বাংলাদেশের সামনে ছাড়খাড় ভারত! কাঠগড়ায় পন্থের রিভিউ, পাল্টা কী বললেন রোহিত
রবিবার ভুল রিভিউয়ের কারণে ম্যাচে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ডুবতে হয়েছে ভারতকে। পন্থের সেই ভুল নিয়ে কী বললেন অধিনায়ক রোহিত
রবিবার ভুল রিভিউয়ের কারণে ম্যাচে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ডুবতে হয়েছে ভারতকে। ম্যাচে দু'বার নিশ্চিত আউটে জোরালো আবেদন না করে দলকে ডোবান পন্থ আর একবার বল ব্যাটের কানায় না লাগলেও আউটের আপিল করে রিভিউ নষ্ট করেন। তিন তিনবার ভুলের ক্ষেত্রে পন্থের রিভিউ নেওয়ার অনভিজ্ঞতাকেই কাঠগড়ায় তুলছেন সমর্থকরা। নেটিজেনদের এই সমালোচনার মুখে এবার পন্থের পাশে দাঁড়ালেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা।
পিয়া তু অব তো আজা (ক্যারাভন)
পিয়া তু গানটিতে হেলেনের সেই অসাধারণ ক্যাবারে নাচ কে ভুলতে পারে। তবে আশাজির কন্ঠ ছাড়া এই গানে হেলেনের নাচ একভাবে অকল্পনীয়ই বটে। এই গানের সুর দিয়েছিলেন বলিউডে মিউজিক জিনিয়াস আর ডি বর্মন। আশাজির কন্ঠে যে আবেদন ছিল তা সত্যিই অন্য কারোর গলায় পাওয়া যায় না।
গানটি শুনতে ক্লিক করুন এখানে
|
পন্থকে নিয়ে ট্রোলিং
আধুনিক ক্রিকেটে রিভিউ সিস্টেমে সবচেয়ে প্রধান ব্যক্তি উইকেটকিপার। বল আদৌ স্টাম্প ছোঁবে কিনা, সেটা কিপারের নির্ভুল অনুমানের উপর ভরসা করেই অধিনায়করা ডিআরএস নিয়ে থাকেন। সেখানে ভারতীয় ক্রিকেটে ধোনিই ছিলেন সেরা। উত্তরসূরি পন্থের থেকে অবশ্য এই বিষয়ে বিন্দু মাত্র সাফল্য পাওয়া যাচ্ছে না। যা নিয়ে পন্থকে খোঁচা দিয়ে ফ্যানেরা মজার সব টুইট করেছেন।
দম মারো দম (হরে রাম হরে কৃষ্ণ)
এই গানটি যে শুধু সুপারহিট হয়েছে তাই নয়, এই গানের নামে পরবর্তীকালে বলিউডে সিনেমাও তৈরি হয়েছে। ডিস্কো থেকে, আড্ডার আসরে আরও হিট এই গান। এই গান শোনার পুর কিশোর কুমার বলেছিলেন যে মরা মানুষকে বাঁচিয়ে তোলার শক্তি রাখে এই গানটি। জিনাত আমন এবং দেবানন্দের উপর দৃশ্যায়িক এই গানটি বিনাকা গীতমালার বার্ষিক তালিকায় প্রায় ১২ সপ্তাহ প্রথম স্থান অধিকার করে রেখেছিল।
গানটি শুনতে ক্লিক করুন এখানে
ঋষভের পাশে থেকে কী বললেন রোহিত
ম্যাচে পন্থ রিভিউ নিতে ভুল করলেও মাঠে কোনও রকম বিরক্তি প্রকাশ করেননি হিটম্যান। পরে রোহিত বলেন, 'পন্থ ডিআরএস নিতে পারে না, এখনই এমন সিদ্ধান্তে যাওয়া উচিত নয়।' সঙ্গে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজের ভারত অধিনায়ক বলেন, 'ঋষভ তরুণ কিপার, কঠিন পরিস্থিতিতে এখন ওর অনেক কিছু শেখার রয়েছে।'
ঝুমকা গিরা রে (মেরা সায়া)
এখনও এই গানের জনপ্রিয়তা একটুও কমেনি। আশা ভোঁসলের এনার্জির সঙ্গে সাধনার সৌন্দর্য এই গানের হিট জুটি। এই ছবির একাধিক গান বক্সঅফিসে হিট করলেও ঝুমকা গিরা রে গানের মতো এত জনপ্রিয়তা এই ছবির অন্য কোনও গান পায়নি।
এই গানটি শুনতে ক্লিক করুন এখানে
|
ম্যাচ হারলে দলের পারফর্ম্যান্সে খুশি রোহিত
হিটম্যান বলেছেন, 'টি-টোয়েন্টিতে ১৪৮ লড়াই করার মতো স্কোর, আমরা লড়াই করেওছি।তবে ম্যাচে আমারা কিছু ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণে ভুগতে হয়েছে।' উল্লেখ্য বাউন্ডারি রোপের সামনে মুশফিকুরের ক্য়াচ ফেলেন ক্রুণাল পান্ডিয়া, মুশফিকুর তখন ৩৮ রানে ব্যাটিং করছিলেন।
