শোয়বের বাউন্সারে চোখ বুজে ফেলেছিলেন সচিন! দাবি প্রাক্তন পাক বোলারের
শোয়বের বাউন্সারে চোখ বুজে ফেলেছিলেন সচিন! দাবি প্রাক্তন পাক বোলারের
সচিন তেন্ডুলকর ও শোয়েব আখতারের প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে ফ্যান্টাসি ছিল আগেও। তাঁদের খেলা ছাড়ার পরও সে লড়াই নিয়ে লেখালেখি চলছে অবিরাম। এ ব্যাপারে নানা মুনি নানা মত পোষণ করে থাকলেও, পাকিস্তানের প্রাক্তন ফাস্ট বোলার মহম্মদ আসিফের বক্তব্য তাতে নবতম সংযোজন বলা যেতে পারে। কী বললেন স্পট ফিক্সিং-এ দোষী সাব্যস্ত হওয়া এই প্রাক্তন ফাস্ট বোলার।
রাষ্ট্রপতি ভবনে বাজেট ছাপা
আগে রাষ্ট্রপতি ভবনে বাজেট ছাপা হতো। তবে ছাপার জায়গা পরে বদলে যায় নয়াদিল্লির মিন্টো রোডে। ১৯৮০ সাল থেকে নর্থ ব্লকেই বাজেটের পাতা ছাপার কাজ হচ্ছে।[Budget 2017 গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলি জেনে নিন একনজরে]
সচিন বনাম শোয়েব
২০০৩ বিশ্বকাপের সেই ম্যাচ দিয়েই শুরু করা যাক। প্রথম ওভারেই ছক্কা হাঁকিয়ে শোয়েব আখতারের ছন্দ কেটে দিয়েছিলেন সচিন তেন্ডুলকর। পরে রাউলপিণ্ডি এক্সপ্রেসের বলেই ৯৮ রান করে মাস্টার ব্লাস্টার আউট হলেও ততক্ষণে ম্যাচ ভারতের দখলে চলে গিয়েছিল। সচিনকে তিনি ১২ থেকে ১৩ বার আউট করেছেন বলেও দাবি শোয়েব আখতারের। যদিও সংখ্যাটা বেশিই বলে ফেলেছেন শোয়েব। আদতে মাস্টার ব্লাস্টারকে ওয়ান ডে-তে ৫ বার ও টেস্টে ৩ বার আউট করেছেন পাক লেজেন্ড।
স্বাধীন ভারতের প্রথম অর্থমন্ত্রী
শন্মুখন ছেত্রী ছিলেন ভারতের প্রথম অর্থমন্ত্রী। ১৯৪৭ সালের নভেম্বরে কোনওরকম করের সংস্থান না করেই তিনি বাজেট পেশ করেন। তবে ১৯৪৮ সালে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশের মাত্র ৯৫ দিন আগে তিনি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার পূর্ণাঙ্গ চিত্র তুলে ধরেন। তবে স্বাধীনতার আগে মুসলিম লিগের লিয়াকর আলি খান ১৯৪৬ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলান।
ভারত বনাম পাকিস্তান
২০০৬ সালে পাকিস্তান সফরে গিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল। দুই দলের মধ্যে তিনটি টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সিরিজের প্রথম দুটি টেস্ট ড্র হলেও করাচিতে হওয়া শেষ ম্যাচ ৩৪১ রানে জিতেছিল পাকিস্তান।
প্রথম ভারতীয় আরবিআই গভর্নর
সিডি দেশমুখ দেশের অর্থমন্ত্রী হিসাবে বাজেট পেশ করেছেন। তিনি ১৯৫০-৫৬ দেশের অর্থমন্ত্রীর পদ সামলেছেন। তিনি আরবিআইয়ের প্রথম ভারতীয় গভর্নরও ছিলেন।
শোয়েবের আগুনে পেস
করাচিতে হওয়া তৃতীয় টেস্টে পাকিস্তান দলে ছিলেন প্রাক্তন ফাস্ট বোলার মহম্মদ আসিফ। সেই ম্যাচের কোনও এক সময়ে তিনি স্কোয়ার লেগে ফিল্ডিং করছিলেন এবং সচিন তেন্ডুলকর ব্যাট করছিলেন বলে জানিয়েছেন আসিফ। পেসার শোয়ব আখতারের এক বাউন্সারে মাস্টার ব্লাস্টার চোখ বুজে ফেলেছিলেন বলে জানিয়েছেন মহম্মদ আসিফ।
হিন্দিতে বাজেট তৈরি
১৯৫৫ সালের পর থেকে ইংরেজির পাশাপাশি হিন্দিতেও বাজেট পেশ করা শুরু হয়।
শ্রদ্ধা অবনত শোয়েব
এক সময়ের বাইশ গজের প্রতিদ্বন্দ্বী সচিন তেন্ডুলকর সম্পর্কে অবশ্য শ্রদ্ধা ঝরে পড়েছে শোয়েব আখতারের গলায়। ২০০৬ সালের ভারত সফরের কথা উল্লেখ করেছেন রাউলপিণ্ডি এক্সপ্রেস। বলেছেন, ওই সফরে টেনিস এলবো নিয়েও সচিন কীভাবে তাঁর বাউন্সার অনায়াসে খেলেছিলেন।
জওহরলাল নেহরুর বাজেট পেশ
দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু স্বাধীনতার পর দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলানোর পাশাপাশি ১৯৫৮-১৯৫৯ সালে বাজেট পেশ করেন। সেই সময়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের দায়িত্বও তিনি নিজের কাঁধে নিয়েছিলেন।
কালা বাজেট
১৯৭৩-৭৪ সালের কেন্দ্রীয় বাজেটকে কালা বাজেট বলে আখ্যায়িত করা হয়। কারণ সেবছর বাজেটে ৫৫০ কোটি টাকা ঘাটতি ছিল।
দেশের প্রথম মহিলা অর্থমন্ত্রী
১৯৭৯ সালে মোরারজী দেশাইয়ের ইস্তফার পরে ইন্দিরা গান্ধী দেশের প্রথম ও একমাত্র মহিলা অর্থমন্ত্রী হিসাবে বাজেট পেশ করেন। এর পাশাপাশি ১৯৮৭ সালে ভিপি সিংয়ের সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরে রাজীব গান্ধী বাজেট পেশ করেন। সেবছর কর্পোরেট ট্যাক্স চালু করেছিলেন তিনি।
১৯৯১ সালে মনমোহনের বাজেট পেশ
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী হিসাবে মনমোহন সিং ১৯৯১ সালে বাজেট পেশ করেন। তিনি পরিষেবা কর, বিদেশি বিনিয়োগের প্রস্তাব, আমদানি শুল্ক কমিয়ে আনার মতো কাজ করেছিলেন।
সবচেয়ে বেশিবার অর্থমন্ত্রী হিসাবে বাজেট পেশ
মোরারজী দেশাই সবচেয়ে বেশি মোট ১০ বার অর্থমন্ত্রী হিসাবে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করেন। এরপরে রয়েছেন প্রণব মুখোপাধ্যায়, পি চিদাম্বরম, যশবন্ত সিনহা, ওয়াই বি চহ্বন, সিডি দেশমুখ ৭ বার করে বাজেট পেশ করেছেন।