ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৩ রানে হারিয়ে দিল শ্রীলঙ্কা
নক আউটে হয়ত উঠতে পারবে না শ্রীলঙ্কা। তবে এদিন শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৩ রানে হারিয়ে অনেকটা আত্মবিশ্বাস নিয়েই শেষ লগ্নে ফিরতে পারবে লঙ্কাবাহিনী।
নক আউটে হয়ত উঠতে পারবে না শ্রীলঙ্কা। তবে এদিন শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৩ রানে হারিয়ে অনেকটা আত্মবিশ্বাস নিয়েই শেষ লগ্নে ফিরতে পারবে লঙ্কাবাহিনী। এদিন টসে জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। তবে শ্রীলঙ্কা দারুণ শুরু করে।
দুই ওপেনার দিমুথ করুণারত্নে ও কুশল পেরেরা দলকে ভালো শুরু এনে দেন। দিমুথ ৩২ রান ফিরে গেলেও পেরেরা ৬৪ রানের মারমুখী ইনিংস খেলেন। তবে তিন নম্বরে নামা আভিস্কা ফার্নান্ডো ১০৪ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে যান।
কুশল মেন্ডিস চার নম্বরে নেমে ৩৯ ও পাঁচ নম্বরে নামা অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস ২৬ করেন। একেবারে শেষদিকে নেমে ৩৩ বলে ৪৫ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে দলকে ৬ উইকেটে ৩৩৮ রানে পৌঁছে দেন লাহিরু থিরিমানে।
জবাবে রান তাড়া করতে নেমে ফের একবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের টপ ব্যাটিং লাইন আপ ভেঙে পড়ে। সামান্য প্রতিরোধ গড়েন ক্রিস গেইল। করেন ৩৫ রান। অন্যদিকে সুনীল অ্যামব্রিস (৫), সাই হোপ (৫) পরপর আউট হয়ে ফেরেন।
চার নম্বরে নামা শিমরন হেতমায়ারকে (২৯) অনবদ্য থ্রো-য়ে রান আউট করেন ধনঞ্জয় ডি সিলভা। তবে নিকোলাস পুরান ১১৮ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন। দলকে প্রায় জেতানোর মতো অবস্থায় তিনি নিয়ে এসেছিলেন। ফ্যাবিয়ান অ্যালেনের সঙ্গে জুটিতে দারুণ গতিতে রান উঠছিল। তবে ভুল বোঝাবুঝিতে অ্যালেন ৩২ বলে ৫১ রান করে রান আউট হয়ে ফেরেন।
তারপরই আউট হয়ে যান পুরানও। যার পরে শ্রীলঙ্কা ম্যাচে ফিরে আসে। শেষ অবধি ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৯ উইকেটে ৩১৫ রানে ইনিংস শেষ করে। লঙ্কা বাহিনী জেতে ২৩ রানে।