লকডাউনের পর ক্রিকেটে ফিরলে কোন কোন রেকর্ডের মালিক হতে পারেন এমএস ধোনি
লকডাউনের পর ক্রিকেটে ফিরলে কোন কোন রেকর্ডের মালিক হতে পারেন এমএস ধোনি
৯ মাস বাইশ গজ থেকে দূরে থাকা এমএস ধোনির ক্রিকেটে প্রত্যাবর্তন কবে ঘটবে, তা নিয়ে জল্পনা অব্যাহত। করোনা ভাইরাসের জেরে চলতি বছর আদৌ আইপিএল হবে কিনা, না হলে ধোনিকে আর ক্রিকেটে দেখা যাবে কিনা, তা নিয়েও চর্চা তুঙ্গে পৌঁছেছে। সেসবের মধ্যেই দেখে নেওয়া যাক লকডাউনের পর ক্রিকেটে ফিরলে কোন কোন রেকর্ডের মালিক হতে পারেন এমএস ধোনি।
ভারত মার্কিন সম্পর্ক আরও মজবুত করতে তোড়জোড়
অফিসের দায়িত্ব নেওয়ার পর ট্রাম্প প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামার মতোই ভারতের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক আরও মজবুত করতে আগ্রহী। চিনের মোকাবিলায় ভারতকে পাশে পেতে হলে আগে থেকে যে সম্পর্ক মজবুত করতে হবে তা জানেন ব্যবসায়ী ট্রাম্প।
ক্রিকেট থেকে দূরে
২০১৯ সালের ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষবার ক্রিকেট খেলতে দেখা গিয়েছিল মহেন্দ্র সিং ধোনিকে। এরপর দেশের সর্বকালের সেরা অধিনায়ক ক্রিকেট থেকে কার্যত সন্ন্যাস নিয়ে নেন। চলতি বছরের আইপিএলে প্রত্যাবর্তন ঘটানোর কথা ছিল তাঁর। সেই মতো অনুশীলনও শুরু করেছিলেন মাহি। কিন্তু করোনা ভাইরাসের জেরে আইপিএল ভেস্তে যাওয়ায়, ধোনিদের অনুশীলনও বন্ধ করে দিতে হয়। তবে ক্রিকেটে ফিরলে কোন কোন রেকর্ডের মালিক হতে পারেন এমএস ধোনি, তা দেখে নেওয়া যাক।
প্রথম ফোন এসেছিল মোদীর
নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর ট্রাম্পকে ফোনে শুভেচ্ছা দেওয়া আন্তির্জাতিক নেতাদের তালিকায় প্রথমের দিকেই রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
ওয়ান ডে রান
টিম ইন্ডিয়ার হয়ে ৩৫০টি ওয়ান ডে ম্যাচ খেলে ১০৭৭৩ রান করেছেন এমএস ধোনি। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে ভারতীয়দের মধ্যে সর্বাধিক রান সংগ্রাহকদের তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছেন মাহি। দেশের হয়ে ফের ওয়ান ডে খেলার সুযোগ পেলে অনায়াসেই প্রাক্তনী রাহুল দ্রাবিড়কে টপকে যাবেন ধোনি। ১০৮৮৯ ওয়ান ডে রানের মালিক দ্রাবিড়, তালিকার চতুর্থ স্থানে অবস্থান করছেন। তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কেও (১১৩৬৩) টপকে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে এমএসের সামনে।
ট্রাম্প-মোদীর মিল
বেশ কিছু পরিস্থিতিতে মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে। নির্বাচনী প্রচারেও মোদীর স্লোগান ধার করে অবকি বার ট্রাম্প সরকার স্লোগানও বেশ হিট করেছিল। এরপর ২০ জানুয়া রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেওয়ার পর ট্রাম্প যে বক্তৃতা দেন তাকে নরেন্দ্র মোদীর বক্তৃতার সঙ্গে তুলনা করেছিলেন অনেকেই। নিজের বক্তৃতাতেও বহুবার ভারতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন ট্রাম্প।
টি-টোয়েন্টি ম্যাচ
এখনও পর্যন্ত ভারতকে সবকটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেতৃত্ব দেওয়া এমএস ধোনি, শতক থেকে আর দুই কদম দূরে রয়েছে। টিম ইন্ডিয়ার হয়ে ৯৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন মাহি। তালিকার শীর্ষে থাকা রোহিত শর্মা, ভারতের হয়ে ১০৮টি ২০ ওভারের ম্যাচ খেলেছেন। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন এমএস।
পুতিনকে এড়িয়ে চলছেন ট্রাম্প
বর্তমানে পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প যতই রুশ রাষ্ট্রপতি পুতিনকে স্মার্ট বলে প্রশংসা করুন না কেন কিন্তু আদতে দুই দেশের মধ্যে নানা কারণে মূলত কূটনৈতিক কারণে উত্তেজনা বাড়ছে। তাছাড়া পুতিনের বার বার ট্রাম্পকে কটাক্ষ চলেই আসছে। দায়িত্ব হাতে নিয়েই বিতর্কে জড়াতে চান না ট্রাম্প। সম্ভবত এখনই রুশ রাষ্ট্রপতিকে ফোন করবেন না ট্রাম্প।
আইপিএল
সর্বাধিক আইপিএল ম্যাচ খেলা ক্রিকেটারদের তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। এখনও পর্যন্ত ১৯০টি ম্যাচ খেলেছেন মাহি। আর ১০টি ম্যাচ খেললেই ২০০-র গণ্ডি ছোঁবেন দেশের সর্বাকালের সেরা ক্রিকেট অধিনায়ক। তালিকার শীর্ষ স্থানে থাকা চেন্নাই সুপার কিংসের সুরেশ রায়না ১৯৩টি আইপিএল ম্যাচ খেলেছেন।
পাকিস্তান নিয়ে কড়া ট্রাম্প
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল ট্রাম্পের আগে ওবামাও প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে ভারতে আসার আমন্ত্রণ গ্রহণ করে ভারতে এলেও পাকিস্তানকে যথাসম্ভব এড়িয়ে চলতেন। ট্রাম্পও দায়িত্ব গ্রহণ করার পর পাকিস্তান নিয়ে কোনও ইতিবাচক ইঙ্গিত গেননি। বরং উল্টে বলেছেন, চরমপন্থী ইসলামিক আতঙ্কবাদীদের সমস্ত দেশ থেকে উৎখাত করে ছাড়বেন। এদিকে পাকিস্তানের তরফে ডিসেম্বর মাসে দাবি করা হয়েছিল, ট্রাম্প নওয়াজ শরিফকে ফোন করেছিলেন। যদিও ট্রাম্প অফিস সূত্রে সে দাবি খারিজ করে দেওয়া হয়।
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতে সঙ্গে হাত
ট্রাম্প সর্বদা আতঙ্কবাদের বিরোধিতা করে এসেছেন। এবং সেই কারণে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কড়া মনোভাব দেখিয়ে এসেছেন। সম্প্রতি এক শীর্ষ মার্কিন আধিকারিক এই পর্যন্তও বলেছিলেন যে, ভারত ট্রাম্পের সঙ্গে মিলে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ পর্যন্ত নিতে পারেন ট্রাম্প।
জিনপিংয়ের হুমকি
চিনের রাষ্ট্রপতি জিনপিং নভেম্বর মাসে ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। জিনপিং সাফ জানিয়েছিলেন সম্পর্ক উন্নত করা ছাড়া আমেরিকার কাছে আর অন্য কোনও উপায় নেই। দুই প্রতিদ্বন্দ্বী পারাশক্তির মধ্যে অহমের লড়াই চলছে। একদিকে যেমন রাশিয়া, চিন পাকিস্তান মিলে শক্তিশালী ত্রিভুজ শক্তিতে পরিণত হচ্ছে, সেখানে আমেরিকা পাল্টা ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাপান ও এশীয় জোটদের নিয়ে এগোতে চাইছে। সেক্ষেত্রে ভারত অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দেশ আমেরিকার কাছে। তাই নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা আমেরিকার কৌশল তো বটেই।
করোনা লকডাউনে ধোনির কাছে বাইক স্টার্ট দেওয়া শিখলেন জিভা, ভিডিও ভাইরাল