ছবিতে দেখুন, করোনা নিয়ে উদ্বেগের মাঝেই আপতকালীন রক্তদান শিবির ফুটবল সমর্থকদের
করোনার নিয়ে উদ্বেগের মাঝেই আপতকালীন রক্তদান শিবির সবুজ-মেরুন সমর্থকদের
করোনা নিয়ে দেশজুড়ে উদ্বেগ। এই পরিস্থিতির মাঝে এবার আপতকালীন রক্তদান শিবিরের আয়োজন করল মোহনবাগান ভক্তরা। মধ্যমগ্রাম মেরিনার্সের পক্ষ থেকে রবিবার এই রক্তদান শিবির আয়োজন করা হয়।
সুবিশাল পরিষেবা
প্রতিদিন ১১ হাজার ট্রেন রেল ট্র্যাকে দৌড়য়। সারা ভারতে মোট রেললাইন পাতা রয়েছে ৬০ হাজার কিলোমিটার পথ জুড়ে।[(ছবি) ভারতে এমন আজব সংগ্রহশালা রয়েছে আপনি জানতেন?]
মেরিনার্স সমর্থকদের আয়োজিত রক্তদান শিবির
করোনার কারণে জারি দীর্ঘ লকডাউনে রক্তের যোগান বজায় রাখতে এর আগেও মেরিনার্স ভক্তরা রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছিল। এর আগে বাগুইআটি অঞ্চলের মেরিনার্স ভক্তরা রক্তদানের আয়োজন করেছিল। এবার মধ্যমগ্রাম অঞ্চলের সবুজ-মেরুন ভক্তদের রক্তদানের মহৎ উদ্যোগ নিতে দেখা গেল।
বিগ বস
ভারতীয় রেলে কাজ করেন ১৫.৪ লক্ষ মানুষ। ফোর্বস পত্রিকার বিচারে সারা বিশ্বে সংস্থা হিসাবে ভারতীয় রেল কর্মীর সংখ্যার বিচারে সপ্তম স্থানে রয়েছে।[ভারতের সেরা 'রোমান্টিক স্পট']
আম্ফান দুর্গতদের পাশে ফুটবলার থেকে সমর্থকরা
করোনা পরিস্থিতিতে সামাজিক কাজের পাশাপাশি অন্যদিকে আম্ফান দুর্গতদের পাশেও মেরিনার্স সমর্থকরা। সুন্দরবন অঞ্চলে পৌঁছে গিয়ে আম্ফান দুর্গতদের সাহায্য করেছে সমর্থকরা। সাহায্য করেছেন মোহনবাগানে ১৪ মরসুম খেলা গোলকিপার শিল্টন পাল। পূর্ব বর্ধমান মেরিনার্স গ্রুপের বেশ কিছু ফুটবল সমর্থক অর্থ সংগ্রহ করে করোনা ও আম্ফান জোড়া বিপর্যয়ের মাঝে সুন্দরবন অঞ্চলের ক্ষতিগ্রস্থ মানুষদের পাশে দাঁড়ান। ২০ মে আম্ফান ঝড়ে সুন্দরবন অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্রই বিস্তর ক্ষতি। তিলোত্তমা কলকাতাও রক্ষে পায়নি।
দীর্ঘতম ও স্বল্পদৈর্ঘ্যের যাত্রা
ভারতের সবচেয়ে লম্বা রুট ডিব্রুগড় থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত ৪২৮৬ কিলোমিটার পথে পাড়ি দেয় বিবেক এক্সপ্রেস। এই পথ পাড়ি দিতে সময় লাগে ৮০.৩০ ঘণ্টা ও মোট ৫৬টি স্টেশনে দাঁড়ায় ট্রেনটি।[দেশের সেরা জঙ্গল রিসর্টগুলির কয়েকঝলক]
পূর্ব বর্ধমান মেরিনার্সের সাহায্য
