৩০ বছর পর বাংলা ও রঞ্জি জয়ের মাঝে ৭২ রানের ব্যবধান
৩০ বছর পর বাংলা ও রঞ্জি জয়ের মাঝে ৭২ রানের ব্যবধান
অনুষ্টুপের লড়াইয়ে ৩০ বছর পর বাংলার সামনে রঞ্জি জয়ের সুযোগ। ফাইনাল ম্যাচের বাইশ গজ নিয়ে বারবার বিতর্ক তৈরি হলেও অযোগ্য পিচে ব্যাট হাতে বাংলাকে রঞ্জি জেতার আশা দেখাচ্ছেন অনুষ্টুপ। প্রথম ইনিংসে সৌরাষ্ট্র ৪২৫ রানে অলআউট হয়েছিল। ম্যাচের পঞ্চম দিন বাংলা দল চার উইকেটের পুঁজি নিয়ে আর ৭২ রান করতে পারলেই সৌরাষ্ট্রের প্রথম ইনিংস টপকে লিড পাওয়ার সুযোগের সামনে দাঁড়িয়ে এই লিড পেলেই ৩০ বছর পর রঞ্জি জয়ের খরা কাটিয়ে চ্যাম্পিয়ন হতে পারে বাংলা।
বাংলার স্কোর
চতুর্থ দিনের খেলা শেষে সৌরাষ্ট্রের ৪২৫ রানের জবাবে ৬ উইকেট হারিয়ে বাংলা ৩৫৪ রান তুলেছে। বাংলার হয়ে অনুষ্টুপ মজুমদার ১৩৪ বল খেলে ৫৮ রানে ব্যাটিং করছেন। ৮টি বাউন্ডারি হাঁকিয়ে অনুষ্টুপ ইনিংস সাজান। অন্যদিকে ৮২ বল খেলে অর্ণব নন্দী অনুষ্টুপকে যোগ্য সংগত দিচ্ছেন।
শেষ সেশনে বাংলার লড়াই
চতুর্থ দিনের শেষ সেশনে বাংলা কোন ও উইকেট হারায়নি। সপ্তম উইকেটে অর্ণব ও অনুষ্টুপের ৯১ রানের পার্টনারশিপ। দুই দলই যদিও প্রথম ইনিংসের লিড নিয়ে ম্যাচ জয়ের জন্য লড়াই চালাচ্ছে।
বাংলা দলের সর্বোচ্চ স্কোরার
বাংলা দলের হয়ে সুদীপ চট্টোপাধ্যায় এদিন দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন। ২৪১ বল খেলে ৮১ রান করেছেন সুদীপ। এই ইনিংসে সুবাদেই বাংলা লড়াইয়ে ফেরে।
চাপের মুহূর্তে ঋদ্ধির লড়াই
চাপের মুহূর্তে ঋদ্ধিমান সাহাও এদিন দারুণ লড়াই করলেন। ১৮৪ বল খেলে সাহা, ১০টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৬৪ রানের দামি ইনিংস খেললেন।
কাপ ও ঠোঁটের মাঝে বাংলার কত রান প্রয়োজন
রঞ্জি ট্রফি ও ঠোঁটের মাঝে বাংলার প্রথম ইনিংসের লিডের জন্য আরও ৭২ রান প্রয়োজন। রাজকোটে চার উইকেটের পুঁজিতে বাংলা এই রান করতে পারে কিনা, সেটাই এখন দেখার।