শ্রীনির বদলে সানি, আইপিএল খেলবে রাজস্থান রয়্যাল-চেন্নাই সুপারকিং : শীর্ষ আদালত
এদিন সুপ্রিম কোর্টের রায়ে যে মূল বিষয়গুলি উঠে এসেছে তা হল,
- ১৬ এপ্রিল থেকে যে আইপিএল শুরু হতে চলেছে, তার দায়িত্বে থাকবেন সুনীল গাভাস্কারই। আইপিএল শেষ হওয়ার পরে বিসিসিআই-এর সহ-সভাপতি দায়িত্ব নিতে পারবেন। আইপিএল-এ সুনীল গাভাস্কার ধারাভাষ্যকারের ভূমিকা পালন করতে পারবেন না।
- চেন্নাই সুপারকিং এবং রাজস্থান রয়্যাল আইপিএল টুর্নামেন্টে খেলতে পারবেন।
- সপ্তম আইপিএল-এ কোনও দলকে খেলতে বাধা দেওয়া হবে না।
-
সুনীল
গাভাস্কার
শুধুমাত্র
আইপিএল
চলাকালীনই
বিসিসিআই-য়ের
সভাপতির
ভূমিকা
পালন
করবেন।
এমনকি
আইপিএলের
সিইও
সুন্দর
রমন
থাকবেন
না
অন্য
কেউ
তাঁর
জায়গায়
আসবেন,
সে
বিষয়েও
সিদ্ধান্ত
নেওয়ার
ভার
গাওস্করের
ওপর
ছাড়া
হয়েছে৷
প্রস্তাবিত
৩টি
অন্তর্বর্তীকালীন
নির্দেশিকা
ছিল
- সপ্তম আইপিএল-এ চেন্নাই সুপারকিং এবং রাজস্থান রয়্যাল খেলতে পারবে না।
-
বিসিসিআই
সভাপতি
পদ
থেকে
শ্রীনিবাসনকে
সরিয়ে
দেওয়া
হবে।
তদন্ত
চলাকালীন
সুনীল
গাভাস্কারকে
শ্রীনির
পদে
বসানো
হবে।
শ্রীনির বদলে গাভাস্কারকে বিসিসিআই পদে বসানো নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। বিসিসিআই এই রায়কে স্বাগত জানাতে চায়নি, তাদের বক্তব্য ছিল, শীর্ষ আদালতের কাছে আবেদন জানানো হবে শূণ্যপদ তৈরি হলে বোর্ডের নিয়ম অনুয়ায়ী নিয়োগ করা হবে। ভারতীয় বোর্ডের সদস্যরাই যাতে তাদের সভাপতিকে বেছে নিতে পারবেন
বিসিসিআই-এর সভাপতিকে বরখাস্ত করার ঘটনা নজিরবিহীন। শ্রীনিবাসনকে বরখাস্ত করতে হলে মোট সদস্যের তিন চুর্থাংশকে এর পক্ষে ভোট দিতে হবে। সভাপতি পদত্যাগ করলে নতুন নিয়ম অনুযায়ী দক্ষিণ জোন সভাপতি পদের জন্য একটি নাম প্রস্তাবিত করে। সেই প্রার্থী অবশ্য যে কোনও জোনের হতে পারে।
পাশপাশি, আদালত জানিয়েছে, মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার ছাড়া, শ্রীনির ইন্ডিয়া সিমন্টসের সঙ্গে যুক্ত অন্য কেউ বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারবে না৷ গতকালই আদালতে আইনজীবী হরিশ সালভি জানান, মহেন্দ্র সিংহ ধোনি ময়াপ্পন সম্পর্কে সঠিক তথ্য দেয়নি মুদগল কমিশনকে৷ যদিও বিসিসিআইয়ের তরফে আজ এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে৷