For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

কানামাছি, নানা ওজনের বল আর 'টিমমেট' - ফিল্ডিংয়ের অভাবনীয় উন্নতির ৩ কারণ, ফাঁস করলেন কোচ

কী ভাবে ভারতীয় দলের ফিল্ডিংয়ে উন্নতি হচ্ছে, বুধবার (৩০ জানুয়ারি) তা ফাঁস করলেন ভারতীয় ফিল্ডিং কোচ আর শ্রীধর।

  • |
Google Oneindia Bengali News

নিউজিল্যান্ড বনাম ভারত তৃতীয় ওডিআই। কিইউ ইনিংসের ১৭তম ওভার। কেন উইলিয়ামসনের বিরুদ্ধে বল করছেন চাহাল। তার আগের কয়েক ওভার হার্দিকের আঁটসাঁট লাইনে বিশে, রান তুলতে পারেননি কেন। চাহালের দ্বিতীয় বল তিনি চালালেন মিড উইকেট এলাকায়। অনেকটা দৌড়েও হলের নাগাল পাচ্ছেন না দেখে বাঁদিকে শরীর ছুঁড়ে দিলেন হার্দিক।

পরের মুহূর্তে বিস্মিত সবাই। কিউই অধিনায়ক থেকে বোলার চাহাল পর্যন্ত। হার্দিকের ওই ক্যাচ সারা বিশ্বে আলোড়ন ফেলেছে। তবে শুধু হার্দিক বা দলের সেরা ফিল্ডার জাদেজাই নন, গত কয়েক বছরে ভারতীয় দলের সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ভাল পারফরম্যান্সের অন্যতম কারণ দলের সার্বিক ফিল্ডিং-এর অভাবনীয় উন্নতি।

কী ভাবে সম্ভব হল এটা? দলের ফিল্ডিং কোচ এস শ্রীধর বলছেন - কানামাছি, চামড়ার বল আর 'টিমমেট' এই তিনটিই কারণ।

সাধনা

সাধনা

ষাট-সত্তরের দশকের অভিনেত্রী সাধনা। চুলের সামনে ব্যাংগ কাটের ফ্যাশন প্রথম তিনিই এনেছিলেন। রাজ কাপুরের শ্রী ৪২০ ছবি দিয়ে অভিনয়ের জগতে পা রাখা। তার অভিনীত ছবি হাম দোনো, লাভ ইন শিমলা ছবি বিখ্যাত হয়েছিল।

কানামাছি অনুশীলন

কানামাছি অনুশীলন

শ্রীধর জানিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটার 'রিঅ্যাকশন টাইম' বা প্রতিক্রিয়া জানানোর সময়টা আরও কমাতে 'ব্লাইন্ডফোল্ড' ক্যাচ ধরা অনুশীলন করানো হয়। এক্ষেত্রে যিনি ক্যাচ অনুশীলন করান তিনি দাঁড়ান একটি পর্দার আড়ালে। ফিল্ডারকে জানতে দেওয়া হয় না বল কোথায় দেওয়া হবে। পর্দজার নিচ থেকে আচমকা যেকোনও দিকে দেওয়া হয় বল। তবে এই প্রক্রিয়াটি মূলত লাল বলের ক্রিকেটের জন্যই ব্যবহার করা হয়।

বৈজন্তী মালা

বৈজন্তী মালা

জনপ্রিয় নৃত্যশিল্পী তথা পঞ্চাশ-ষাটের দশকের অভিনেত্রী বৈজন্তী মালা। দক্ষিণী ছবি দিয়েই অভিনয়ে পা রাখা। দিলীপ কুমার, রাজ কাপুরের সঙ্গে একাধিক হিট ছবি দিয়েছিলেন বৈজন্তী মালা।

নানা ওজনের বল

নানা ওজনের বল

নিউজিল্যান্ডের মতো দেশে আকাশে ওঠা বল ধরতে গিয়ে ফিল্ডারদের বাতাসের মোকাবিলা করতে হয়। অতিরিক্ত বাতাসের জন্য বলের 'ট্র্যাজেক্টরি' বা গতিপথ বদলে যায়। এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করা জন্য ভারতীয় দলের অনুশীলনে ব্যবহার করা হচ্ছে বিভিন্ন ওজনের চামড়ার বল। অল্প বাতাসেও কম ওজনের বলের গতিপথের পরিবর্তন ঘটে। এভাবেই বেশি হাওয়ায় ক্রিকেট বল ধরা রপ্ত করেছে ভারতীয় দল।

