স্পনসরহীন ক্রিকেট বোর্ড! বিনা পয়সায় আফ্রিদির সংস্থার লোগো লাগাচ্ছে পাকিস্তান
স্পনসরহীন ক্রিকেট বোর্ড! বিনা পয়সায় আফ্রিদির সংস্থার লোগো লাগাচ্ছে পাকিস্তান
করোনা কাঁটা উপড়ে ফেলে ১১৭ দিন ইংল্যান্ডে ক্রিকেট শুরু। বুধবার ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ দিয়ে ক্রিকেটের ঢাকে কাঠি পড়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পর অগাস্টে ইংল্যান্ড সফর শুরু করছে পাকিস্তান। ৩টি টেস্ট ও ৩টি টি-২০ ম্যাচ খেলবে পাক দল। যে সিরিজে এবার পাকিস্তান দলের জার্সির সঙ্গে শাহিদ আফ্রিদি কানেকশন।
যমজের শহর, কেরল
কেরলের মালাপ্পুরম জেলার কোদিনহি টাউন এক অদ্ভুত জায়গা। যা এই এলাকাকে বাকী জায়গা থেকে আলাদা করেছে। এখানে এলেই আপনি দেখতে পাবেন প্রায় একইরকম দেখতে দুটি করে মানুষ। এই গ্রামে ২০০ জোড়া যমজ সন্তান রয়েছে। এবং ২ জোড়া ত্রিপলেট বা তিনটি করে সন্তান রয়েছে। সবচেয়ে আশ্চর্যের, এখানকার মেয়েরা অন্য জায়গায় গিয়ে বাস করলেও তাদের যমজ সন্তানই হয়। চিকিৎসকেরা বলেন, এলাকার জলে এক ধরনের রাসায়নিক থাকার কারণেই এমন ঘটনা ঘটে থাকে।[ভারতের সেরা 'রোমান্টিক ডেস্টিনেশন'গুলিতে চাইলেই যেতে পারেন আপনি]
স্পনসরহীন পাকিস্তান
করোনার প্রভাবে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের এখন স্পনসরহীন অবস্থা। পাকিস্তানের আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ক্রিকেটে এখন কোনও স্পনসর নেই। অতীতে জনপ্রিয় ঠাণ্ডা পানীয় প্রস্তুতকারক সংস্থায় সঙ্গে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের চুক্তি ছিল। সেই চুক্তির মেয়াদ শেষের পর করোনা পরিস্থিতিতে পিসিবির সঙ্গে ঠাণ্ডা পানীয় সংস্থা আর চুক্তি নবীকরণ করেনি।
দরজা নেই গোটা গ্রামের কোনও বাড়িতে, মহারাষ্ট্র
শনি- শিঙ্গাপুর, মহারাষ্ট্রের আহমেদনগর জেলার একটি জায়গা। এই জায়গাটি শনি মন্দিরের জন্য বিখ্যাত। তবে তার চেয়েও মজার তথ্য হল, এই গ্রামের কোনও বাড়িতে দরজা নেই। এমনকী এলাকার দোকানপাট, স্কুল-কলেজ, সরকারি বিল্ডিংয়েও কোনও দরজা নেই। অথচ এখানে কোনও অপরাধ হয় না। তা দেখে এলাকার ইউকো ব্যাঙ্কের শাখায়ও কখনও তালা ঝোলানো হয় না। সারা দেশে এই নজির আর কোথাও নেই।[পশ্চিমবঙ্গের এই ৫টি রাজবাড়িতে রয়েছে রাত্রিবাসের রাজকীয় বন্দোবস্ত]
কীভাবে জুড়ছেন আফ্রিদি
স্পনসরহীন অবস্থায় পাকিস্তান দলের সঙ্গে দেশের প্রাক্তন অধিনায়ক তথা তারকা ক্রিকেটার শাহিদ আফ্রিদির নাম জুড়তে চলেছে। পাকিস্তানে স্বেচ্ছাসেবক সংস্থা হিসেবে শাহিদ আফ্রিদির আফ্রিদি ফাউন্ডেশনের সুনাম রয়েছে। সেই ফাউন্ডেশনই এবার পাকিস্তানের জাতীয় দলের সঙ্গে জুড়তে চলেছে।
রাধুঁনিদের গ্রাম, তামিলনাড়ু
রামনাথপুরমের কালায়ুর গ্রামে মোট ৩৫৬টি ঘর রয়েছে। সবমিলিয়ে বাস ১৪৫০ জনের। এর মধ্যে ২০০ জনের বেশি মানুষ রাধুঁনির কাজ করেন। আর সকলেই পুরুষ। এখানকার ঘরে ঘরে গেলে মহিলার চেয়ে পুরুষকেই রান্নার দায়িত্ব সামলাতে বেশি দেখা যায়।[ভারতে সেরা জঙ্গল সাফারি করতে পারবেন এই জায়গাগুলিতে]
আফ্রিদি কী জানিয়েছেন
প্রাক্তন পাক ক্রিকেটার শাহিদ আফ্রিদি টুইট করে পাকিস্তান দলের সঙ্গে আফ্রিদির ফাউন্ডেশনের সংযুক্ত হওয়ার কথা জানিয়েছেন। টুইটে আফ্রিদি বলেন, 'শাহিদ আফ্রিদির ফাউন্ডেশনের লেগো পাকিস্তান ক্রিকেট দলের প্লেয়িং কিটে থাকতে চলেছে। আফ্রিদি ফাউন্ডেশন চ্যারিটি পার্টনার হিসেবে পাকিস্তান দলের সঙ্গে যুক্ত হল।'
