নিজের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন এমএস ধোনি, বিস্তারিত জেনে নিন
ক্য়াপ্টেন কুল কী তাঁকে এমনি বলা হয়। কঠিন পরিস্থিতিতে ঠাণ্ডা মাথায় কীভাবে কাজ হাসিল করতে হয়, তা ভালোই জানেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। ভারতকে ২০০৭-র টি-টোয়েন্টি ও ২০১১-র ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ জেতাতে প্রধান ভূমিক
ক্য়াপ্টেন কুল কী তাঁকে এমনি বলা হয়। কঠিন পরিস্থিতিতে ঠাণ্ডা মাথায় কীভাবে কাজ হাসিল করতে হয়, তা ভালোই জানেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। ভারতকে ২০০৭-র টি-টোয়েন্টি ও ২০১১-র ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ জেতাতে প্রধান ভূমিকা নেয় এমএস-র হিম-শীতল মস্তিষ্ক। বড় মঞ্চে চাপের মুহূর্তেও কীভাবে মাথা ঠাণ্ডা রাখতে পারেন প্রশ্নের উত্তর নিজস্ব স্টাইলে দিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা অধিনায়ক।
সবার
মতো
তিনিও
হতাশ
হন
মহেন্দ্র
সিং
ধোনির
কথায়,
তিনি
সবার
থেকে
আলাদা
কিছু
নন।
দুঃসময়ে
সবার
মতো
তাঁরও
রাগ,
দুঃখ,
হতাশা
হয়।
তবে
সেই
অনুভূতিগুলি
গঠনমূলক
নয়
বলেই
জানিয়েছেন
এমএস।
নিজেকে
নিয়ন্ত্রণ
করতে
জানেন
মহেন্দ্র
সিং
ধোনির
কথায়,
সবার
মতো
তাঁর
মনকেও
নানা
ধরনের
আবেগ
ঘিরে
ধরে।
কিন্তু
তিনি
সেই
আবেগ
নিয়ন্ত্রণ
করতেও
জানেন
বলেও
দাবি
করেছেন
মাহি।
কারণ
চাপের
মুহূর্তে
অকারণ
চিন্তার
পরিবর্তে
সেই
মুহূর্তে
কী
করা
উচিত,
কাঁকে
দিয়ে
বল
করালে
ফল
ইতিবাচক
হতে
পারে,
তা
ভাবা
তাঁর
কাছে
অনেক
বেশি
গুরুত্বপূর্ণ
বলে
মনে
করেন
মহেন্দ্র
সিং
ধোনি।
টেস্টের
থেকে
সীমিত
ওভার
আলাদা
এমএসের
কথায়,
টেস্ট
ম্যাচ
দীর্ঘ
হওয়ায়
তাতে
ভাবনার
সুযোগ
পাওয়া
যায়।
কঠিন
পরিস্থিতি
থেকে
ফিরেও
আসা
যায়।
কিন্তু
সীমিত
ওভারের
ক্রিকেটে
সেই
সুযোগ
নেই
বলেই
দাবি
করেছেন
মহেন্দ্র
সিং
ধোনি।
মাথা
ঠাণ্ডা
না
রাখলে
মুহূর্তগুলি
হাত
থেকে
বেরিয়ে
যাওয়ার
সম্ভাবনা
থাকে
বলেও
জানিয়েছেন
ভারতীয়
ক্রিকেটের
সর্বকালের
সেরা
অধিনায়ক।
ক্রিকেট টিম গেম, তেমনটাই বিশ্বাস করেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। ম্যাচ জিততে দলের প্রতিটি খেলোয়াড়কেই নির্দিষ্ট দায়িত্ব পালন করতে হয় বলে জানিয়েছেন মাহি। ২০০৭-র টি-টোয়েন্টি ও ২০১১-র ৫০ ওভারের বিশ্বকাপের আগে কীভাবে ভারতীয় দল প্রস্তুত হয়েছিল, সেই অভিজ্ঞতাও ভাগ করে নিয়েছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি।