২০১৯ বিশ্বকাপে সর্বাধিক রান প্রাপকের জায়গা ধরে রাখতে পারবেন কি রোহিত? কী বলছে পরিসংখ্যান

মানুষের তৈরি সেতু

হিন্দু পুরাণ অনুযায়ী, বানর সেনার সাহায্য নিয়ে এই সেতু নির্মাণ করেছিলেন শ্রীরামচন্দ্র। লঙ্কায় তাঁর স্ত্রী সীতাদেবীতে তুলে নিয়ে গিয়েছিলেন রাবণ। সীতাদেবীকে ছাড়াতে লঙ্কা যেতেই এই সেতু তৈরি করা হয়েছিল।

বিশ্বকাপে হিটম্যানের হিট শো

চলতি বিশ্বকাপে পাঁচ পাঁচটি শতরান করেছেন রোহিত শর্মা। এর আগে শ্রীলঙ্কার কুমার সাঙ্গাকারার এক বিশ্বকাপে(২০১৫) ৪টি শতরান ছিল। সেই রেকর্ড এবার ভেঙে দিয়েছেন হিটম্যান। সেই সঙ্গে বিশ্বকাপ সচিনের ৬টি সেঞ্চুরির রেকর্ড ছুঁয়েছেন রোহিত। ৪টি বিশ্বকাপ খেলে সচিনের সেঞ্চুরির সংখ্যা ছিল ৬টি। ২০১৯ বিশ্বকাপে ৫টি ও ২০১৫ বিশ্বকাপ ১টি সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে হিটম্যানের মোট সেঞ্চুরি সংখ্যা এখন ৬।

এই সেতুতে হাঁটা যেত

১৫শ শতক পর্যন্ত রামসেতুতে চলাচল করা যেত। কারণ এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উপরে ছিল। এমনটাই বলা হয়ে থাকে। এর সত্যাসত্য কারও জানা নেই। তবে এই সেতুটি এখন কোথাও সমুদ্র থেকে ৩ ফুট তো কোথাও ৩০ ফুট গভীরে চলে গিয়েছে।

২০১৯ বিশ্বকাপে সর্বাধিক রান প্রাপকের জায়গা ধরে রাখতে পারবেন কি রোহিত?

২০১৯ বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচ খেলে ৬৪৮ রান হাঁকিয়ে এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ রান স্কোরার হিটম্যান রোহিত শর্মা। সেমিফাইনালে ভারত বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়ায় আর ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাচ্ছেন না রোহিত। ৬৪৭ রান হাঁকিয়ে তালিকায় ২ নম্বরে রয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ওয়ার্নার। অজিরা সেমিতে হেরেছে। ফলে ওয়ার্নারের পক্ষে রোহিতকে টপকে যাওয়া সম্ভব নয়।

একাধিক নাম

রাম সেতুর একাধিক নাম রয়েছে। যেমন আদম ব্রিজ, নালা সেতু, সেতুবন্ধ ইত্যাদি।

ফাইনালে রোহিতকে পিছনে ফেলে দিতে পারেন ইনি

৫৪৯ রান হাঁকিয়ে চলতি বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রান প্রাপকদের তালিকায় ৪ নম্বরে রয়েছেন ইংল্যান্ডের জো রুট। ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে শতরান হাঁকাতে পারলে তাঁর রান দাঁড়াবে ৬৪৯। সেক্ষেত্রে রোহিতকে পিছনে ফেলে ২০১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ রান গ্রাহক হয়ে যেতে পারেন রুট।

পক প্রণালীর রিফ

কোরাল রিফ জমাট বেঁধে প্রাকৃতিক উপায়ে এই ব্রিজ তৈরি হয়েছে। ভারতের পাম্বান দ্বীপ থেকে শ্রীলঙ্কার মান্নার দ্বীপ পর্যন্ত এই কোরাল রিফ বিস্তৃত।

জাহাজ চলাচল

রাম সেতুর সমুদ্রের নিচে থাকলেও এর উপর দিয়ে জাহাজ চলাচল করতে পারে না। ঘুরপথে ভারতীয় জাহাজকে শ্রীলঙ্কা যেতে হয়।

অভূতপূর্ব বিজ্ঞান ও রহস্য

মহাসাগর গবেষণা বা ওশিয়ানোগ্রাফি বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এই রামসেতুটি ৭ হাজার বছর পুরনো। অদ্ভুতভাবে সেইসময়ই রামায়ণের ঘটনাগুলি ঘটেছে।

ভাসমান পাথর

রামসেতু তৈরি হয়েছিল ভাসমান পাথর দিয়ে। রামায়ণে তেমনই বর্ণিত রয়েছে। কী আশ্চর্য, এমন পাথর এখনও রামশ্বরমে গেলে পাওয়া যায়।