়ের চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার বা সিইও পদ বেশিদিন খালি রাখা যাবে না। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের হিতার্থে এই পদ অবিলম্বে পূরণ হওয়া প্রয়োজন বলেও বলা হয়েছে ওই সংবিধানে। তাই তড়িঘড়ি পরিস্থিতি সামাল দিতেই শূন্য থাকা সিইও পদে হেমাঙ্গ আমিনকে বসিয়েছে বিসিসিআই কর্তারা।
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ বা আইপিএলের অতি গুরুত্বপূর্ণ চিফ অপারেটিং অফিসার বা সিওও পদে নিযুক্ত রয়েছেন হেমাঙ্গ আমিন। তাঁর কাজে বিসিসিআই ও আইপিএল কর্তারা খুশি বলে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে। আমিনের হাত ধরেই ২০১৯-এর আইপিএল দুর্দান্ত ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিসিসিআইয়ের নতুন চিফ অপারেটিং অফিসার বা সিইও নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে বিসিসিআই সূত্রে জানানো হয়েছে। বোর্ড কর্তাদের আলোচনা সাপেক্ষে সংবাদমাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেওয়া হবে। আগামী দুই মাসের মধ্যে বিসিসিআইয়ের নতুন সিইও নির্বাচন করা হবে বলে খবর।
সৌরভ
গঙ্গোপাধ্যায়
শিবির
বিসিসিআইয়ের
মসনদে
বসার
পর
থেকেই
তৎপরতা
শুরু
হয়েছিল।
অবশেষে
তা
পরিপূর্ণতা
পায়।
মি-টু
বিদ্ধ
বিসিসিআই
সিইও
রাহুল
জোহরির
প্রায়
এক
বছর
পুরনো
ইস্তফাপত্র
অবশেষে
গ্রহণ
করে
ভারতীয়
ক্রিকেট
বোর্ড।
২০১৯-এর
অক্টোবরে
সৌরভ
গঙ্গোপাধ্যায়
শিবির
বিসিসিআইয়ের
মসনদে
বসেছিল।
সেই
সময়ই
বোর্ডের
শীর্ষ
পদ
থেকে
ইস্তফা
দিয়েছিলেন
রাহুল
জোহরি।
দুর্নীতি সহ একাধিক ইস্যুতে টালমাটাল হয়ে পড়া বিসিসিআইয়ের রাশ সরাসরি চলে গিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টের হাতে। শীর্ষ আদালত মনোনিত বিচারপতি আরএম লোধা নেতৃত্বাধীন প্যানেলই তখন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডে চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার বা সিইও পদটি অন্তর্ভূক্ত করেছিল। ২০১৬ সালে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ওই পদে বসেছিলেন রাহুল জোহরি।