স্মিথ-আর্চারের বাউন্স পর্ব নিয়ে শোয়েব আখতারকে খোঁচা দিলেন যুবরাজ
ক্রিকেট দুনিয়ার নতুন তারকা জোফরা আর্চারের ঘাতক বাউন্সারে চোট পেয়ে এই মুহূর্তে ২২ গজের বাইরে স্টিভ স্মিথ। প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং করার সময় বাউন্সারের আঘাতে হাতে চোট পান স্মিথ।
ক্রিকেট দুনিয়ার নতুন তারকা জোফরা আর্চারের ঘাতক বাউন্সারে চোট পেয়ে এই মুহূর্তে ২২ গজের বাইরে স্টিভ স্মিথ। প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং করার সময় বাউন্সারের আঘাতে হাতে চোট পান স্মিথ। পরে আরও এক বাউন্সারে মাথায় গুরুতর আঘাত পান স্টিভ।
স্মিথ যখন বাউন্সারের আঘাতে মাটিতে লুকিয়ে পড়েছিলেন সেসময়,কোনও ধরনের সৌজন্য দেখাননি আর্চার। সেই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মন্তব্য করেন রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস শোয়েব আখতার। পাক ক্রিকেটারের সেই মন্তব্যেই এবার পাল্টা মজার খোঁচা দিলেন যুবরাজ
বিমানের মতো দেখতে
এই মহাকাশযানটি রকেটের মতো নয়, অনেকটা বিমানের মতো দেখতে। এই মহাকাশযানের ডানা রয়েছে।
|
আর্চারকে নিয়ে টুইটে কি বলেছেন আখতার
বোলার আর্চারের প্রশংসা করলেও বিধ্বংসী বাউন্সারে স্মিথকে মাটিতে পড়ে যেতে দেখেও সৌজন্য না দেখানো নিয়ে টুইট করেছেন রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস। আখতার বলেন,'বাউন্সার ক্রিকেটেরই অংশ। তবে কোনও বোলারের বাউন্সারে ব্য়াটসম্যান চোট পেলে, নূন্যতম সৌজন্য দেখিয়ে ব্যাটসম্যানের দিকে ছুটে যাওয়া উচিত! আমি যতবারই বাউন্সার হাঁকাতাম, চোট পেলে ব্যাটসম্যানের কাছে গিয়ে খোঁজ নিয়েছি।'
ডানা ওয়ালা স্পেশ শাটল
এই প্রথম ইসরো এমন ডানাওয়ালা মহাকাশযান তৈরি করল। যা আকাশে গিয়ে কিছুক্ষণ ভেসে থেকে ফের বঙ্গোপসাগর থেকে ৫০০ কিমি দূরে নেমে এসেছে।
|
পাল্টা যুবরাজ কী লিখলেন
আখতারের এই মন্তব্যের পরই সোশ্য়াল মিডিয়ায় যুবি পাল্টা মজা করে খোঁচা দিয়ে লিখেছেন,'বাউন্সারের আঘাতে চোট পেলে তুমি তা করতে মেনে নিচ্ছি।তবে তুমি আরও কিছু বলতে। তুমি বলতে, আশা করি তুমি সুস্থ আছ! আরও কয়েকটা এরকম বাউন্সার আসছে।'
পুনর্ব্যবহার যোগ্য যান
এই ধরনের মহাকাশযান তৈরি থাকলে মহাকাশে উৎক্ষেপণের জন্য বারবার মহাকাশযান বানাতে হয় না।
|
একনজরে দেখে নিন লর্ডস টেস্টে আর্চারের বিধ্বংসী বাউন্সারের কিছু মুহূর্ত
ম্যাচে স্মিথকে আহত করা ছাড়াও শেষ দিন পরিবর্ত ক্রিকেটার লাবুসচেগনেকেও বাউন্সার হাঁকান আর্চার। হেলমেটে লেগে ধরাশায়ী হন লাবুসচেগনে। যদিও দুর্ঘটনা কিছু ঘটেনি।
প্রথম ধাপ
এই আরএলভি-টিডি যানটি আসলে পুনর্ব্যবহারযোগ্য রকেট তৈরির আগের প্রাথমিক ধাপ। এই ধরনের আসল যানটি তৈরি হতে এখনও ১০-১৫ বছর সময় লাগবে।
খরচ সামান্য
বিমানের মতো দেখতে মহাকাশযানটি ৬.৫ মিটার লম্বা ও ওজন ১.৭৫ টন। এটি করতে খরচ হয়েছে মোট ৯৫ কোটি টাকা।
রকেট বুস্টারের মাধ্যমে উৎক্ষেপণ
বিশেষ রকেট বুস্টারের মাধ্যমে এটিকে মহাকাশে পাঠানো হয়েছে। যদি পুনর্ব্যবহারযোগ্য রকেট তৈরি করা যায় তাহলে ভবিষ্যতে অন্তত ১০ গুণ খরচ কমে যাবে।
নাসার সঙ্গে লড়াই ইসরোর
এই ধরনের গবেষণা ভারতের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ২০১১ সালে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এই ধরনের পুনর্ব্যবহারযোগ্য 'স্পেশ শাটল' তৈরি বন্ধ করে দিয়েছে।
সবার আগে ভারত
ভারত ছাড়াও রাশিয়া, জাপান ও ইউরোপীয়ান মহাকাশ গবেষণা সংস্থাও এই ধরনের যান তৈরিতে ব্যস্ত রয়েছে। তবে তা পরীক্ষামূলক স্তরেই রয়েছে এবং তার আগেই ভারত এর সফল উৎক্ষেপণ করল।
মঙ্গলযানের পরে ফের সাফল্য
প্রসঙ্গত ২০১৪ সালে মঙ্গলযান মহাকাশে পাঠিয়ে ইতিহাস তৈরি করেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। তাতে খরচ হয়েছিল ৫০০ কোটিরও কম টাকা। অন্যদিকে এই মহাকাশযানটির খরচ পড়ল মাত্র ৯৫ কোটি টাকা।