শতবর্ষের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে ইস্টবেঙ্গল-কোয়েসের দ্বন্দ্ব
রবিবার থেকে ইস্টবেঙ্গলের শতবর্ষ উৎসবের অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। কুমারটুলি পার্ক থেকে বর্ণাঢ্য পদযাত্রা করে শতবর্ষের স্মারক মশাল ক্লাব পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হয়।
রবিবার থেকে ইস্টবেঙ্গলের শতবর্ষ উৎসবের অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। কুমারটুলি পার্ক থেকে বর্ণাঢ্য পদযাত্রা করে শতবর্ষের স্মারক মশাল ক্লাব পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া হয়। শতবর্ষের সেই ব়্যালিতেই এবার ক্লাব-বিনিয়োগকারীর দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে।
ব়্যালির দিন প্রাক্তন ফুটবলার থেকে সমর্থকদের গায়ে চাপানো ইস্টবেঙ্গল জার্সিতে ছিল কিংফিশারের লোগো। যা দেখে বোঝার উপায় নেই, ক্লাবের বিনিয়োগকারী কিংফিশার না কোয়েস!!! তবে কী কোয়েসকে সরিয়ে ফের ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে ফিরতে চলেছে কিংফিশার যুগ?
ক্লাবের শতবর্ষ উদযাপন, আর সেখানেই ক্লাবের প্রাক্তন ফুটবলারদের গায়ে চাপানো জার্সিতে প্রাক্তন স্পনসরের লোগো! সমর্থকরাও কি এখন কোয়েস বিরোধী?
সেই নিয়ে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কর্তা দেবব্রত সরকার অবশ্য বলেন,' পুরনো স্পনসর ক্লাবের সঙ্গে এক যুগ ধরে ছিল। সেকারণেই শতবর্ষে তাঁদের অবদান ভোলার নয়। অযথা এই নিয়ে বিতর্ক তৈরি অর্থহীন।'
শোনা যাচ্ছে শতবর্ষ উপলক্ষ্যে নাকি ক্লাবের প্রাক্তন খেলোয়াড়, সমর্থকদের জন্য জার্সি ও টুপির স্পনসরের দায়িত্ব নিয়েছে কিংফিশার। সেই নিয়েই ক্লাব কর্তা শুনিয়ে দিয়েছেন, 'কোয়েস ইস্টবেঙ্গলের ফুটবল দলের বিনিয়োগকারী, সেক্ষেত্রে ক্লাবের শতবর্ষ অনুষ্ঠান কে স্পনসর করবে, সেটা ক্লাবের ব্যক্তিগত পছন্দ।' ইস্টবেঙ্গল-কোয়েসের মধুচন্দ্রিমা কি তবে শেষের পথে?