আজ শিক্ষক দিবস, ভারতের এই পাঁচ স্বর্ণ পদকজয়ীর গুরু কারা জানেন
এশিয়া গেমস ২০১৮-এ দেশকে গর্বিত করা সফল ক্রীড়াবিদদের পিছনে থাকা কোচদের সম্পর্কে খুব কম লোকই জানেন। শিক্ষক দিবসে এরকম ৫ জন কোচের সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ইন্দোনেশিয়ার আয়োজিত ১৮ তম এশিয়ান গেমস থেকে ভারতীয় দল ৬৯ টি পদক জিতে গেমসের ইতিহাসে ভারতের সেরা পারফরম্যান্সের রেকর্ড করেছে। ভেঙে দিয়েছে ২০১০ সালের এশিয়ান গেমসে ভারতের ৬৫টি পদক জয়ের রেকর্ড। এবারের গেমসে সর্বোচ্চ ১৫টি স্বর্ণপদক জয়ের ১৯৫১ সালের রেকর্ডকেও স্পর্শ করেছেন ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা।
বুধবার ছিল শিক্ষক দিবস। এদিনই এশিয়ান গেমসে পদকজয়ী ৬৯ জন ক্রীড়াবিদ মিলিত হন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। ভারতের এই সাফল্যের পিছনে ক্রীড়াবিদদের পাশাপাশি তাঁদের কোচ, সাপোর্ট স্টাফ ও পরিবারের লোকজনদের বড় ভূমিকা রয়েছে বলে জানান মোদী। তিনি এজন্য তাঁদের 'স্যালুট' জানিয়েছেন। শিক্ষক দিবসে চিনে নেওয়া যাক ভারতকে এই সাফল্য এনে দেওয়া নেপথ্য নায়ক, পাঁচজন কোচকে।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
শরীরে রক্তের ঘাটতি দেখা দিতে পারে।
উভে হন - জ্যাভলিন থ্রোয়ার নীরজ চোপড়ার কোচ
গেমসের নবম দিনে ৮৮.০৬ মিটার দূরে জ্যাবেলিন ছুঁড়ে নীরজ জাতীয় রেকর্ড ভেঙ্গে এবং তাঁর ব্যক্তিগত সেরা রেকর্ড গড়ে সোনা জেতেন। তাঁর এই সাফল্যের পিছনে জার্মান কোচ হনের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। হন নিজে এই ক্রিড়ার কিংবদন্তি। ১০০ মিটার বা তার বেশি দূরে জ্যাভেলিন নিক্ষেপ করার রেকর্ড আছে একমাত্র তাঁরই। বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিলেন ১০৪.৮০ মিটার ছুঁড়ে। ১৯৯৯ সাল থেকে তিনি পেশাদার কোচিং করাচ্ছেন। বর্তমানে তিনি ভারতের প্রধান জাতীয় জ্যাভলিন কোচ।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
শরীরের বিভিন্ন জায়গায় হাঁড়ের সংযোগস্থলে ব্যথা হতে পারে।
নিপন দাস - স্প্রিন্টার হিমা দাসের কোচ
হিমা এশিয়াডে তিনটি পদক জিতেছেন - মহিলাদের ৪০০ মিটারে রুপো, ৪x৪০০ মিটার রিলেতে রুপো এবং ৪x৪০০ মিটারে সোনা। গত জুলাইতে ফিনল্যান্ডে বিশ্ব জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশিপের ৪০০ মিটারে হিমা স্বর্ণপদক জেতার পরে প্রথম শোনা গিয়েছিল অ্যাথলেটিক্স কোচ নিপন দাস-এর নাম। নিপন রাজ্য়ের ক্রীড়া ও যুব কল্যাণ দপ্তরের কর্মী। ২০১৬ সালের শেষদিকে আয়োজিত আন্তঃজেলা মিটে তিনি প্রথম হিমাকে দেখেন। তিনিই হিমাকে নওগাঁ জেলার গ্রাম থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরের শহর গুয়াহাটিতে নিয়ে আসেন হিমাকে। তাঁর মধ্যে বিশ্বাস ঢুকিয়ে দেন যে অ্যাথলেটিক্সে তাঁর উজ্জ্বল ভবিষ্যত রয়েছে। তারই ফসল আজ পাচ্ছে ভারত।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
মস্তিষ্কের ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
অমরিশ কুমার - মনজিত সিংয়ের কোচ
পুরুষের ৮০০ মিটার ফাইনালে ১ মিনিট ৪৬.১৫ সেকেন্ড সময় করে সোনা জিতে এশিয়ান গেমসে হইচই ফেলে গিয়েছেন মনজিত সিং। পুরুষের ৮০০ মিটারে ভারতের বাজি ছিল জিনসন জনসনের উপর। কিন্তু সবাইকে চমকে দেন মনজিত। তাঁর কোচ অমরিশ ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর (জাট রেজিমেন্ট) একজন সুবেদার। ২০১৬ সাল থেকে মনজিতকে প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেছিলেন তিনি। নিজের খরচে দুই বছর ধরে তিনি মনজিৎকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। মনজিতের আত্মবিশ্বাসের সমস্যা ছিল। অমরিশের প্রচেষ্টাতেই তিনি তাঁর আত্মবিশ্বাস ফিরে পান। তারপরটা ইতিহাস।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
মনে রাখার ক্ষমতা হ্রাস পায়।
মহিন্দর সিং ধিলঁ - তাজিন্দর পাল সিং তুরের কোচ
গেমসে অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতা শুরুর দিনই ২3 বছরের তাজিন্দর ২০.৭৫ মিটার দূরত্ব অতিক্রম করে জাতীয় রেকর্ড ভেঙ্গে নিজের প্রথম এশিয়ান গেমস সোনা জেতেন। ২০১৩ সাল থেকেই মহিন্দর সিং তাজিন্দরকে কোচিং করান। গত মঙ্গলবারই তাজিন্দারের ক্যানসার আক্রান্ত বাবার দেহাবসান হয়েছে। সেই সময়ও একেবারে অভিভাবকের মতো এমএস ধিলঁ তাঁর ছাত্রকে সামলে রেখেছেন। ইন্দোনেশিয়ায় সোনা জয়ের পর তাজিন্দর জানিয়েছিলেন, কোচই তাঁকে নিজেকে ছাপিয়ে যেতে উৎসাহ দিয়েছিলেন।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
কিডনিতে ভয়ঙ্কর প্রভাব পড়তে পারে।
সুভাষ সরকার - হেপ্টাথলনিস্ট স্বপ্না বর্মনের কোচ
প্রচন্ড দাঁতের ব্যাথা নিয়েও ভারতকে একাদশতম স্বর্ণপদক এনে দিয়েছিলেন স্বপ্না বর্মণ। গেমসে একমাত্র তিনিই হেপ্টাথলনে ৬০০০-এর বেশি পয়েন্ট অর্জন করেন। কলকাতা সাইয়ের কোচ সুভাষ সরকার স্বপ্নাকে আবিষ্কার করেছিলেন তাঁর গ্রামের বাড়িতে। একটি অস্থায়ী বাঁশের কাঠামোয় ২১ বছরের স্বপ্না হাইজাম্প অনুশীলন করছিলেন। সুভাষবাবু সেখান থেকে স্বপ্নাকে তুলে এনে প্রথমে জলপাইগুড়ি স্পোর্টস কমপ্লেক্সে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। ২০১১ সালে তাঁকে নিয়ে আসেন কলকাতার স্পোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়া (সাই)-র কমপ্লেক্সে। তিনি স্বপ্নাকে হেপ্টাথলন-এর জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেন। দুপায়ে ছয়টি করে আঙুল থাকা নিয়ে স্বপ্নার সমস্যা ছিল। কিন্তু সুভাষবাবুই তাঁকে বোঝান এটা কোনও সমস্যাই নয়।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
নিউরোলজিক্যাল ডিস-অর্ডার হতে পারে।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
প্রসেসড ফুড বা ম্যাগির মতো খাবার শরীরকে ফুলিয়ে দেয়।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
শরীরে খুব বেশি করে ঘাম হতে পারে।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
পেটের ক্ষতি হতে পারে।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
বেশি মাত্রায় এমএসজি শরীরে গেলে হার্টের পক্ষে খুব খারাপ।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
ক্রনিক মাথাব্যথা হতে পারে।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
এছাড়াও দুর্বলতা, ডিপ্রেশন, চোখের ক্ষমতা কমে যাওয়া সহ একাধিক ক্ষতি হতে পারে এমএসজি বেশি মাত্রায় শরীরে গেলে।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
সীসা বা এমএসজি শরীরে প্রবেশ করলে সঙ্গে সঙ্গে তার প্রভাব বোঝা যায় না। কয়েকবছর পর থেকে এর ক্ষতিকর প্রভাব সরীরে পড়ে।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
কানে শোনার ক্ষমতাও কমিয়ে দিতে পারে এমএসজি।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
বাচ্চারা খুব তাড়াতাড়ি অমনোযোগী হয়ে উঠতে পারে।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
এছাড়াও দুর্বলতা, ডিপ্রেশন, চোখের ক্ষমতা কমে যাওয়া সহ একাধিক ক্ষতি হতে পারে এমএসজি বেশি মাত্রায় শরীরে গেলে।
এমএসজির ভয়ঙ্কর প্রভাব
ক্যানসারের সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায় এমএসজি বেশিমাত্রায় শরীরে গেলে।