চুরা লিয়া হ্য়ায় তুমনে জো দিলকো (ইয়াদো কি বারাত)
রোমান্টিক গানের কথা উঠলে এই গানটির প্রসঙ্গ কিন্তু এড়ানো কিছুতেই সম্ভব নয়। আজকের প্রজন্মেও অনেকেই প্রোপোজ করতে গেলে এই গানের সাহায্য নেয়। আজও একইভাবে প্রাণবন্ত এই গাম। আর ডি বর্মন আর আশা ভোঁসলের তারুণ্যে ভরা জুটির আরও এক ম্যাজিক এই গান।
গানটি শুনতে ক্লিক করুন এখানে
আইয়ে মেহেরবা (হাওড়া ব্রিজ)
মধুবালার মনমুগ্ধকর সৌন্দর্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিজের গলায় সুরেলা আবেদন ফুটিয়ে তুলেছিলেন আশাজি। দুজনের একত্রিত জাদু এই গানকে এখনও পর্যন্ত বলিউডের সবচেয়ে স্মরণীয় গান বানিয়েছে। জনপ্রিয় সঙ্গীত পরিচালক ওপি নায়ার সাহেব আশা জিকে এই গানে বিরাট বড় সুযোগ দিয়েছিলেন। আর তার পুরো সুযোগ উঠিয়েছিলেন আশাজি।
গানটি শুনতে ক্লিক করুন এখানে
দিল চিজ ক্যায়া হ্যায় (উমরাও জান)
রেখার জনপ্রিয় লখনউই বাইজি আজব কায়দার চালচলনের সঙ্গে সবার গানের গলা খাপ খেত না। কিন্তু আশাজি অদ্ভুৎভাবে রেখার সেই ক্যারিশ্মার সঙ্গেও নিজের কন্ঠকে এমনভাবে মিশিয়ে দিতে পেরছিলেন যা অনেক সঙ্গীত পরিচালকও প্রথমে ভাবতে পারেননি। উমরাও জানের এই গানের জন্য আশাজি এবং গানের সঙ্গীত পরিচালক খায়াম সাহেব জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন। শুধুই পেপি গান নয়, সেমি ক্ল্যাসিকাল গানেও যে তিনি সমান পারদর্শী তা এই গানের মাধ্যমেই প্রমাণ করেছিলেন।
গানটি শুনতে ক্লিক করুন এখানে
মেরা কুছ সামান (ইজাজত)
ক্যাবারে, সেমিক্ল্যাসিক্যাল, চাচাচা-র পাশাপাশি গজলের মতো কঠিন গায়িকিতেও নিজের ছাপ ছেড়েছিলেন আশাজি। আশাজির এই গান কোটি কোটি সঙ্গীতপ্রেমীর মন ছুঁয়ে গিয়েছিল। গায়িকার নিজেরও সবচেয়ে পছন্দের গানগুলির মধ্যে অন্যতম এই গানটি। ১৯৮৮ সালে এই গানটির জন্য দ্বিতীয় জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি।
এই গানটি শুনতে ক্লিক করুন এখানে
ইয়ে হ্যায় রেশমি জুলফো কা আন্ধেরা (মেরে সনম)
সিডাকটিভ অথচ মেলোডির এক অনন্য কম্বিনেশন আশা ভোঁসলে। এই গান তাঁর জলজ্যান্ত উদাহরণ। ও পি নায়ার সাহেবের অনবদ্য সঙ্গীত পরিচালনায় আশার মন ছুঁয়ে যাওয়া কন্ঠ সবার মন জয় করেছে। এই ছবির আর একটি গান জাইয়ে আপ কাহা জায়েঙ্গে....গানটি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। ছবিটি সেভাবে আজ দর্শক মনে না রাখলেও আশাজির গলায় এই ছবির গানও আজও জনপ্রিয়।
গানটি শুনতে ক্লিক করুন নিচের ছবিতে
হাঙ্গামা হো গয়া (আনহোনি)
আশাজির কন্ঠে এই পেপি গানটি সম্প্রতি কুইন ছবিতেও শোনা গিয়েছে। প্যারিসের ক্লাবে এই গানটির তালে জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত কুইন পা মিলিয়েছেন। এই গানে এত এনার্জি এবং যৌবন রয়েছে যে আজকের প্রজন্মও এই গানে ডুবে রয়েছে।
এই গানটি শুনতে ক্লিক করুন
রঙ্গিলা রে (রঙ্গিলা)
২০ বছরের উর্মিলা মাতণ্ডকরের জন্য কন্ঠ দিয়েছিলেন ৬২ বছরের আশা ভোঁসলে। কিন্তু বয়সের তারতম্য জানা না থাকলে বোঝার উপায় আছে কোনও? এই গানের জন্য স্পেশ্যাল জুরি পুরস্কার পেয়েছিলেন আশা জি। এ আর রহমানের এই জিন্দাদিল গানের জনপ্রিয়তায় কুড়ি বছর পেরিয়েও ভাটা পড়েনি।
এই গানটি শুনতে ক্লিক করুন