For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

মোহনবাগান কি সত্যিই ভারতের জাতীয় ক্লাব - বিতর্ক তুলে দিল তথ্যের অধিকার আইন

দুই বছর আগে দায়ের করা একটি তথ্যের অধিকার আইনের মামলার জবাবে সরকার জানিয়েছে মোহনবাগান প্রকৃতপক্ষে ভারতের জাতীয় ক্লাব নয়।

  • |
Google Oneindia Bengali News

নিঃসন্দেহে ভারতের অন্যতম ঐতিহাসিক ক্লাব মোহনবাগান। কিন্তু এই যেমন অংসখ্য মোহনবাগান অন্তপ্রাণ সমর্থক দাবি করেন যে তাঁদের ক্লাব জাতীয় ক্লাব, সেই দাবি কী সঠিক?

তথ্যের অধিকার আইন কিন্তু বলছে না। এক ফুটবল ভক্তের আবেদনে তারা সাফ জানিয়েছে মোহননবাগান ভারতের জাতীয় ক্লাব নয়।

হাম দিল দে চুকে সনম

হাম দিল দে চুকে সনম

এই সিনেমার সবকটি গানই অনন্য। সলমনের সঙ্গে ঐশ্বর্যর কেমিস্ট্রিও অসাধারণ। তবে 'চান্দ ছুপা বাদল মে' একটু বেশিই জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।

জাতীয় ক্লাবের তকমার সপক্ষে ইতিহাস

জাতীয় ক্লাবের তকমার সপক্ষে ইতিহাস

১৯১১ সালের ২৯ শে জুলাই, যে কোনও মোহনবাগানীর কাছে চিরস্মরণীয় দিন। ওইদিনই প্রথম ভারতীয় ক্লাব হিসেবে মোহনবাগান ইস্ট ইয়র্কশায়ার রেজিমেন্টসকে পরাজিত করে আইএফএ শিল্ড জিতেছিল। তবে এটা নিছক একটি ফুটবল ম্যাচ ছিল না। ছিল ফুটবল মাঠে স্বাধীনতার যুদ্ধ। শিবদাস ভাদুড়ি এবং তাঁর দল ব্রিটিশদের কাছে প্রমাণ করেছিল যে সব জায়গাতেই ব্রিটিশদের হারাতে সক্ষম ভারতীয়রা। শুধুমাত্র ফুটবল মাঠের জয়ের চেয়ে ধারে ও ভারে সেই জয় ছিল অনেক বড়। মোহনবাগানের করা প্রতিটি গোলে যেন লেখা ছিল ভারতের ব্রিটিশরাজের শেষ আসন্ন।

তাল

তাল

অক্ষয় খান্নার সঙ্গে করা তাল সিনেমার গান 'ইসক বিনা কেয়া জিনা'।

জাতীয় ক্লাবের তকমার সপক্ষে ঐতিহ্য

জাতীয় ক্লাবের তকমার সপক্ষে ঐতিহ্য

বলা বাহুল্য, মেরিনার্সরা ভারতে অন্য যে কোন ক্লাবের থেকে বেশি সাফল্য অর্জন করেছে। দেশের প্রত্যেকটি প্রধান ট্রফি আছে তাদের ক্যাবিনেটে। সারা বিশ্ব জুড়ে ছড়ি়য়ে আছে তাদে অসংখ্য সমর্থক। তাদের জনপ্রিয়তার তুলনা হতে পারে একমাত্র ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে। গোষ্ঠ পাল থেকে শুরু করে শৈলেন মান্না, চুনি গোস্বামী প্রবাদপ্রতীম সব ফুটবলার খেলেছেন এই ক্লাবে। কিংবদন্তি পেলের কসমস ক্লাবের সঙ্গে ২-২ ড্র করেছিল গঙ্গাপাড়ের ক্লাবটি। অলিভার কানও তাঁর পেশাদার জীবনের শেষ ম্যাচটি খেলেছিলেন মোহনবাগানের বিরুদ্ধেই।

জোশ

জোশ

জোশ সিনেমাটি মেগা হিট না হলেও এই সিনেমার 'হায় মেরা দিল চুরাকে লে গয়া'-র মতো গানগুলি চিরকালীন হয়ে রয়েছে।

জাতীয় ক্লাবের তকমার সপক্ষে প্রধানমন্ত্রীর শংসা

জাতীয় ক্লাবের তকমার সপক্ষে প্রধানমন্ত্রীর শংসা

১৯৮৯ সালে মোবনবাগান ক্লাব ১০০ বছরে পা দিয়েছিল। শতবর্ষ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন ভারতের ততকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী। তিনি সেই অনুষ্ঠানে মোহনবাগানকে 'জাতীয় ক্লাব' বলে ঘোষণা করে দেন। তার ফলেই মোহনবাগান ক্লাবের নামের পাশে 'জাতীয় ক্লাব'-এর তকমাটা পোক্ত হয়।