ওয়াহিদা রহমান

ওয়াহিদা রহমান

ওয়াহিদা রহমান যিনি নিজের বার্ধক্যকেও অত্যন্ত গ্ল্যামারাস উপায়ে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। কাগজ কে ফুল, গাইড ছবিতে তাঁর অভিনয় আজও সবার মনে গেঁথে রয়েছে। যদিও এখনও টেলিভিশন বিজ্ঞাপন ও বলিউডের ছবিতে ছোটখাটো চরিত্রে অভিনয় করে অভিনয়ের শখটা জিইয়ে রেখেছেন।

টিমমেট

টিমমেট

তবে শ্রীধর জানিয়েছেন, সবচেয়ে সুবিধা হয়েছে 'টিমমেট' আসায়। এটি একটি স্লিপ ক্যাচ সিমুলেসলন মেশিন। এই নয়া যন্ত্র স্লিপ ক্যাচের বিভিন্ন পরিস্থিতির নকল করতে পারদর্শী। ফলে অনুশীলনেই এই সকল পরিস্থিতির মোকাবিলা করার জন্য তৈরি হয়ে যান ভারতীয় ক্রিকেটাররা।

তনুজা

তনুজা

১৯৬৬ সালে অভিনয় শুরু করেছিলেন অপরূপ সুন্দরী এই অভিনেত্রী। এরপর হিন্দি ছবির পাশাপাশি বহু বাংলা ছবিতে দাপিয়ে অভিনয় করেছেন তিনি। আপাতত বার্ধক্যজনিত অসুখে চলতে ফিরতে কষ্ট হয়।

ফলো আপ প্রোগ্রাম

ফলো আপ প্রোগ্রাম

তবে শুধু এই সব অনুশীলনই, সেই সঙ্গে ফিটনেস সংক্রান্ত বিভিন্ন ফলো আপ প্রোগ্রাম যেরকম থাকে, ফিল্ডিং-এর জন্যও বিভিন্ন ক্রিকেটারকে প্রয়োজন মতো ফলো আপ প্রোগ্রাম দেওয়া হয়। ক্রিকেটাররা নিষ্ঠাভরে সেগুলি পালন করেই এতটা উন্নতি ঘটিয়েছেন।

সায়রা বানু

সায়রা বানু

মাত্র ১৬ বছর বয়সে বলিউডে পা রাখেন সায়রা বানু। জংলী, পড়োশন, দিওয়ানার মতো হিট ছবি দিয়েছেন। দিলীপ কুমারকে বিয়ে করার পর অভিনয় থেকে অবসর নেন সায়রা বানু।

রাখী গুলজার

রাখী গুলজার

রাখী গুলজার, ৬৯ বছরের এই অভিনেত্রী বহুদিন পর্যন্ত অভিনয় করে গিয়েছেন। ত্রিশূল, বর্ষাত কি এক রাত, শর্মিলির মতো হিন্দি ছবিতে অভিনয় করে সবার মন কেড়েছিলেন। পাশাপাশি বাংলায়, পরমা, শুভ মহরত-এর মতো ছবিতে অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন। করণ অর্জুন, রাম লক্ষ্মণ ছবিতে তাঁর মায়ের চরিত্রে অভিনয় আজও আমাদের মনে আছে।

আশা পারেখ

আশা পারেখ

অভিনয়ের পাশাপাশি প্রযোজনা, নির্দেশনা সব দায়িত্ব সমানভাবে পালন করেছেন আশা পারেখ। ১৯৫২ সালে আসমান ছবিতে শিশু অভিনেত্রী হিসাবে কাজ করা শুরু। দিল দেকে দেখো, তিসরি মঞ্জিল, লাভ ইন টোকিও,দো বদন, কোরা কাগজ-এর মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন আশাজি।

ববিতা কাপুর

ববিতা কাপুর

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী করিশ্মা কাপুর ও করিনা কাপুরের মা ববিতা কাপুরও এখ সময়ের নামী অভিনেত্রী ছিলেন। কাল আজ অওর কাল, হাসিনা মান জায়েগি, ফর্জ- প্রমুখ ছবিতে অভিনয় করেথেন ববিতা। রণধীর কাপুরকে বিয়ে করার পর চলচ্চিত্র দুনিয়াকে বিদায় জানান ববিতা।

