অধরা বিশ্বকাপ কি জিততে পারবেন রোনাল্ডো, জেনে নিন পর্তুগালের জার্সিতে কতটা বর্ণময় তাঁর কেরিয়ার
আর দু’দিনও বাকি নেই, তার পরই শুরু হতে চলেছে বিশ্ব ফুটবলের গ্রেটেস্ট শো। বিশ্বকাপকে স্মরণীয় করতে রাশিয়ায় উপস্থিত হয়েছে প্রতিটি দেশই। তবে, আলোচণায় বিশেষ না থাকা পর্তুগাল এই বিশ্বকাপের অন্যতম ফেভারিট।
ক্রিস্টিয়ানো
রোনাল্ডো,
নিঃসন্দেহে
বর্তমানে
বিশ্ব
ফুটবলের
অন্যতম
নক্ষত্র।
যদিও
কে
সেরা
লিওনেল
মেসি
না
ক্রিস্টিয়ানো
রোনাল্ডো,
তা
নিয়ে
রয়েছে
একাধিক
তর্ক
এবং
যুক্তি।
তবে,
তিনি
যে
ফ্যক্টার
তা
বলার
অপেক্ষা
রাখে
না।
২০১৬
ক্রিস্টিয়ানো
রোনাল্ডোর
অধিনায়কত্বে
ইউরো
চ্যাম্পিন
হয়
পর্তুগাল।
এই
একটি
সাফল্য
ছাড়া
বড়
কোনও
সাফল্য
দেশের
জার্সিতে
পাননি
সিআর
৭।
এই
নিয়ে
কেরিয়ারের
চতুর্থ
বিশ্বকাপ
খেলতে
চেলেছেন
এই
পর্তুগিজ
তারকা।
কিন্তু
বিগত
তিন
বারে
পর্তুগালের
হযে
সেই
রকম
আকর্ষণীয়
কিছু
করে
দেখাতে
পারেননি
তিনি।
পর্তুগালের বয়সভিত্তিক দলে রোনাল্ডো
২০০১ সালে অনূর্ধ্ব-১৫ জাতীয় দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবল শুরু করে রোনাল্ডো। এর পর প্রতিটি ধাপে পর্তুগালের জার্সিতে ফুল ফুটিয়েছেন তিনি। খেলেছেন অনূর্ধ্ব-১৭, অনূর্ধ্ব-২০ এবং অনূর্ধ্ব-২১ দলে।
২০০২ সালে অনূর্ধ্ব-১৭ উয়েফা ইউরোপীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নেওয়া পর্তুগাল দলের সদস্য ছিলেন রোনাল্ডো। পর্তুগাল সেই টুর্নামেন্টে বিশেষ কিছু করতে না পারলেও, নজর টেনে ছিল ছোট্ট রোনাল্ডো।
পর্তুগালের সিনিয়ার টিমের জার্সিতে রোনাল্ডো:
১৮ বছর বয়সে সিনিয়র পর্তুগাল দলের জার্সিতে অভিষেক হয় তাঁর। ২০০৪ ইউরোতে পর্তুগালের জার্সিতে গ্রীসের বিরুদ্ধে প্রথম আন্তর্জাতিক গোলটি করেন রোনাল্ডো। ২০০৬ সালে বিশ্বকাপের মঞ্চে প্রথম গোল পান রোনাল্ডো। গোলটি আসে ইরানের বিরুদ্ধে। এখনও পর্যন্ত পর্তুগালের জার্সিতে ১৫০টি ম্যাচ খেলা হয়ে গিয়েছে এই তারকা ফুটবলারের। ১৫০ ম্যাচে তাঁর মোট গোল ৮১টি।
রোনাল্ডোর ক্লাব কেরিয়ার:
স্পোটিং
সিপি-এর
জার্সিতে
সিনিয়ার
ক্লাব
ফুটবলে
হাতেখড়ি
হয়
রোনাল্ডোর।
স্পোটিংয়ের
জার্সিতে
২৫
ম্যাচে
মাত্র
তিন
গোল
করেন
রোনাল্ডো।
তাঁর
নামের
তুলনায়
গোলের
পরিমান
কম
দেখালেও,
সেই
বয়সেই
রোনাল্ডোর
স্কিল
মাত
করে
দিয়েছিল
ফুটবল
বিশ্বকে।
তাঁকে
দলে
নেওয়া
নিয়ে
একটা
সময়ে
ম্যানেচস্টার
উইনাইটেড
এবং
আর্সেনালের
মধ্যে
টক্করও
চলেছিল।
অবশেষে
তাঁকে
দলে
নেন
ম্যান
ইউয়ের
ম্যানেজার
স্যার
অ্যালেক্স
ফার্গুসন।
২০০৯
পর্যন্ত
রেড
ডেভিলসদের
মূল
অস্ত্র
ছিলেন
তিনি।
২০০৯
সালে
ম্যান
ইউকে
যখন
বিদায়
জানালেন
তখন
ম্যান
ইউয়ের
জার্সিতে
১৯৬টি
ম্যাচ
খেলে
ফেলেছেন
তিনি।
নামের
পাশে
গোল
সংখ্যা
৮১।
এর
পরই
শুরু
হয়
রোনাল্ডোর
কেরিয়ারে
এক
নতুন
অধ্যায়।
রিয়াল
মাদ্রিদে
শুরু
হয়
রোনাল্ডো
যুগ।
এখনও
পর্যন্ত
রিয়াল
মাদ্রিদের
ফুটবল
ইতিহাসে
তিনিই
সর্বোচ্চ
গোলদাতা।
রিয়ালের
জার্সিতে
জিতেছেন
পাঁচটি
চ্যাম্পিয়ন্স
লিগ,
তিনটি
ইউরোপিয়ান
সুপার
কাপ,
চারটি
ফিফা
ক্লাব
ওয়ার্ল্ড
কাপ,
দু'টি
লা
লিগা,
দু'টি
কোপা
দেল
রে,
দু'টি
স্প্যানিস
সুপার
কাপ।
বিশ্বকাপে রোনাল্ডো:
এখনও
পর্যন্ত
তিনটি
বিশ্বকাপ
খেলা
হয়ে
গিয়েছে
ক্রিস্টিয়ানো
রোনাল্ডোর।
আসন্ন
ওয়ার্ল্ড
কাপ
ধরলে
চতুর্থ
বিশ্বকাপে
অংশ
নিতে
চলেছেন
তিনি।
বিশ্বকাপে
দেশের
জার্সিতে
মোট
১৩টি
ম্যাচ
খেলেছেন
সিআর
৭।
যার
মধ্যে
তিনি
গোল
করেছেন
মাত্র
৩টি।
তাঁর
খেলা
১৩টি
ম্যাচের
মধ্যে
পাঁচটি
জিতেছে
পর্তুগাল,
ড্র
করেছে
এবং
হেরেছে
চারটি
করে
ম্যাচে।
এখন
দেখার
২০১৮
বিশ্বকাপে
শেষ
পর্যন্ত
অধরা
খেতাব
জিততে
পারেন
কি
না
ক্রিস্টিয়ানো
রোনাল্ডো!