১ জুন : ৬ বছর আগে আইপিএলে দ্বিতীয়বার ইতিহাস রচনা করেছিল কেকেআর
১ জুন : ৬ বছর আগে আইপিএলে দ্বিতীয়বার ইতিহাস রচনা করেছিল কেকেআর
২০১৪ সালের পয়লা জুনেই দ্বিতীয় আইপিএল খেতাব জিতেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের পাহাড় প্রমাণ রান টপকে ইতিহাস রচনা করেছিলেন গৌতম গম্ভীররা। দেখে নেওয়া যাক সেই ম্যাচরই কিছু মুহূর্ত।
টসে জিতে ফিল্ডিং-এর সিদ্ধান্ত গম্ভীরের
বেঙ্গালুরুর এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে হওয়া ওই ফাইনালে টসে জিতে জর্জ বেইলির কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবকে ব্যাট করার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিল কেকেআর। মর্নে মর্কেল, সুনীল নারিনদের কার্যত ছাতু করে ৫৫ বলে ১১৫ রানের অতিমানবিক ইনিংস খেলেছিলেন ঋদ্ধিমান সাহা। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১৯৯ রান করেছিল পাঞ্জাব।
কেকেআরের জবাব
জবাবে ব্যাট করতে নামা কেকেআর ৫৯ রানেই ওপেনার রবিন উথাপ্পা ও গৌতম গম্ভীরকে হারিয়ে ফেলেছিল। ৫ রান করেছিলেন রবিন এবং ২৩ রান করে আউট হয়েছিলেন অধিনায়ক গম্ভীর। মনীশ পান্ডে এবং ইউসুফ পাঠানের পরিকল্পিত ও হিসেব-নিকেশ মূলক ব্যাটিং-এর সৌজন্যে ম্যাচ জিতেছিল শাহরুখ খানের দল। তিন বল বাকি থাকতেই ৩ উইকেটে ম্যাচ জিতেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স।
দুর্দান্ত মনীশ
২০১৪-র ওই ফাইনালে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই করে গিয়েছিল কলকাতা ও পাঞ্জাব। সৌজন্যে ৭টি চার ও ৬টি ছক্কা দিয়ে সাজানো মনীশ পান্ডের ৫০ বলে ৯৪ রানের ইনিংস। ২০০ রানে লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে কেকেআরের রান রেট কোনও ওভারেই ১০-এর নিচে নামতে দেননি কর্নাটকের এই ব্যাটসম্যান। মনীশকে দুর্দান্ত সহযোগিতা করেছিলেন ইউসুফ পাঠান। ২২ বলে ৩৬ রান করেছিলেন তিনি।
দ্বিতীয় বার খেতাব
২০১২ সালে চেন্নাই সুপার কিংসকে তাদের গড়ে হারিয়ে প্রথম বারের জন্য আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। দুই বছর পর ফের একই খেতাব জিতে টুর্নামেন্টের অন্যতম সফল দলের মর্যাদা পেয়েছিল শাহরুখ খান শিবির। অন্যদিকে গৌতম গম্ভীর আইপিএলের অন্যতম সফল অধিনায়ক বনে গিয়েছিলেন রাতারাতি।
ওয়ান ডে-তে দ্রুততম ১০ হাজার রান করা ব্যাটসম্যানদের তালিকার কততম স্থানে সৌরভ?