জয়া বচ্চন

জয়া বচ্চন

জনপ্রিয় অভিনেত্রীর পাশাপাশি নামী রাজনীতিবিদও বটে জয়া বচ্চন। ১৯৫৫ সালে সিআইডি ছবিতে অভিনয় দিয়ে বলিউডে পা রাখা। এখনই মাঝে মধ্যেই সুযোগ পেলেই অভিনয় করেন।

নীতু সিং

নীতু সিং

ঋষি কাপুরের স্ত্রী, রণবীর কাপুরের মা নীতু সিংয়ের পরিচয় পরিচয় শুধু এখানেই আটকে নয়। ষাটের দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন নীতু সিং। তাঁর চোখের সৌন্দর্যে মাতোয়ারা ছিলেন অনেকেই। ঋষি কাপুরের সঙ্গে জুটি বেঁধে একের পর এক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন নীতু। এখনও মাঝে মাঝে সময় পেলে ঋষি কাপুরের সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করেন।

জিনাত আমন

জিনাত আমন

নিজের সাহসী স্টাইল স্টেটমেন্টের জন্য চিরকাল জনপ্রিয় ছিলেন প্রাক্তন এই মিস ইন্ডিয়া। তাঁর অভিনীত হরে রাম হরে কৃষ্ণা, হীরা-পান্না, কুরবানি, সত্যম শিবম সুন্দরম, ডন, লাওয়ারিশ ছবি জনপ্রিয়।

কিমি কাতকার

কিমি কাতকার

আশি-নব্বইয়ের দশকের সাহসী অভিনেত্রী ছিলেন কিমি কাতকার। তাঁকে রীতিমতো সেক্স সিম্বল হিসাবেই দেখা হত। টারজান ছবিতে খোলামেলা পোশাক ও সাহসী অভিনয়ের জেরে দর্শকদের চোখ কপালে উঠেছিল। কিন্তু হঠাৎই বলিউড থেকে হারিয়ে গেলেন কিমি কাতকার। আপাতত স্বামী ছেলেকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার মেলবর্নে বসবাস করছেন।

টিনা মুনিম

টিনা মুনিম

টিনা মুনিম নামেই বলিউডে খ্যাত ছিলেন এই সুন্দরী স্টাইলিশ অভিনেত্রী। পরে অনিল আম্বানীকে বিয়ে করে টিনা আম্বানি নামে পরিচিত হন। সত্তর আশির দশকে রূপোলি পর্দায় দাপিয়ে অভিনয় করেছেন তিনি।

মীনাক্ষি সেশাদ্রী

মীনাক্ষি সেশাদ্রী

আশির দশরকের জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী দুর্দান্ত নৃত্যশিল্পীও বটে। ১৯৮১ সালে জাপানের টোকিওতে মিস ইন্টারন্যাশনাল হিসাবে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তিনি। বিয়ের পর অভিনয় থেকে অবসর নেন মীনাক্ষী। তারপর প্রায় অন্তরালে। টেক্সাসে পরিবারের সঙ্গে থাকেন তিনি। অভিনয় ছাড়লেও নাচ এখনও চালিয়ে যাচ্ছেন মীনাক্ষী।

অনু আগরওয়াল

অনু আগরওয়াল

আশিকি খ্যাত অভিনেত্রী অনু আগরওয়াল। প্রথম ছবিই বক্স অফিসে আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা পায়। এর পরে কিং আঙ্কেল ছবিতে অভিনয় করেন অনু। ১৯৯৯ সালে দুর্ঘটনার কবলে পড়েন অনু। ২৯ দিন কোমায় থাকার পর ফের ধীরে ধীরে সুস্থ জীবনে ফিরে আসেন। মুঙ্গেরে বিহার স্কুল অফ যোগা যোগাসন করেন অনু। অনেকেই জানেন না অনু মনস্তত্ত্ব বিষয়ে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সোনার পদক পেয়েছেন অনু।

English summary
On Wednesday (30 Jan) Indian fielding coach R Sridhar has revealed how Indian team's fielding is improving.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X