করোনাকালে অনলাইন টিউশন, ইন্টারনেটের খোঁজে প্রতিদিন পাহাড় চড়ছে পড়ুয়া, কাহিনি শেয়ার সেহওয়াগের
গ্রামে নেই ইন্টারনেট, প্রতিদিন পাহাড় চড়ে পড়াশোনা ১২ বছরের পড়ুয়ার, কাহিনি শেয়ার সেহওয়াগের
গ্রামের বাড়ি গিয়ে করোনা লকডাউনে আটকে পড়ে ফোনের নেটওয়ার্ক পেতে সমস্যায় পড়া ভারতীয় আম্পায়ার অনিল চৌধুরির কথা মনে পড়ে?
ফোনের টাওয়ার খুঁজতে গাছে উঠেছিলেন অনিল
ফোনের নেটওয়ার্কের টাওয়ার খুঁজে পেতে গাছে চড়়ছিলেন অনিল। যারপর এক মোবাইল টাওয়ার সংস্থা অনিলের গ্রামে, ফোনে উন্নত যোগাযোগের জন্য আধুনিক টাওয়ার বসিয়ে গিয়েছে। ফোন করা থেকে ইন্টারনেটে অনিল এখন সমস্যা ছাড়াই যোগাযোগ করতে পারার কথা জানিয়েছেন।
ফোনের টাওয়ার পেতে পড়ুয়ার লড়াই
এবার ফোনের টাওয়ার নিয়ে আরেক লডা়ইয়ে কাহিনি সামনে এল। এবার ফোনের নেটওয়ার্ক পেতে এক পড়ুয়ায় উঁচু পাহাড় চড়ার অদম্য লড়াইয়ের কাহিনি বিশ্বের সামনে তুলে ধরলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার বীরেন্দ্র সেহওয়াগ।
|
অনলাইনে শুরু পড়াশোনা
করোনা লকডাউনের কারণে স্কুলে গিয়ে পড়াশোনা বন্ধ। দেশের সর্বত্রই এখন অনলাইনে পঠনপাঠন চলছে। সেক্ষেত্রে ফোন বা কম্পিউটার-ল্যাটপটে ইন্টারেনট পরিষেবা থাকা জরুরী। দেশের সব গ্রামে অবশ্য এখনও উন্নতমানের ইন্টারনেট পরিষেবা পৌঁছয়নি। ফলে লকডাউন পড়াশোনো চালাতে গেলে অনেক ক্ষেত্রেই ইন্টারনেটের খোঁজ পেতে পড়ুয়াদের ঘাম ঝড়াতে হচ্ছে। রাজস্থানের এক গ্রামে এমনই এক পড়ুয়ার লড়াইয়ের কাহিনি তুলে ধরলেন সেহওয়াগ।
করোনা কালে অনলাইন টিউশন, ফোনে ইন্টারনেট পেতে প্রতিদিন পাহাড় চড়ছে পড়ুয়া
রাজস্থানের বারমারের পাঁচপাদরা গ্রামের বছর ১২-র হরিশর রোজনামচার কথা জানিয়েছেন বীরু। ফোনে নেটওয়ার্ক পেতে হরিশর উঁচু পাহাড়ে উঠেই ক্লাস করতে যায়। নেটওয়ার্ক পেতে হরিশর সকাল ৭টায় বেরিয়ে পাহাড় চড়ে মোবাইলে পড়াশোনা করে ফের দুপুর ২টোয় ঘর ফেরে। পড়া চালিয়ে যেতে ঐ পড়ুয়ার এই অদম্য লড়াইয়ের কাহিনী ভাইরাল হয়েছে। পডু়য়ার নাছোড় মানসিকতাকে কুর্ণিশ জানিয়ে গল্পটি শেয়ার করেছেন সেহওয়াগ।