দাবা গ্রাম, কেরল
থিসারের আম্বালুর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মারোত্থিচাল গ্রামের জনসংখ্যা ৯ হাজার। এর মধ্যে প্রায় সকলেই দাবা খেলেন। বলা হয়, ৬০-৭০ এর দশকে এই গ্রামের মানুষ মদের নেশায় আসক্ত ছিলেন। তেমনই একজন উন্নিকৃষ্ণণ। তখন তাঁর বয়স ছিল ১৬ বছর। সেইসময়ে তিনি গ্রামে দাবা খেলা আমদানি করেন। মার্কিন গ্র্যান্ডমাস্টার ববি ফিশারের খেলা তাঁকে মুগ্ধ করেছিল। তা দেখে তিনি গ্রামবাসীদের তাতে উদ্বুদ্ধ করেন। দাবা খেলা শেখানো শুরু করেন। পরে ধীরে ধীরে গ্রামের সকলে মদ ছেড়ে দাবায় আসক্ত হয়ে পড়ে।[বঙ্গোপসাগরের তীরে ভারতের সবচেয়ে সুদৃশ্য সমুদ্র সৈকতগুলি একঝলকে]
করোনা সংকটে আফ্রিদির ফাউন্ডেশন
প্রসঙ্গত করোনা সংকটের সময় শাহিদ আফ্রিদির ফাউন্ডেশন মানবিকতা দেখিয়েছিল। পাকিস্তানে ভাইরাস সংক্রমিত হতে মুক্তহাতে বিভিন্ন এলাকায় শাহিদ আফ্রিদির ফাউন্ডেশন ত্রাণ দিয়ে সাহায্য করে।
বুলেট বাবা মন্দির, রাজস্থান
এই জায়গাটি ওম সিং রাঠৌরের স্মৃতিতে তৈরি হয়েছে। জায়গাটির নাম দেওয়া হয়েছে বুলেট বাবা মন্দির। সারা দেশে এমন মন্দির দুটি খুঁজে পাওয়া যাবে না। ১৯৮৮ সালের ২ ডিসেম্বর ওম সিংয়ের রাস্তায় বাইক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়। পরে বাইকটি পুলিশ স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হলেও রাতে বাইকটি যেকোনওভাবে দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছে যেত। গাড়ির সমস্ত তেল বের করে নিয়েও তা বন্ধ করা যায়নি। এরপরই সেই বাইক নিয়ে এসে বেদি বানিয়ে মন্দিরের মতো করে তাকে সাজিয়ে রাখা হয়েছে।[বিলাসবহুল ছুটি কাটাতে চান? গোয়ার এই ৫ হোটেলে থাকতে পারেন!]
ভাসমান পাথর, তামিলনাড়ু
হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী লঙ্কা থেকে সীতাকে নিয়ে আসার জন্য বানর সেনা এই পাথর ফেলে সমুদ্রে সেতু বানিয়েছিল। আজও রামেশ্বরমে গেলে এই ভাসমান পাথর দেখতে পাওয়া যায়। রামায়ণ অনুযায়ী পাথরে রামচন্দ্রের নাম খোদাই করলে তা জলে না ডুবে ভেসে থাকে।[দেশের এই জায়গাগুলিতে এখনও আদিম উপজাতির বসবাস]
কারনি মাতা মন্দির, রাজস্থান
রাজস্থানের বিকানের থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই কারনি মাতা মন্দিরকে অনেকে ইঁদুরের মন্দির বলেও জানেন। এখানে ইঁদুরকে পূজা করা হয়। বলা হয়, ইঁদুর এই কারনি মাতার কনিষ্ঠতম পুত্র যে জলে ডুবে মারা যায়। পরে যমের কাছে ছেলের প্রাণভিক্ষা প্রার্থনা করলেও তা শোনেননি যম। তবে বর দিয়ে বলেন, তাঁর পুত্র ইঁদুর হয়ে জন্মাবে এবং সেই জন্ম শেষ হলে পরের জন্মে আবার মানুষ হয়ে জন্মাবে।
সাপের এলাকা, মহারাষ্ট্র
মহারাষ্ট্রের শোলাপুর জেলার শেতপালকে সাপের আঁতুরঘর বলা হয়। এখানে প্রতিটি বাড়িতে কেউটে, শঙ্খচূড় সহ সমস্ত সাপের জিরোনোর জায়গা রয়েছে। তবে এরা কারও ক্ষতি করে না। এমনকী এতদিনে এই গ্রামে কেউকে সাপে কাটার খবর পাওয়া যায়নি।
স্মিথ-ওয়ার্নারদের আইপিএল খেলার পরামর্শ ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার! অনিশ্চিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ!