কিংবদন্তি রিকি পন্টিংয়ের রেকর্ড ছুঁতে পারেন বিরাট
টেস্ট ক্রিকেটে কিংবদন্তি রিকি পন্টিংয়ের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলা থেকে মাত্র এক কদম দূরে বিরাট কোহলি। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে কোহলিদের ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট সিরিজ। সেই সিরিজে দুটি টেস্ট খেলবে ভারত।
টেস্ট ক্রিকেটে কিংবদন্তি রিকি পন্টিংয়ের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলা থেকে মাত্র এক কদম দূরে বিরাট কোহলি। বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে কোহলিদের ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট সিরিজ। সেই সিরিজে দুটি টেস্ট খেলবে ভারত। সেখানেই অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের কীর্তি ছুঁয়ে ফেলতে পারেন বিরাট
সুচেতা কৃপালীনি (কংগ্রেস)
১৯৬৩ সাল থেকে ১৯৬৭ সাল তিনি উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।
টেস্টে পন্টিংয়ের কোন কীর্তি ছুঁতে পারেন ভিকে
অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ১৯টি শতরান হাঁকিয়েছিলেন পন্টিং। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে মাঠে নামার আগে অধিনায়ক হিসেবে কোহলির সেঞ্চুরি সংখ্যা ১৮টি। অর্থাৎ আর মাত্র একটি সেঞ্চুরি করলেই পন্টিংয়ের এই রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলবেন বিরাট।
নন্দিনী সতপথি (কংগ্রেস)
১৯৭২-৭৩ সাল এবং ১৯৭৩-৭৬ সাল এই দুই দফায় ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি।
তালিকায় শীর্ষে গ্রেম স্মিথ
এই তালিকায় শীর্ষ স্থানে রয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন অধিনায়ক গ্রেম স্মিথ। অধিনায়ক হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ২৫টি সেঞ্চুরি হাঁকানোর রেকর্ড রয়েছে স্মিথের।
শশীকলা কোকড়কার (মহারাষ্ট্র গোমন্তক পার্টি)
১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি।
একনজরে অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির তালিকা
১)
গ্রেম
স্মিথ(দঃ
আফ্রিকা)-
২৫টি
সেঞ্চুরি
২)
রিকি
পন্টিং(অস্ট্রেলিয়া)-১৯টি
সেঞ্চুরি
৩)
বিরাট
কোহলি(ভারত)-১৮টি
সেঞ্চুরি
সৈয়দা আনওয়ার তাইমুর (কংগ্রেস)
১৯৮০-৮১ সালে তিনি অসমের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।
সব মিলিয়ে কোহলির শতরান
টেস্ট ক্রিকেটে এই মুহুর্তে বিরাট কোহলির শতরান সংখ্যা ২৫টি। টেস্ট ক্রিকেটের বিশ্ব ব়্যাঙ্কিংয়ে এই মুহূর্তে এক নম্বরে রয়েছেন বিরাট।
জানকী রামচন্দ্রন (এআইএডিএমকে)
১৯৮৮ সালে তিনি তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।
জয়ললিতা (এআইএডিএমকে)
১৯৯১-৯৬ সাল, ২০০১ সাল, ২০০২-২০০৬ সাল, ২০১১ থেকে ২০১৪ সাল, ২০১৫-১৬, ২০১৬ থেকে বর্তমানেও তিনি তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী।
মায়াবতী (বহুজন সমাজ পার্টি)
১৯৯৫, ১৯৯৭, ২০০২-২০০৩ এবং ২০০৭ থেকে ২০১২ তিনি উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।
রাজিন্দর কউর ভাট্টাল (কংগ্রেস)
১৯৯৬ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত তিনি পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।
রাবড়ি দেবি (রাষ্ট্রীয় জনতা দল)
১৯৯৭-৯৯, ১৯৯৯-২০০, ২০০০-২০০৫ ইনি বিহারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।
সুষমা স্বরাজ (বিজেপি)
১৯৯৮ সালে ইনি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।
শীলা দীক্ষিত (কংগ্রেস)
১৯৯৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত টানা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ইনি।
ঊমা ভারতী (বিজেপি)
২০০৩-২০০৪ সাল পর্যন্ত মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ঊমা ভারতী।
বসুন্ধরা রাজে (বিজেপি)
২০০৩-২০০৮ এবং ২০১৩ থেকে বর্তমানেও ইনিই রাজস্থানের মুথ্যমন্ত্রী।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (তৃণমূল কংগ্রেস)
২০১১ সাল থেকে শুরু করে (সম্প্রতি নির্বাচনে জিতে) পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করতে চলেছেন ইনি।
আনন্দীবেন পটেল (বিজেপি)
২০১৪ থেকে শুরু করে বর্তমানেও ইনি গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী।
মেহবুবা মুফতি (পিডিপি)
২০১৬ থেকে শুরু করে বর্তমানে তিনি জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী।