ভারতের হয়ে পৃথ্বীর আগে কারা অভিষেক টেস্টে শতরান করেছেন, দেখুন তালিকা
পৃথ্বীর আগে কারা অভিষেক টেস্টে শতরান করেছেন, দেখে নিন একনজরে।
টেস্ট অভিষেকেই সাড়া ফেলে দিলেন পৃথ্বী শ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ওপেন করতে নেমে অনবদ্য শতরান করলেন। শুরুতেই বুঝিয়ে দিলেন তিনি লম্বা রেসের ঘোড়া। ভারতের হয়ে ২৯৩তম ক্রিকেটার হিসাবে পৃথ্বী এদিন খেলতে নেমেছেন। ১৮ বছরের পৃথ্বী ভারতের দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার হিসাবে অভিষেক টেস্টে অর্ধশতরান করলেন। পৃথ্বী ১৮ বছর ৩২৯ দিনে অর্ধশতরান করেন। এর আগে ১৯৫৫ সালে ভারতের হয়ে বিজয় মেহরা ১৭ বছর ২৬৫ দিনে অভিষেক টেস্টে অর্ধশতরান করেছিলেন। আর কারা রয়েছেন এই তালিকায়, দেখে নিন একনজরে।
বাজিগর
একে নেগেটিভ রোল তার উপরে দুটি আলাদা আলাদা চরিত্রে অভিনয় করে প্রথমেই নিজের জাত বুঝিয়ে দিয়েছিলেন শাহরুখ।
লালা অমরনাথ
লালা অমরনাথ ভারতের হয়ে সর্বপ্রথম অভিষেক টেস্টে শতরান করেন। ১৯৩৩ সালের ১৫ ডিসেম্বরের সেই ম্যাচে বম্বের জিমখানা মাঠে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে লালা ১১৮ রান করেন। সেই ম্যাচে ইংল্যান্ডের হয়ে খেলতে নেমে ব্রায়ান ভ্যালেন্টাইনও ১৩৬ রান করেছিলেন।
ডর
তোতলানো ভঙ্গিতে বলা 'কিরণ...' এখনও সিনেপ্রেমীদের স্মৃতিতে ভাস্বর হয়ে রয়েছে। এই সিনেমার জন্য নেগেটিভ রোলে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ফিল্মফেয়ার নমিনশন পান শাহরুখ।
দীপক সোধান ও এজি কৃপাল সিং
১৯৫২ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অভিষেক টেস্টে ইডেনে দীপক ১১০ রান করেন। ১৯৫৫ সালে এজি কৃপাল সিং নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে হায়দরাবাদে ১০০ রান করে অপরাজিত থাকেন। তবে দুটি টেস্টই ড্র হয়েছিল।
দিলওয়ালে দুলহনিয়া লে জায়েঙ্গে
ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে কালজয়ী সিনেমা। মুম্বইয়ের একটি হলে টানা ১০০০ সপ্তাহ ধরে চলেছে এই সিনেমা।
আব্বাস আলি বেগ ও হনুমন্ত সিং
১৯৫৯ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে বেগ ভারতের হয়ে অভিষেকেই ১১২ রান করেন। হনুমন্ত সিং ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধেই ১৯৬৪ সালে দিল্লির ফিরোজ শা কোটলায় ১০৫ রান করেন।
কভি হা কভি না
এই সিনেমাটিতে অনবদ্য অভিনয় করে শাহরুখ জিতে নেন 'ফিল্মফেয়ার ক্রিটিক্স অ্যাওয়ার্ড'।
গুণ্ডাপ্পা বিশ্বনাথ ও সুরিন্দর অমরনাথ
১৯৬৯ সালে কানপুরের গ্রিন পার্কে অভিষেক টেস্টে বিশ্বনাথ ১৩৭ রান করেন। বিপক্ষ ছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই ম্যাচ ড্র হয়েছিল। ১৯৭৬ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১২৪ রান করেন সুরিন্দর অমরনাথ। খেলাটি হয় অকল্যান্ডে। সেই ম্যাচ ভারত জেতে।
আনজাম
এখানেও নেগেটিভ রোলে অভিনয় করে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতে নেন বলিউড বাদশা।
মহম্মদ আজহারউদ্দিন ও প্রবীণ আমরে
১৯৮৪ সালে ইডেনে ১১০ রান করে অভিষেকেই সাড়া ফেলে দেন মহম্মদ আজহারউদ্দিন। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সেই ম্যাচ ড্র করে ভারত। ১৯৯২ সালে প্রবীণ আমরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ডারবানে ১০৩ রান করেন অভিষেকেই। সেই ম্যাচ ড্র হয়।
দিল তো পাগল হ্য়ায়
এই সিনেমাতেও সেরা অভিনেতা হিসাবে শাহরুখ জিতে নেন ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড।
সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়
১৯৯৬ সালের জুনে লর্ডসে অভিষেক টেস্টে ১৩১ রান করেন সৌরভ। পরের টেস্টেও শতরান করেন তিনি। সেই টেস্ট ভারত ড্র করেছিল।
দিল সে
এই সিনেমায় মনীশা কৈরালার সঙ্গে জুটি বেঁধে দর্শকদের মন জয় করেন শাহরুখ।
বীরেন্দ্র শেহওয়াগ ও সুরেশ রায়না
২০০১ সালে ব্লুম্ফন্টেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ভারতের হয়ে অভিষেকেই ১০৫ রান করেন শেহওয়াগ। সুরেশ রায়না ২০১০ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১২০ রান করেন।
কুচ কুচ হোতা হ্যায়
করণ জোহরের নির্দেশনায় শাহরুখ অভিনীত এটি আর একটি মেগা হিট সিনেমা। এই সিনেমাতেও সেরা অভিনেতা হিসাবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান তিনি।
শিখর ধাওয়ান ও রোহিত শর্মা
২০১৩ সালে ধাওয়ান অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে মোহালিতে শতরান করেন। রোহিত শর্মা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ইডেনে ১৭৭ রান করেন। দুটি টেস্টই ভারত জিতেছিল।
মহব্বতে
অমিতাভ বচ্চন ও শাহরুখ খানের অভিনয় এই সিনেমায় ছিল দেখার মতো বিষয়। এটিতে অভিনয় করেও ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান বাদশা।
পৃথ্বী শ
সচিন তেন্ডুলকরের পর দ্বিতীয় কনিষ্ঠ ভারতীয় হিসাবে শতরান করেছেন পৃথ্বী শ। এদিন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে রাজকোটে প্রথম টেস্টে খেলতে নেমে পৃথ্বী অনবদ্য শতরান করেছেন।
দেবদাস
সঞ্জয় লীলা বনশালী পরিচালিত এই সিনেমার ডায়লগ অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়। শাহরুখও পান অজস্র পুরস্কার।
চলতে চলতে
সিনেমাটি বক্স অফিসে উল্লেখযোগ্য সাড়া না ফেলতে পারলেও এই সিনেমার গান দারুণ হিট হয়েছিল।
কল হো না হো
ক্য়ানসার রোগীর ভূমিকায় অভিনয় করেন শাহরুখ, সিনেমাটিও হয় মেগা হিট।
ম্যায় হু না
বাণিজ্যিকভাবে দারুণ সফল এই সিনেমায় মনে রাখার মতো অভিনয় করেন শাহরুখ।
বীর-জারা
ভারত-পাকিস্তানকে ঘিরে সিনেমার গল্প আবর্তিত হলেও এটি আদ্যন্ত রোমান্টিক সিনেমা, একইসঙ্গে ইমোশনালও বটে।
স্বদেশ
নাসার বিজ্ঞানী অথচ সবসময়ই দেশের জন্য কিছু করার অদম্য চেষ্টা। দেশপ্রেমী শাহরুখ এই সিনেমায় অনবদ্য অভিনয় করেন।
ডন
বিগ বি অমিতাভ বচ্চনের ডন দেখার পর কেউ ভাবেননি সেই ভূমিকায় মানাতে পারবেন শাহরুখ। তবে কিং খানের জবরদস্ত অভিনয়, সিনেমাটিকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছে।
চক দে ইন্ডিয়া
এই সিনেমাটি ফিল্ম সমালোচক থেকে শুরু করে আমজনতা সবার হৃদয় ছুঁয়ে গিয়েছিল।
মাই নেম ইস খান
'অ্যাসপারজার সিনড্রোম'-এ আক্রান্ত ব্যক্তির ভূমিকায় এই সিনেমায় অভিনয় করেন শাহরুখ, বাকিটা ইতিহাস।
ডন ২
যেখানে অমিতাভ বচ্চনের কখনও ডনের সিকোয়েলে অভিনয় করার সুযোগ হয়নি, সেখানে শাহরুখ করে ফেলেন ডন ২। আর এটি আরও বড় হিট হয় এটি।
জক তক হ্যায় জান
সিনেমাটি খুব বেশি হিট না হলেও সেনা অফিসার হিসাবে মন কাড়েন শাহরুখ।
চেন্নাই এক্সপ্রেস
শাহরুখ-দীপিকা যুগলবন্দি ফের একবার বক্স অফিসে আঁছড়ে পড়ে। বহু রেকর্ড ভেঙে দেয় সিনেমাটি।
ওম শান্তি ওম
ফারহা খানের এই সিনেমাটিকে সমালোচকরা বেশি নম্বর না দিলেও হিট হয় এটি।
দিওয়ানা
শাহরুখের প্রথম সিনেমা এটি। এখানে ভালো পারফরমেন্সের জন্যই কিন্তু এতগুলি বছর ধরে বলিউডে শাসন করতে পারছেন শাহরুখ খান।