মহব্বতেঁ

মহব্বতেঁ

এই সিনেমায় অমিতাভ-শাহরুখের দ্বন্দ্বের পাশাপাশি ঐশ্বর্য-শাহরুখের প্রেমও মন ছুঁয়ে গিয়েছিল। যেমন মন ছুঁয়েছিল এই সিনেমার গান 'হামকো হামিসে চুরালো'।

কিন্তু সত্যি কি তাই, কী বলছে এআইএফএফ

কিন্তু সত্যি কি তাই, কী বলছে এআইএফএফ

এই নিয়ে কোনও সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনের কেউ সরাসরি মুখ খুলতে না চাইলেও এক কর্তা জানিয়েছেন, 'আসলে মোহনবাগানকে জাতীয় ক্লাবের তকমা দেওয়া হয়েছিল এমন কোনও প্রমাণ বা নথি নেই। অনেকেই মোহনবাগানকে জাতীয় ক্লাব বলে থাকেন, কিন্তু কেউ কোনও আইনি নথি পেশ করতে পারেননি। বংশানুক্রমে মোহনবাগান সমর্থকরা তাদের ক্লাবকে জাতীয় ক্লাব বলে মেনে আসেন।'

দেবদাস

দেবদাস

'বেইরি পিয়া' গানটিও দেবদাস সিনেমার মতো যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়েছিল। এখানেও শাহরুখ ও ঐশ্বর্যের কেমিস্ট্রি মন ছুঁয়েছিল দর্শকদের।

কী বলছে তথ্যের অধিকার আইন

কী বলছে তথ্যের অধিকার আইন

কর্মসূত্রে হায়দরাবাদে থাকা ফুটবল পাগল সুরজিৎ দে এই বিষযে মীমাংসা চেয়ে তথ্যের অধইকার আইনে জানতে চেয়েছিলেন সত্যিই মোহনবাগান জাতীয় ক্লাব কি না। দুই বছর আগে করা সেই আবেদনের ভিত্তিতে সরকার জানিয়েছে এমন কোনও তথ্য নেই যাতে মোহনবাগানকে 'জাতীয় ক্লাব' বলা যায়। এমনকী জাতীয় মর্যাদা পাওয়ার জন্য যে শর্ত রয়েছে তাতে কোনও ক্লাবের জাতীয় তকমা পাওয়ার প্রশ্নই নেই।

কুচ না কহো

কুচ না কহো

সিনেমাটিতে নিজের রিয়াল লাইফ হিরো অর্থাৎ স্বামী অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে অভিনয় করেন ঐশ্বর্য। সিনেমাটি হিট না হলেও 'অচ্ছি লগতি হো' গানটি মেগাহিট হয়।

যে যে বিষয়ে জাতীয় তকমা পাওয়া যায়

যে যে বিষয়ে জাতীয় তকমা পাওয়া যায়

সরকার সুরজিত বাবুকে কোন কোন বিষয়ে জাতীয় কথাটা ব্যবহার করা যায় তার একটি তালিকায় পাঠিয়ে দিয়েছে। তাতে রয়েছে, পতাকা, পাখি, গাছ, ফুল, ফল, পশু, সঙ্গীত, নদী, জলজ প্রাণী, মুদ্রা, ক্য়ালেন্ডার ও প্রতীক। ক্লাবের কোনও উল্লেখই নেই সেখানে।

অ্যাকশন রিপ্লে

অ্যাকশন রিপ্লে

বলিউড খিলাড়ি অক্ষয় কুমারের সঙ্গে অভিনীত এই সিনেমার 'ও বেখবর' গানটিও তুমুল জনপ্রিয়তা পায়।

রাবণ

রাবণ

রাবণ সিনেমার 'খিলি রে' গানটিও দারুণ জনপ্রিয়তা পায়।

গুরু

গুরু

এআর রহমানের সুরে গুরু সিনেমার 'তেরে বিনা' গানটিতে রোমান্স করতে দেখা যায় অভিষেক ও ঐশ্বর্যকে।

যোধা আকবর

যোধা আকবর

হৃত্বিকের বিপরীতে যোধা আকবরে ফের একবার রূপের ডালি উজাড় করে দেন ঐশ্বর্য। দুজনের কেমিস্ট্রিও ছিল অসাধারণ। এই সিনেমার 'ইন লমহো কে দামন মে' গানটি দারুণ জনপ্রিয় হয়।

এরপরও মোহনবাগান সমর্থকদের মনে মোহনবাগানই জাতীয় ক্লাব হিসেবেই রয়ে যাবে। কিন্তু এর কোনও সরকারি স্বীকৃতি নেই তা অন্তত স্পষ্ট হয়ে গেল।

English summary
In answer to an RTI filed 2 years ago government declares that Mohun Bagan is not really the national club of India.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X