খালিদের গোঁসা কাটছেই না, সুপার কাপে 'সুপার' বস সুভাষই
সুভাষ ভৌমিক ও খালিদ জামিলের দূরত্ব এখনও ঘুচল না।
আপাত সমঝোতার রাস্তায় হেঁটেছিলেন দিন দুয়েক। কিন্তু ফের নাকি বনিবনা হচ্ছে না সুভাষ ভৌমিক ও খালিদ জামিলের। এমনকি এমন অবস্থা নাকি সুপার কাপেও না যেতে পারেন তিনি।
আসলে সুভাষ ভৌমিকের গায়ে টিডির তকমা থাকলেও তিনিও এখন দলের প্রধান কোচ। তাই সুভাষ ভৌমিকই প্রধান দল নিয়ে রোজ অনুশীলন করাচ্ছেন। আর খালিদ রিজার্ভ বেঞ্চ আর গোলরক্ষকদের নিয়েই অনুশীলন করান। শুক্রবারও ছবিটা আলাদা হল না।
আসলে ইস্টবেঙ্গল কর্মকর্তারা চাইছেন যেকোনও ভাবে ইস্তফা দিন খালিদ নিজে। অথচ পদ ছাড়তে নারাজ খালিদ জামিল। তাঁর সঙ্গে ইস্টবেঙ্গলের দুই বছরের চুক্তি রয়েছে। তাঁকে ইস্টবেঙ্গল সরালে তাদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। খালিদ ছাড়লে তার লোকসান। সুপার কাপ অবধি কোনওভাবে অবশ্য খালিদকে ধরে রাখতে হবে। কারণ সুভাষ ভৌমিকের এ লাইসেন্স নেই।
এদিকে আই লিগে খালিদ আর সুপার কাপে সুভাষ, দুই কোচের দুই রকম স্ট্র্যাটেজি নিয়ে বিভ্রান্ত ফুটবলাররাও। দিন কয়েক আগেই এই নিয়ে মুখ খুলেছিলেন কাটসুমি উসা। তারপরেই কার্যত ঘুরিয়ে গ্যাগ অর্ডার জারি হয়েছিল ক্লাবের পক্ষ থেকেও কিন্তু তাতেও থামানো যাচ্ছে কই। ফুটবলারদের পক্ষ থেকে ক্রোমা জানিয়ে দিলেন দুই কোচের স্ট্র্যাটেজি আলাদা। তবে ভালো -খারাপ কিছু মন্তব্য করেননি তিনি।