আইএসএল ২০১৮-১৯: এই মরসুমের সেরা একাদশ - বিদেশীদের মধ্যে কারা ভাল খেললেন, নজর কাড়লেন কোন ভারতীয়রা
নভেম্বর মাসের আইএসএল ২০১৮-১৯'এর সেরা একাদশ।
ফিফা আন্তর্জাতিক ফ্রেন্ডলি ম্যাচের জন্য ফের একবার বিরতি পড়ল ইন্ডিয়ান সুপার লিগ ২০১৮-১৯ মরসুমে। এখনও অবধি হওয়া ৩৪ টি কেলাই জমজমাট হয়েছে। পয়েন্ট তালিকায় সবার আগে আছে এফসি গোয়া (৭ ম্যাচে ১৬)। তাদের পরে আছে বেঙ্গালুরু এফসি (৫ ম্যাচে ১৩)। কলকাতার দল এটিকে ৭ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে আছে ৬ নম্বরে।
বিরতির পর লিগের খেলা ফিরলে কিন্তু বেঙ্গালুরুর সামনে গোয়াকে ছাপিয়ে যাওয়ার সুয়োগ রয়েছে। এটিকেকেও শেষ ম্যাচে ছন্দে ফিরতে দেখা গিয়েছে। তাদের স্ট্রাইকার কালু চোট কাটিয়ে ফিরলে তারাও লিগের শেষএর দিকে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে। আপাতত নভেম্বর মাসে হওয়া ম্য়াচগুলির নিরিখে মাইখেল বেঙ্গলি বেছে নিল আইএসএল-এর সেরা একাদশ।
ম্যায়নে পেয়ার কিয়া
১৯৮৯ সালে এই সিনেমা দিয়ে বলিউডে অভিষেক হয় সলমন খানের। অভিনেত্রী ভাগ্যশ্রী ছিলেন সলমনের বিপরীতে। সলমনের সেরা সিনেমার তালিকায় অবশ্যই থাকবে এই সুপারহিট সিনেমা।
গোলরক্ষক
অমরিন্দর সিং (মুম্বই সিটি এফসি)
৬ ম্যাচে তিনি ৩বার ক্লিন শিট রেখেছেন। সেভকরেছেন ১৮টি (৭৫%)। গত আইএসএল মরসুমেও তিনি মোট ৫৫টি সেভ করেছিলেন। এই মরসুমে সেই পারফরম্যান্সকেও তিনি ছাপিয়ে যাবেন বলে মনে করা হচ্ছে। গোলের সামনে তাঁর প্রত্যয় তরুণ গোলরক্ষকদের কাছে শিক্ষনীয়।
পরিবর্ত - পরিবর্ত হিসেবে আসতে পারেন দিল্লি ডায়নামোজের ফ্রান্সিসকো দোরোনসোরো।
হাম আপকে হ্যায় কৌন
সুরত বরজাতিয়ার পরিচালনায় এই ছবি ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে আর একটি মাইলস্টোন। এমন সুপারহিট ফ্যামিলি ড্রামা খুব কমই তৈরি হয়েছে বলিউডে।
রক্ষণ
তিরি (জামশেদপুর এফসি)
জামশেদপুরের
রক্ষণের
প্রধান
স্তম্ভ
হয়ে
উঠেছেন
তিরি।
ক্লিয়ারেন্স
৬২
ইন্টারসেপশন
১৩
ট্যাকল
১৬
ব্লক
৯
দিল্লি ডায়নামোসের বিরুদ্ধে একটি গোলও রয়েছে তাঁর।
লুসিয়ান গোয়ান (মুম্বই সিটি এফসি)
লুসিয়ান
গোয়ান
সর্বদা
আইএসএল
2018-19
এর
প্রথম
পর্যায়ে
রক-কঠিন
ডিফেন্ডার
হিসাবে
রয়েছেন।
ক্লিয়ারেন্স
৫৪
ইন্টারসেপশন
৭
ট্যাকল
৩২
ব্লক
১৬
সৌভিক চক্রবর্তী (মুম্বই সিটি এফসি)
রক্ষণভাগে
ভারতীয়
খেলোয়াড়দের
মধ্যে
সবথেকে
ভাল
খেলেছেন
সৌভিক
চক্রবর্তী।
ক্লিয়ারেন্স
৪৫
ইন্টারসেপশন
১৪
ট্যাকল
২৮
ব্লক
১৪
রাহুল ভেকে (বেঙ্গালুরু এফসি)
রক্ষণে
রাহুল
ভেকের
কঠোর
পরিশ্রমের
ফল
পাচ্ছে
বেঙ্গলুরু।
ক্লিয়ারেন্স
৩০
ইন্টারসেপশন
১২
ট্যাকল
১৫
ব্লক
৭
পরিবর্ত - নারায়ণ দাস (দিল্লি ডায়নামোস এফসি), সেরিটন ফার্নান্দেজ (এফসি গোয়া)
পেয়ার কিয়া তো ডরনা কেয়া
এই সিনেমায় নিজের অভিনয় প্রতিভার পাশাপাশি সুন্দর দেহসৌষ্ঠবও দুনিয়ার সামনে তুলে ধরেছিলেন সলমন। 'ও ও জানে জানা' গানটি সলমনের সেরার সেরা গানগুলির একটি হয়ে রয়েছে।
মাঝমাঠ
জ্যাকিচাঁদ সিং (এফসি গোয়া)
এফসি গোয়ার উইং ধরে ম্য়াচের পর ম্য়াচ জ্যাকিচাঁদ সিং তাঁর ভয়ঙ্কর দৌড়ের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে ব্যতিব্যস্ত রেখেছেন। ৭ ম্যাচে তিনি ২ টি গোল করেছেন। আইএসএল ২০১৮-১৯ মরসুমে সেরা ভারতীয় অ্যাটাকিং মিডফিল্ডারের মধ্যে তিনি একজন।
মারিও আর্কেস (জামশেদপুর এফসি)
আইএসএল-এ
স্প্যানিশ
মেজাজ
এনেছেন
মারিও
আর্কেস।
ট্যাকল
২৫
ইন্টারসেপশন
১২
ক্লিয়ারেন্স
৬
ব্লক
৮
সঠিক
পাস
৮৪.৩%
রোলিন বোর্গেস (নর্থইস্ট ইউনাইটেড এফসি)
২০১৭-১৮
মরসুমের
খারাপ
প্রদর্শনের
পর
রোলিন
বোর্গেস
কোচ
এলকো
শাতোরির
অধীনে
নর্থইস্ট
ইউনাইটেডে
তাঁর
ছন্দ
খুঁজে
পেয়েছেন।
পাস
৩৪৮
ট্যাকল
২৩
ইন্টারসেপশন
৯
ক্লিয়ারেন্স
৮
ব্লক
৭
সঠিক
পাস
৮৩.৯%
পরিবর্ত - এরিক পারতালু (বেঙ্গালুরু এফসি), রাফায়েল অগুস্তো (চেন্নাইন এফসি), পাওলো মাচাদো (মুম্বই সিটি এফসি), আহমেদ জাহায়ৌহ (এফসি গোয়া)
হাম দিল দে চুকে সনম
এই সিনেমার সময়ই সলমন ও ঐশ্বর্য রাইয়ের সম্পর্কের রসায়ন গড়ে ওঠে। এই সিনেমাটিও বহু বক্স অফিস রেকর্ড তৈরি করেছে। সলমনের সেরা সিনেমার লিস্টে অবশ্যই স্থান পাবে এটি।
আক্রমণ
বার্থালোমিউ ওগবেচে (নর্থইস্ট ইউনাইটেড এফসি)
বার্থোলোমিউ
ওগেবেচের
দুরন্ত
পারফরম্যান্সের
জোরেই
এবারের
আইএসএল-এ
৬
ম্যাচ
খেলে
৫
নম্বরে
রয়েছে।
তাদের
১০
গোলের
৬টিই
এসেছে
এই
প্রাক্তন
পিএসজি
স্ট্রাইকারের
পা
থেকে।
গোল
-
৬
গোলে
শট
৮
ফেরান কোরোমিনাস (এফসি গোয়া)
ওগবেচের
সঙ্গে
গোল
করার
কড়া
প্রতিদ্বন্দ্বিতা
চলছে
গত
বারের
সোনার
বুট
বিজয়ীর।
এইবারও,
প্ৎথম
ম্যাচ
থেকেই
কাজ
শুরু
করে
দিয়েছেন
গোয়ার
'গোলমেশিন'।
গোল
-
৮
গোলে
শট
১০
অ্যাসিস্ট
৪
সুনিল ছেত্রী (বেঙ্গালুরু এফসি)
৩৪
বছর
বয়সেও
ভারতের
অন্যান্য
স্ট্রাইকারকে
পিছনে
ফেলে
দিয়েছেন
সুনিল
ছেত্রী।
গোল
৪
লক্ষ্যে
শট
৭
পরিবর্ত - মিকু (বেঙ্গালুরু এফসি), সের্গিও সিডোনচা (জামশেদপুর এফসি)
বজরঙ্গী ভাইজান
সদ্য মুক্তি পাওয়া এই সিনেমাটি ইতিমধ্য়েই নানা রেকর্ড তৈরি করতে শুরু করেছে। আগামিদিনে সলমনের সেরা সিনেমায় তালিকায় এটি নিঃসন্দেহে জায়গা পাবে।
এই বাছাইয়ের সময় ফুটবলের সরলতম ছক ৪-৩-৩ অনুসরণ করা হয়েছে। দে আইএসএল শর্ত মেনে বিদেশীর সংখ্যা ৫-এ সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে। কোনও যোগ্য খেলোয়াড় কি বাদ পড়ল দল থেকে?