সুদূর বর্ধমান থেকে ২২০ কিমি পথ পারি দিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবন লাগোয়া প্রতন্ত গ্রামে মোহনবাগান সমর্থকরা পৌঁছে যান। এরপর দিন গড়িয়ে রাত পর্যন্ত আম্ফান বিধ্বংস্ত এলাকাগুলিতে ত্রিপল, রেশন , চিঁড়ে গুড় , মহিলাদের জন্য স্যানিটারি ন্যাপকিন আর ব্লিচিং পাউডার ত্রাণ দেওয়া হয়।
নন স্টপ ও সবচেয়ে বেশি স্টপ
ত্রিবান্দ্রম থেকে নিজামুদ্দিনের মধ্যে চলা রাজধানী এক্সপ্রেস ৫২৮ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয় কোনও স্টেশনে না দাঁড়িয়েই। এটাই ভারতের সবচেয়ে লম্বা নন স্টপ ট্রেন। এদিকে হাওড়া-অমৃতসর এক্সপ্রেস যাত্রাপথে ১১৫টি স্টেশনে দাঁড়ায়।[দক্ষিণ ভারতের এই জায়গাগুলি জনপ্রিয় হয়েছে বলিউডের দৌলতে]
বিরাটী মেরিনার্সের সাহায্য
বিরাটী মেরিনার্স ভক্তরা আম্ফান বিধস্ত হাসনাবাদের বিভিন্ন এলাকায় গুলো ঘুরে ঘুরে প্রায় ৩৫০টি ঘর হারা , অভুক্ত পরিবারের হাতে ত্রাণ সামগ্রী (চিড়ে,ছাতু,মুড়ি,গুড়, বিস্কুট)এবং বস্ত্র, বাচ্চাদের খাবার, ওয়ারেস তুলে দিয়েছে।
সবচেয়ে দ্রুতগতি ও ধীরগতির ট্রেন
নয়াদিল্লি-ভোপাল শতাব্দি এক্সপ্রেস ভারতের সবচেয়ে দ্রুতগতির ট্রেন। এর সর্বোচ্চ গতি ১৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। এদিকে নীলগিরি এক্সপ্রেসের গতি সবচেয়ে কম। ১০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা।[শীতের মরশুমে দক্ষিণ ভারতের এই জায়গাগুলিতে ঘুরে আসুন]
সময়ে আসে না এমন ট্রেন
গুয়াহাটি ত্রিবান্দ্রম এক্সপ্রেসের যাত্রার সময় হল ৬৫ ঘণ্টা ৫ মিনিট। তবে তা প্রতিনিয়ত ১-১২ ঘণ্টা দেরিতে যাতায়াত করে।[পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত দেশের জনপ্রিয় কয়েকটি দেবী মন্দির]
সবচেয়ে বড় স্টেশনের নাম
'বেঙ্কটনরসীমারাজুবারিপেতা'। চেন্নাইয়ের কাছে অবস্থিত এই স্টেশনের নামই সবচেয়ে বড়। আর ওড়িশার ঝরসুগুড়ার কাছে অবস্থিত 'আইবি' সবচেয়ে ছোট স্টেশনের নাম। এছাড়া গুজরাতের আনন্দে অবস্থিত 'ওডি'-ও স্টেশনের নাম হিসাবে সবচেয়ে ছোট।[(ছবি) ভারতের সেরা ৬ মিউজিয়াম যার সংগ্রহশালা অনন্য]
দুটি রাজ্যে একটি স্টেশন
নবপুর রেল স্টেশনটির অর্ধেকটা পড়ে মহারাষ্ট্রে, ও বাকী অর্ধেকটা পড়ে গুজরাতে। সারা ভারতে এমন স্টেশন এই একটিই রয়েছে।[পশ্চিমবঙ্গের এই ৫টি রাজবাড়িতে রয়েছে রাত্রিবাসের রাজকীয় বন্দোবস্ত]
এক জায়গায় দুটি স্টেশন
শ্রীরামপুর ও বেলাপুর দুটি আলাদা স্টেশন হলেও একই জায়গায় অবস্থিত। মহারাষ্ট্রের আহমেদনগরে একেবারে মুখোমুখি দুটি স্টেশন রয়েছে।[ভারতে সেরা জঙ্গল সাফারি করতে পারবেন এই জায়গাগুলিতে]