ফোন-চিঠি পর্বে বিরক্ত ফেডারেশন, আইএসএল খেলার চাবিকাঠি খুঁজতে কত সময় পড়ে ইস্টবেঙ্গলের
ফোন-চিঠি পর্বে বিরক্ত ফেডারেশন, আইএসএল খেলার চাবিকাঠি খুঁজতে কত সময় পড়ে ইস্টবেঙ্গলের
আসন্ন ফুটবল মরসুমে শেষ পর্যন্ত আইএসএলে খেলবে কি ইস্টবেঙ্গল? লাল-হলুদ ফ্যানেদের মনে এই প্রশ্নই ঘোরাফেরা করছে। করোনা লকডাউনের মাঝে দারুণ দল তৈরি করলেও এখনও ইস্টবেঙ্গলের আইএসএল খেলা নিশ্চিত নয়।
ফেডারেশনকে ফোন মমতার
ইস্টবেঙ্গলকে এই মরসুমেই আইএসএলে অন্তর্ভূক্ত করতে চেয়ে ইতিমধ্যে ফেডারেশন কর্তাদের সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কথাও বলেছেন। যার পর রাজনৈতিক বিভেদ ঘুছিয়ে ইস্টবেঙ্গলকে আইএসএল খেলানো উদ্যোগী হওয়ায় মমতার প্রশংসা করে বিরোধী নেতা সূজন চক্রবর্তী মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন।
ইস্টবেঙ্গলের আইএসএল খেলা প্রসঙ্গে রাজনৈতিক চাপ
সেই সঙ্গে ফুটবল ফ্যান হিসেবে সূজন চক্রবর্তী এই মরসুমেই ইস্টবেঙ্গলকে আইএসএলে দেখতে চান বলে চিঠিতে লিখেছেন। যে চিঠি নিয়ে ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়ও উঠেছে।
ফোন-চিঠি নিয়ে নাকি বিরক্ত ফেডারেশন
কিন্তু ফেডারেশনে অন্দরমহলে কান পাতলে শোনা যাচ্ছে অন্য কথা। রাজনৈতিক চাপ আর ফোন-চিঠি পর্বে নাকি ফেডারেশন কর্তারা ইস্টবেঙ্গলের উপর বিরক্ত। আইএসএলে খেলা অন্য দলগুলির মতো কেন ইস্টবেঙ্গল ইনভেস্টার জোগাড় করে খেলছে না সেই প্রশ্নও উঠছে। আগামী দিনে ইস্টবেঙ্গল ইনভেস্টার ছাড়া আইএসএলে ঢুকে পড়লে অন্য দলগুলির থেকে বিরোধীতা আসারও আঁচ পাচ্ছে ফেডারেশন। সেই কারণে ইতিমধ্যে ইস্টবেঙ্গলের কাছে আইএসএল খেলা নিয়ে কী পরিকল্পনা জানতেও চাওয়া হয়েছে।
ইস্টবেঙ্গলের হাতে কত সময়
অন্যদিকে করোনা পরবর্তী সময়ে ২১ নভেম্বর থেকে আইএসএল শুরু হতে পারে। তার আগে অগাস্টের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ইস্টবেঙ্গলের জন্য অপেক্ষা করতে পারে এফএসডিএল। এর মধ্যে স্পনসর জোগাড় করে চাবিকাঠি পেয়ে গেলে আইএসএল খেলার বন্ধ থালা খুলে ফেলতে পারে লাল-হলুদ।
বাংলা ফুটবলের জন্য অভিনব উদ্যোগ আইএফএ-র, কী বললেন ইস্টবেঙ্গল শীর্ষকর্তা