এই মরসুমেই আইএসএলে খেলতে পারে ইস্টবেঙ্গল
সব কিছু পরিকল্পনা মতো চললে এই মরসুমেই আইএসএলের দলগুলির বিরুদ্ধে মাঠে দেখা যেতে পারে ইস্টবেঙ্গলকে। আজই পার্ক স্ট্রিটের এক অভিজাত হোটেলে নিজেদের নতুন ‘ইনভেস্টারের’ নাম ঘোষণা করতে চলেছে লাল-হলুদ।
সব কিছু পরিকল্পনা মতো চললে এই মরসুমেই আইএসএলের দলগুলির বিরুদ্ধে মাঠে দেখা যেতে পারে ইস্টবেঙ্গলকে। আজই পার্ক স্ট্রিটের এক অভিজাত হোটেলে নিজেদের নতুন 'ইনভেস্টারের' নাম ঘোষণা করতে চলেছে লাল-হলুদ।
বিদেশী ফুটবলে লগ্নিকারী সংস্থার প্রচলণ থাকলেও ভারতীয় ফুটবলে তা ছিল অনেকটা কল্পনার মতো। এত দিন ভারতীয় ফুটবলের সঙ্গে যুক্ত থাকা ক্লাবগুলি চলতো স্পনশর দিয়ে। যারা বিজ্ঞাপনী স্বত্বর পরিবর্তে টাকা দিত ক্লাবগুলিকে।
তবে, এবার নবজাগরণ ঘটছে ভারতীয় ফুটবলে এবং তা ইস্টবেঙ্গলের হাত ধরে। ক্লাব সূত্রে খবর, স্পেনের এক লগ্নিকারক সংস্থার সঙ্গে প্রায় পাকা কথা সারা হয়ে গিয়েছে লাল-হলুদের। এই সংস্থাটি দশ বছরের চুক্তিতে কয়েকশো কোটি টাকা খরচ করবে ক্লাবের পিছনে। শুধু দলগড়ার ক্ষেত্রেই নয়, পরিকাঠামোর উন্নতি এবং গ্রাসরুট ডেভসপমেন্টেও খরচ করবে এরা।
ইস্টবেঙ্গল
যদি
আইএসএল
খেলে,
তাহলে
লাল-হলুদের
দল
গঠন
থেকে
ফ্র্যাঞ্চাইজি
ফি
দেওয়া
এবং
আইএসএলের
যোগ্য
পরিকাঠাম
তৈরি
করা
সবটাই
হবে
এদের
কাজ।
তবে,
এই
লগ্নিকারী
সংস্থাই
ইস্টবেঙ্গলের
নতুন
স্পনসর
হবে
নাকি
নতুন
কোনও
সংস্থার
নাম
তারা
ঘোষণা
করে
এটাই
এখন
দেখার
বিষয়ে।
এই বছর যে কোনও মূল্যেই আইএসএল খেলতে চায় ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু শুধু ইস্টবেঙ্গলের ইচ্ছেতেই নয়, এই মরসুমে আইএসএলে আশিয়ান জয়ীদের খেলাটা অনেকটাই নির্ভর করছে আইএমজিআর-এর উপর।
এআইএফএফ-এর এক কর্তার সঙ্গে কথা বলা হলে তিনি জানান, নতুন করে যদি বিড ওপেন করা হয় এবং সমস্ত শর্ত ইস্টবেঙ্গল পূরণ করতে পারে তাহলে, আইএসএলে তারা খেলতেই পারে। তবে, এক শহর এক দল নিয়ে যে জটিলতা রয়েছে তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আইএমজিআর নেবে বলে জানানো হয়েছে ফেডারেশনের পক্ষ থেকে।