যখন বিরাটের হাতে নিজের দস্তানা তুলে দিয়েছিলেন ধোনি, কেমন ছিল সেই মুহূর্ত
যখন বিরাটের হাতে নিজের দস্তানা তুলে দিয়েছিলেন ধোনি, কেমন ছিল সেই মুহূর্ত
বর্তমান ক্রিকেট বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি বাইশ গজে কার্যত সব ভূমিকাই পালন করেছেন। ব্যাটিং তো বটেই, প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির দৌলতে হাত ঘোরাতেও দেখা গিয়েছে বিরাটকে, নিয়েছেন উইকেট। তাঁর আরও এক ভূমিকার কথা হয়তো ভুলেই গিয়েছেন ক্রিকেট প্রেমীরা। সে কথা স্মরণ করালেন বিরাট কোহলি নিজে।
রাজবর্ধন সিং রাঠোর (বিজেপি)
কংগ্রেসের হাত পাপের চোটে কালো হয়ে গিয়েছে। এই হাত জনতা আর কখনও গ্রহণ করবে না।
উইকেটের পিছনে বিরাট
বিরাট কোহলি জানিয়েছেন, প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির কথায় কোনও এক ম্যাচে ভারতের তিনি উইকেট কিপিংও করেছেন। সেই অভিজ্ঞতা তাঁর কাছে কতখানি আকর্ষণীয় এবং ভয়ঙ্কর ছিল, তাও জানিয়েছেন টিম ইন্ডিয়ার অধিনায়ক।
রাজীব শুক্ল (কংগ্রেস)
জনতার রায় মাথা পেতে নিচ্ছি। তবে উন্নয়নের পথ বন্ধ হয়ে গেল। ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতিরই জয় হল।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উইকেটের পিছনে কোহলি
২০১৫ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এক ওয়ান ডে ম্যাচের স্মৃতি তুলে ধরেছেন বিরাট কোহলি। বলেছেন, ওই ম্যাচ চলাকালীন অধিনায়ক এমএস ধোনি কিছুক্ষণের জন্য মাঠের বাইরে গিয়েছিলেন। পরিবর্তে মাহি তাঁর হাতে নিজের উইকেটকিপিংয়ের দস্তানা ধরিয়ে দিয়ে গিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন কোহলি।
পঙ্কজ সিং (বিজেপি)
সমাজবাদী পার্টি রাজ্যে সমস্যার পাহাড় খাঁড়া করে রেখেছিল। মানুষের রায় তারই প্রতিবাদ।
কোহলি তো অবাক
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ওই ম্যাচে বিরাট কোহলিকে দুই-তিন ওভারের জন্য উইকেটকিপিং করতে বলেছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। উইকেটের পিছনে তিনি ঠিক দুই ওভারই দাঁড়িয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন কোহলি। বলেছেন, ধোনির অনুপস্থিতিতে ওই দুই ওভার তিনি দলের ফিল্ডিংও সাজিয়েছিলেন।
আর সুরজওয়ালা (কংগ্রেস)
কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টি উন্নয়নের জন্য জোট বেঁধেছিল। মানুষ তা গ্রহণ করেনি। জয়ের অহঙ্কার নয়, হার নতুন শিক্ষা দেয়।
কেমন অনুভূতি
বিশ্বের অন্যতম দ্রুত ফাস্ট বোলার উমেশ যাদবের বলের সামনে উইকেটকিপিং করতে গিয়ে প্রথমে তিনি ভয় পেয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন বিরাট কোহলি। এই ভেবে আতঙ্কিত হয়েছিলেন যে বল যদি সরাসরি এসে তাঁর নাকে আঘাত করে। হেলমেট পরে উইকেটকিপিং করবেন বলে ভাবলেও চক্ষুলজ্জায় নিজের সিদ্ধান্ত পাল্টেছিলেন বলে জানিয়েছেন ভারত অধিনায়ক।
স্মৃতি ইরানি (বিজেপি)
এই জয় মোদীজির নেতৃত্ব ও অমিত শাহের কঠোর পরিশ্রমের জয়। সমস্ত জাতি, ধর্ম,বর্ণের বিভেদ ভেঙে দিয়েছে এই নির্বাচন।
শিবপাল যাদব
এই হার সমাজবাদী পার্টির হার নয়, এর হার অহঙ্কারের হার।
কেশব প্রসাদ মৌর্য (বিজেপি)
এই এত বড় জয় নরেন্দ্র মোদীর কারণেই এসেছে। উনি বলেছিলেন ২০১৯ সালে বিজেপি লোকসভা নির্বাচনেও বড় জয় পাবে।
যোগী আদিত্যনাথ
সমাজবাদী পার্টি-কংগ্রেসকে মানুষ আয়না দেখিয়ে দিয়েছে। মানুষ বিনা ভেদাভেদের উন্নয়ন চায়। আর সেই জন্যই বিজেপির পক্ষে রায় দিয়েছে। এই ভোট বিকাশের জন্য। দলের নেতা কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমের ফল মিলেছে।
মায়াবতী
ইভিএমে কারচুপি করা হয়েছে। ইভিএমে অন্য দলের বোতাম টিপলেও সব ভোটেই গিয়েছে বিজেপির ঝুলিতে। গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে বিজেপি। বিজেপির এই জয় গণতন্ত্রের পক্ষে অশুভ সঙ্কেত।