For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

বিশ্ব ক্রিকেটে পিঞ্চ হিটাররা এসেছেন, চলে গিয়েছেন! রয়ে গিয়েছে নস্টালজিয়া

একটা সময় ছিল যখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পিঞ্চ হিটারদের প্রয়োজন হত। ক্রেগ ম্যাকডার্মট কিংবা জয়সূর্য, কিংবা কালুভিথারানা। অনেকের নামই এসে যায়।
 সচিনকেও একটা সময়ে ওপেন করতে পাঠানো হত পিঞ্চ হিটার হিসেবে

Google Oneindia Bengali News

একটা সময় ছিল যখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পিঞ্চ হিটারদের প্রয়োজন হত। ক্রেগ ম্যাকডার্মট কিংবা জয়সূর্য, কিংবা কালুভিথারানা। অনেকের নামই এসে যায়। সচিনকেও একটা সময়ে ওপেন করতে পাঠানো হত পিঞ্চ হিটার হিসেবে তাঁকেও ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু ক্রিকেট বিশ্বে টি-২০ প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে বিদায় নিয়েছেন পিঞ্চ হিটাররা।

পিঞ্চহিটার

পিঞ্চহিটার

১৯৭৫ সালে প্রথম বিশ্বকাপে ১৭৪ বলে ৩৬ রান করেছিলেন সুনীল গাভাসকার। তখনও কেউ ভাবতেই পারেননি সীমিত ওভারের খেলায় পরবর্তী সময়ে কী পরিবর্তন আসতে চলেছে। সাধারণ ভাবে খেলার অর্থই ছিল উইকেট বাঁচিয়ে যাও। আর শেষের দিকের ওভারগুলোতে রান নাও যতটা সম্ভব। যদিও খেলাকে আকর্ষণীয় করে তুলতে আইনের পরিবর্তন করা হয়। বাটসম্যানরা য়াতে রান নিতে পারেন, তার সহায়ক করা হয়। সেই সময় থেকে উঠে আসে পিঞ্চহিটার কথাটি।

১৯৯২-এর বিশ্বকাপ

১৯৯২-এর বিশ্বকাপ

ফিরে তাকালে দেখা যাবে ক্রিকেট বিশ্বে পিঞ্চহিটার রয়েছে ১৯৯২ সাল থেকে। সেই বছরেই ফিল্ডিং-এর ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। আর এঁদের মধ্যে সফলতম পিঞ্চ হিটার ছিলেন নিউজিল্যান্ডের মার্ক গ্রেটব্যাচ। যাকে পিঞ্চ হিটার হিসেবেই দলে রাখা হয়েছিল। বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান ফিল্ডারদের ওপর দিয়ে সীমানার বাইরে পাঠিয়েছেন বহুবার।
ইংল্যান্ডের তরফে ইয়ান বোথামকে ব্যাটিং অর্ডারের ওপরের দিকে আনা হয়েছিল। যেমনটি ভারত করেছিল কপিল দেবের ক্ষেত্রে। অন্যদিকে পাকিস্তানের তৎকালীন অধিনায়ক ইমরান খান নিজেকে ওপরের দিকে রেখেছিলেন ওই একই কারণে।

১৯৮৭-র বিশ্বকাপে ক্রেগ ম্যাকডার্মটকে ব্যবহার করেছিল অস্ট্রেলিয়া

১৯৮৭-র বিশ্বকাপে ক্রেগ ম্যাকডার্মটকে ব্যবহার করেছিল অস্ট্রেলিয়া

তবে ক্রিকেট ইতিহাস ঘাটলে দেখা যাবে শুধু মাত্র ১৯৯২ সালেই নয়, ১৯৮৭ সালেও, অস্ট্রেলিয়া পিঞ্চ হিটার ব্যবহার করেছিল। তাই তারা ক্রেগ ম্যাকডার্মটকে ওপরের দিকে তুলে এনেছিল। ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিরু্দ্ধে তাঁকে ৪ নম্বরে নামানো হয়েছিল। তিনি ১৪ রান করেছিলেন। তবে ১৯৯২ সাল থেকেই বিষয়টি বেশ রঙিন হয়ে ওঠে এবং পিঞ্চ হিটাররা খেলায় অঙ্গীভূত হয়ে পড়েন।

জয়সূর্য, কালুভিথারানা

জয়সূর্য, কালুভিথারানা

১৯৯৬-এর বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার সনৎ জয়সূর্য এবং রমেশ কালুভিথারানা বিপক্ষের কাছে হয়ে উঠেছিলেন বিভীষিকাময়। বিশেষ করে প্রথম ১৫ ওভারের জন্য। সেই বিশ্বকাপে দেখা গিয়েছে, চেন্নাইয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে অস্ট্রেলিয়া পাঠিয়েছে শেন ওয়ার্নকে।

গিলক্রিস্ট, গিবস, আফ্রিদি

গিলক্রিস্ট, গিবস, আফ্রিদি

পরবর্তী বছরগুলিতে অবশ্যই টি-২০ সময়ের আগে অ্যাডম গিলক্রিস্ট, হার্সেল গিবস এবং শাহিদ আফ্রিদিকে পিঞ্চ হিটার হিসেবে ব্যবহার করেছে তাদের দল। প্রত্যেতদলই আশা নিয়ে তাদের খেলোয়াড়কে মাঠে নামিয়েছে, যদি তাঁরা কিছু রান বাড়িয়ে দিতে পারেন, তাতে দলের রান একটা বড় জায়গায় পৌঁছতে পারে।

তেণ্ডুলকার, ওয়াঘ

তেণ্ডুলকার, ওয়াঘ

একই কারণে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে সচিন তেণ্ডুলকার এবং মার্ক ওয়াঘকে তাদের দল ইনিংসের শুরু করতে পাঠিয়েছে। তারা পিঞ্চ হিটারের দায়িত্ব পালনের সঙ্গে একজন ব্যাটসম্যানের কীভাবে কাজ চালিয়ে যাওয়া উচিত, তাও দেখিয়ে দিয়েছেন।

এখন সবাই হিটার

এখন সবাই হিটার

বর্তমান সময়ে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যাটসম্যানদের লক্ষ্যই হল স্বল্প সময়ে বেশি রান করার টার্গেট। শুরু থেকেই তারা বড় রানের লক্ষ্যে থাকেন। ফলে পিঞ্চ হিটারদের প্রাসঙ্গিকতা কার্যত হারিয়ে গিয়েছে। এই মুহুর্তে দলের ১১ জন খেলোয়াড়কেই হিটার হিসেবে কাজ করতে হচ্ছে।

English summary
There was a time when pinch hitters were there in International Cricket. But with the coming
 of T-20 pinch hitters went but the nostalgia remains.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X