২৮ মে : বিজয়ের অতিমানবিক ইনিংসে আইপিএলে ইতিহাস রচনা সিএসকে-র, সাল ২০১১
২৮ মে : বিজয়ের অতিমানবিক ইনিংসে আইপিএলে ইতিহাস রচনা সিএসকে-র, সাল ২০১১
৯ বছর আগের ২৮ মে দ্বিতীয় বারের জন্য আইপিএল ট্রফি জিতেছিল চেন্নাই সুপার কিংস। ব্যাটসম্যান মুরলী বিজয়ের অতিমানবিক ইনিংসের সৌজন্যে ঘরের মাঠে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরকে পর্যুদস্ত করেছিল হলুদ বাহিনী। দেখে নেওয়া যাক সেই মুহূর্তগুলি।
ঘরের মাঠে ফাইনালে চেন্নাই
২০১০ সালে প্রথমবারের জন্য আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস। ২০১১ সালে ঘরের মাঠে ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত। ওই বছরই ঘরের মাঠ চিপকে হওয়া আইপিএল ফাইনালে পৌঁছেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির সিএসকে। তাদের প্রতিপক্ষ ছিল ২০০৯ সালের ফাইনালিস্ট রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর।
আগে ব্যাট করেছিল সিএসকে
চিপকের ওই ফাইনালে টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ২০৫ রান তুলেছিল সিএসকে। ধোনির দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫২ বলে ৯৫ রান করেছিলেন মুরলী বিজয়। চারটি চার ও ৬টি ছক্কা দিয়ে সাজানো ছিল তাঁর ইনিংস।
আরসিবি-র জবাব
জবাব সেভাবে লড়াই দিতে পারেনি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে মাত্র ১৪৭ রান তুলতে সক্ষম হয় তারা। আরসিবি-র হয়ে সর্বাধিক ৩৪ বলে ৪২ রান করেছিলেন সৌরভ তিওয়ারি। সিএসকে-র হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন রবিচন্দ্রণ অশ্বিন।
লাগাতার খেতাব
২০১০-এর পর ২০১১। পরপর দুই বছরে দুটি আইপিএল খেতাব জিতেছিল চেন্নাই সুপার কিংস। টুর্নামেন্ট খেলা অন্য কোনও দলের ঝুলিতে এমন রেকর্ড আর নেই। মোট তিন বার আইপিএল খেতাব জিতেছে সিএসকে। ৪ বার খেতাব জিতে তালিকার শীর্ষে রয়েছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স।